মায়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদীর মোহনা থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো জাহাজ ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি।
নাফনদীর নাইক্ষ্যংদিয়ায় বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে তল্লাশির কথা বলে কার্গোগুলো আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা জাহাজগুলো ছাড়েনি।
টেকনাফ কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদ আলম কার্গো তিনটি আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
কক্সবাজারের বিজিবি সেক্টরের পরিচালক (অপারেশন) লে. কর্নেল জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পণ্য নিয়ে তিনটি কার্গো টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে মায়ানমারের জলসীমায় তল্লাশির কথা বলে সেগুলো নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। বিষয়টি বাংলাদেশের জলসীমার বাইরে। বিষয়টির ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্র বলছে, মায়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধে গেলো ৮ ডিসেম্বর রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপের নিয়ন্ত্রণ নেয় আরাকান আর্মি। এরপর থেকে বাণিজ্যের কোনো পণ্যবাহী জাহাজ টেকনাফ বন্দরে আসেনি।
সর্বশেষ ৩ ডিসেম্বর মায়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্যবাহী জাহাজ আসে। আটকে রাখা তিনটি কার্গোয় আচার, শুঁটকি, সুপারিসহ ৩০ হাজারের বেশি পণ্যের বস্তা রয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, মায়ানমার থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার কথা ছিল বৃহস্পতিবার। কিন্তু খবর পেয়ে পেছনে থাকা একটি কার্গো সেন্টমার্টিন দ্বীপে গিয়ে নোঙর করেছে। পরে তিনটি জাহাজকে তারা খাল দিয়ে মংডুর দিকে নিয়ে যায়।
টেকনাফ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, কার্গোগুলো ছাড়িয়ে আনার ব্যাপারে আমরা কথা বলছি।
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫
মায়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদীর মোহনা থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো জাহাজ ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি।
নাফনদীর নাইক্ষ্যংদিয়ায় বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে তল্লাশির কথা বলে কার্গোগুলো আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা জাহাজগুলো ছাড়েনি।
টেকনাফ কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদ আলম কার্গো তিনটি আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
কক্সবাজারের বিজিবি সেক্টরের পরিচালক (অপারেশন) লে. কর্নেল জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পণ্য নিয়ে তিনটি কার্গো টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে মায়ানমারের জলসীমায় তল্লাশির কথা বলে সেগুলো নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। বিষয়টি বাংলাদেশের জলসীমার বাইরে। বিষয়টির ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্র বলছে, মায়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধে গেলো ৮ ডিসেম্বর রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপের নিয়ন্ত্রণ নেয় আরাকান আর্মি। এরপর থেকে বাণিজ্যের কোনো পণ্যবাহী জাহাজ টেকনাফ বন্দরে আসেনি।
সর্বশেষ ৩ ডিসেম্বর মায়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্যবাহী জাহাজ আসে। আটকে রাখা তিনটি কার্গোয় আচার, শুঁটকি, সুপারিসহ ৩০ হাজারের বেশি পণ্যের বস্তা রয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, মায়ানমার থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার কথা ছিল বৃহস্পতিবার। কিন্তু খবর পেয়ে পেছনে থাকা একটি কার্গো সেন্টমার্টিন দ্বীপে গিয়ে নোঙর করেছে। পরে তিনটি জাহাজকে তারা খাল দিয়ে মংডুর দিকে নিয়ে যায়।
টেকনাফ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, কার্গোগুলো ছাড়িয়ে আনার ব্যাপারে আমরা কথা বলছি।