ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকা অবমাননার প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকাসহ অন্তত ১৫টি জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বিএনপি, জাতীয় নাগরিক কমিটি, সচেতন নাগরিক সমাজসহ বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে এসব প্রতিবাদ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বক্তারা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাতের শামিল। বক্তারা ভারত সরকারের ব্যর্থতাকে এ ঘটনার মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এ ধরনের হামলা সভ্য কোনো রাষ্ট্রে কূটনৈতিক প্রাঙ্গণে হতে পারে না। তাঁরা দাবি করেন, একটি মহল এই ধরনের হামলার মাধ্যমে বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় প্রদক্ষিণ করে আবার নয়াপল্টনে শেষ হয়। রিজভী বলেন, “ভারত নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে উগ্রতা দেখাচ্ছে।”
চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, ফরিদপুর, কুমিল্লা, রাজবাড়ী, নোয়াখালী, জয়পুরহাট, ফেনীসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চট্টগ্রাম: কাজীর দেউড়িতে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে নেতারা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে, যা রুখে দিতে হবে।
রাজশাহী: ভুবন মোহন পার্ক থেকে শুরু হওয়া মিছিল নগর প্রদক্ষিণ করে।
রংপুর: পায়রা চত্বরে বিএনপির সমাবেশে নেতা-কর্মীরা বলেন, দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
ফরিদপুর: প্রেসক্লাব থেকে জনতা ব্যাংকের মোড়ে গিয়ে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জয়পুরহাট: সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে মশাল মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়: শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল করে হামলার প্রতিবাদ জানান।
বিক্ষোভ সমাবেশগুলোতে বক্তারা কূটনৈতিক প্রাঙ্গণে হামলাকে আন্তর্জাতিক নীতিমালা লঙ্ঘন এবং বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন। নেতারা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও অপরাধীদের বিচার দাবি করেছেন।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকা অবমাননার প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকাসহ অন্তত ১৫টি জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বিএনপি, জাতীয় নাগরিক কমিটি, সচেতন নাগরিক সমাজসহ বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে এসব প্রতিবাদ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বক্তারা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাতের শামিল। বক্তারা ভারত সরকারের ব্যর্থতাকে এ ঘটনার মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এ ধরনের হামলা সভ্য কোনো রাষ্ট্রে কূটনৈতিক প্রাঙ্গণে হতে পারে না। তাঁরা দাবি করেন, একটি মহল এই ধরনের হামলার মাধ্যমে বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় প্রদক্ষিণ করে আবার নয়াপল্টনে শেষ হয়। রিজভী বলেন, “ভারত নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে উগ্রতা দেখাচ্ছে।”
চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, ফরিদপুর, কুমিল্লা, রাজবাড়ী, নোয়াখালী, জয়পুরহাট, ফেনীসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চট্টগ্রাম: কাজীর দেউড়িতে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে নেতারা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে, যা রুখে দিতে হবে।
রাজশাহী: ভুবন মোহন পার্ক থেকে শুরু হওয়া মিছিল নগর প্রদক্ষিণ করে।
রংপুর: পায়রা চত্বরে বিএনপির সমাবেশে নেতা-কর্মীরা বলেন, দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
ফরিদপুর: প্রেসক্লাব থেকে জনতা ব্যাংকের মোড়ে গিয়ে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জয়পুরহাট: সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে মশাল মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়: শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল করে হামলার প্রতিবাদ জানান।
বিক্ষোভ সমাবেশগুলোতে বক্তারা কূটনৈতিক প্রাঙ্গণে হামলাকে আন্তর্জাতিক নীতিমালা লঙ্ঘন এবং বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন। নেতারা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও অপরাধীদের বিচার দাবি করেছেন।