জয়পুরহাটে ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বরে এক হত্যার মামলার ১৯ বছর পর বাবা-ছেলেসহ পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার দুপুরে জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের মৃত ইনারী সরদারের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৫৫), রাজ্জাকের ছেলে শাহাদুল (৩৪) ও শাহদুলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম রেখা (২৮), মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে মোজাহার আলী (৪২) ও সামছুদ্দিনের ছেলে রেজাউল (৪০)।
আদালতের সরকারি কৌঁশলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল মামলার নথি থেকে জানান, ক্ষেতলাল উপজেলা বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের আলতাবের ছেলে নুরুন্নবী ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি।
পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধ্যান পাননি।
নিখোঁজের ছয় দিন পর অর্থাৎ ২০ নভেম্বর উপজেলা দক্ষিণ হাটশহর এলাকার একটি পুরোনো কবরে নুরুরন্নবীর লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা।
পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এর পরদিন নিহতের বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার তদন্তে নুরুন্নবীকে হত্যার পেছনে বিবাহিত এক নারীর প্রেমের বিষয়টি ওঠে আসে।
রোববার, ০৫ মে ২০২৪
জয়পুরহাটে ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বরে এক হত্যার মামলার ১৯ বছর পর বাবা-ছেলেসহ পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার দুপুরে জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের মৃত ইনারী সরদারের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৫৫), রাজ্জাকের ছেলে শাহাদুল (৩৪) ও শাহদুলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম রেখা (২৮), মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে মোজাহার আলী (৪২) ও সামছুদ্দিনের ছেলে রেজাউল (৪০)।
আদালতের সরকারি কৌঁশলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল মামলার নথি থেকে জানান, ক্ষেতলাল উপজেলা বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের আলতাবের ছেলে নুরুন্নবী ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি।
পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধ্যান পাননি।
নিখোঁজের ছয় দিন পর অর্থাৎ ২০ নভেম্বর উপজেলা দক্ষিণ হাটশহর এলাকার একটি পুরোনো কবরে নুরুরন্নবীর লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা।
পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এর পরদিন নিহতের বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার তদন্তে নুরুন্নবীকে হত্যার পেছনে বিবাহিত এক নারীর প্রেমের বিষয়টি ওঠে আসে।