সোসাইটি অব ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা মুমূর্ষু রোগীদের জীবন বাঁচাতে ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বিভাগ প্রতিষ্ঠা ও কোর্স চালুর দাবি জানিয়েছেন। ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন এর ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞরা এই দাবি জানিয়েছেন। রোববার বিএসএমএমইউর শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলে আয়োজিত এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন উপ-উপচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) ডা. মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
ডা. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন যে কোন মানুষের জন্য দরকার হতে পারে। এই বিভাগটি চালুর জন্য বর্তমান প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে।
বর্তমানে বিএসএমএমইউ, বারডেম, ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ ৪টি প্রতিষ্ঠানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বিষয়ে উচ্চতর কোর্স চালু রয়েছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় কম।
বর্তমানে ৯৫ জন শিক্ষার্থী উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে অধ্যয়ন করছেন প্রায় ২শ জন।
ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের শর্য্যা সংখ্যা সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে ৩ হাজার, যা চাহিদার তুলনায় কম। একই সঙ্গে ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের বিভিন্ন সাব স্পেশিয়ালিটি প্রসারের দরকার। এমন একটি সাব স্পেশালিটি হলো এভিয়েশন ইনটেনসিভিস্ট, যা অনেক দেশেই নাই। কিন্তু দরকার আছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞরা উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে আইসিইউবিষয়ক অত্যাধুনিক গাইডলাইন তৈরী, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উন্নত প্রযুক্তির সমৃদ্ধ ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের বিভিন্ন শাথা চালু, চিকিৎসক ও নার্সদের উন্নত প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সোসাইটি অব ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা মুমূর্ষু রোগীদের জীবন বাঁচাতে ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বিভাগ প্রতিষ্ঠা ও কোর্স চালুর দাবি জানিয়েছেন। ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন এর ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞরা এই দাবি জানিয়েছেন। রোববার বিএসএমএমইউর শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলে আয়োজিত এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন উপ-উপচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) ডা. মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
ডা. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন যে কোন মানুষের জন্য দরকার হতে পারে। এই বিভাগটি চালুর জন্য বর্তমান প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে।
বর্তমানে বিএসএমএমইউ, বারডেম, ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ ৪টি প্রতিষ্ঠানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বিষয়ে উচ্চতর কোর্স চালু রয়েছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় কম।
বর্তমানে ৯৫ জন শিক্ষার্থী উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে অধ্যয়ন করছেন প্রায় ২শ জন।
ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের শর্য্যা সংখ্যা সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে ৩ হাজার, যা চাহিদার তুলনায় কম। একই সঙ্গে ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের বিভিন্ন সাব স্পেশিয়ালিটি প্রসারের দরকার। এমন একটি সাব স্পেশালিটি হলো এভিয়েশন ইনটেনসিভিস্ট, যা অনেক দেশেই নাই। কিন্তু দরকার আছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞরা উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে আইসিইউবিষয়ক অত্যাধুনিক গাইডলাইন তৈরী, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উন্নত প্রযুক্তির সমৃদ্ধ ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিনের বিভিন্ন শাথা চালু, চিকিৎসক ও নার্সদের উন্নত প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।