রাত পোহালেই খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। চারদিকে উৎসবের আমেজ। নানা আয়োজনে যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন পালন করবেন তারা। ইতিমধ্যে বড়দিন পালনে সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
বড়দিন উপলক্ষে গির্জা, বাড়িঘর সাজানো হয়েছে রঙিন বাতি, বেলুন আর ফুল দিয়ে। নরসিংদী জেলার একমাত্র চার্জ পলাশের ঘোড়াশালে এ.জি চার্জও প্রস্তুত বড় দিন উদযাপনে।
সরেজমিনে গিয়ে পলাশের পাইকসায় নর্দান মিশন স্কুলের ঘোড়াশাল এ.জি চার্জে চলছে বড়দিন আয়োজনের ব্যস্ততা। এ.জি চার্জ মিশন সাজানো হয়েছে রঙিন বাতি, বেলুন আর ফুল দিয়ে। প্রার্থনা সভা, যিশুর জন্মস্থান প্রতিকীতে বেলুন আর বাহারি রঙিন কাগজে সাজিয়ে জাঁকজমকভাবে যিশুর জন্মদিন পালনের আবহ তৈরি করা হয়েছে এ.জি চার্জ মিশনে।
ঘোড়াশাল এ.জি চার্জ মিশনের ধর্ম যাজক ও সভাপতি রেভারেস মাইকেল সুবাস বলেন, বড়দিন আধ্যাত্মিক ও বাহ্যিক দুই ধরণের শিক্ষা দেয়। আধ্যাত্মিকভাবে আমরা দীর্ঘ একটি মাস ধ্যান প্রার্থনা করেছি। আমরা আমাদের প্রার্থনার মধ্যদিয়ে দেশ, জাতি ও সবার মঙ্গল কামনা করেছি। পাশাপাশি বাহ্যিক প্রস্তুতি হিসেবে আমরা উপাসনালয় ও বাড়িঘর সাজিয়েছি। প্রভু যিশুর পৃথিবীতে আগমনের যে আনন্দ তা সবার মাঝে ছড়িয়ে যাবে এটাই প্রার্থনা করি। একই সঙ্গে সবার জন্য শান্তি কামনা করছি।
নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বড়দিন আয়োজনে আগে কখনো নিরাপত্তাহীনতা আশঙ্কা করিনি, এবারও করছি না। আনন্দঘন পরিবেশেই উদযাপিত হবে বড় দিন।
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
রাত পোহালেই খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। চারদিকে উৎসবের আমেজ। নানা আয়োজনে যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন পালন করবেন তারা। ইতিমধ্যে বড়দিন পালনে সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
বড়দিন উপলক্ষে গির্জা, বাড়িঘর সাজানো হয়েছে রঙিন বাতি, বেলুন আর ফুল দিয়ে। নরসিংদী জেলার একমাত্র চার্জ পলাশের ঘোড়াশালে এ.জি চার্জও প্রস্তুত বড় দিন উদযাপনে।
সরেজমিনে গিয়ে পলাশের পাইকসায় নর্দান মিশন স্কুলের ঘোড়াশাল এ.জি চার্জে চলছে বড়দিন আয়োজনের ব্যস্ততা। এ.জি চার্জ মিশন সাজানো হয়েছে রঙিন বাতি, বেলুন আর ফুল দিয়ে। প্রার্থনা সভা, যিশুর জন্মস্থান প্রতিকীতে বেলুন আর বাহারি রঙিন কাগজে সাজিয়ে জাঁকজমকভাবে যিশুর জন্মদিন পালনের আবহ তৈরি করা হয়েছে এ.জি চার্জ মিশনে।
ঘোড়াশাল এ.জি চার্জ মিশনের ধর্ম যাজক ও সভাপতি রেভারেস মাইকেল সুবাস বলেন, বড়দিন আধ্যাত্মিক ও বাহ্যিক দুই ধরণের শিক্ষা দেয়। আধ্যাত্মিকভাবে আমরা দীর্ঘ একটি মাস ধ্যান প্রার্থনা করেছি। আমরা আমাদের প্রার্থনার মধ্যদিয়ে দেশ, জাতি ও সবার মঙ্গল কামনা করেছি। পাশাপাশি বাহ্যিক প্রস্তুতি হিসেবে আমরা উপাসনালয় ও বাড়িঘর সাজিয়েছি। প্রভু যিশুর পৃথিবীতে আগমনের যে আনন্দ তা সবার মাঝে ছড়িয়ে যাবে এটাই প্রার্থনা করি। একই সঙ্গে সবার জন্য শান্তি কামনা করছি।
নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বড়দিন আয়োজনে আগে কখনো নিরাপত্তাহীনতা আশঙ্কা করিনি, এবারও করছি না। আনন্দঘন পরিবেশেই উদযাপিত হবে বড় দিন।