আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অপর্যাপ্ত সদস্য নিয়ে যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে মেহেরপুর জেলা পুলিশ।
চলমান পবিত্র রমজান মাস ও আনন্দময় ঈদে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জেলার ৩টি উপজেলায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। প্রয়োজনে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হবে। এছাড়া শপিং সেন্টারসহ গুরুত্বপূর্ণস্থানে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সংবাদের সঙ্গে আলাপকালে পুলিশ সুপার মাকসুদা আক্তার খানম, পিপিএম বলেন, নারী ছিনতাই ও ইভটিজিং প্রতিরোধে মলে লেডি পুলিশ মোতায়েন করা হবে। এরই মধ্যে শহরের প্রবেশপথে কয়েকটি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। মহাসড়কে ডাকাতি রোধে রাতে টহল অব্যাহত আছে ।
ক্রেতারা যাতে কোনো ঝামেলা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে ঈদের কেনাকাটা করতে পারে এবং নিরাপদে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারে সেজন্য রাতের বাজার বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ দায়িত্বে থাকছে।
সহজ চলাচলের জন্য সড়ক যানজটমুক্ত রাখার জন্য এসপি ট্রাফিক পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন।
উল্লেখ্য, রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে মোট ২০৯ জন পুলিশ সদস্য তিনটি থানা ও ক্যাম্পে তাদের দায়িত্ব পালন করছেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। প্রতিদিন দৃশ্যমান ৮৫ জন পুলিশ শুধুমাত্র রমজানের ডিউটি পালন করছেন।
এছাড়াও হেল্প ডেস্ক জরুরি সংকট মোকাবেলায় ২৪ ঘন্টা কাজ করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে শহরের একটি বড় কাপড়ের দোকানের স্বত্বাধিকারী মনিরুজ্জামান দিপু যিনি ব্যবসায়ী সংগঠনেরও সভাপতি জানান, রাত ১টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে পণ্য বিক্রি করছেন। তিনি এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অপর্যাপ্ত সদস্য নিয়ে যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে মেহেরপুর জেলা পুলিশ।
চলমান পবিত্র রমজান মাস ও আনন্দময় ঈদে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জেলার ৩টি উপজেলায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। প্রয়োজনে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হবে। এছাড়া শপিং সেন্টারসহ গুরুত্বপূর্ণস্থানে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সংবাদের সঙ্গে আলাপকালে পুলিশ সুপার মাকসুদা আক্তার খানম, পিপিএম বলেন, নারী ছিনতাই ও ইভটিজিং প্রতিরোধে মলে লেডি পুলিশ মোতায়েন করা হবে। এরই মধ্যে শহরের প্রবেশপথে কয়েকটি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। মহাসড়কে ডাকাতি রোধে রাতে টহল অব্যাহত আছে ।
ক্রেতারা যাতে কোনো ঝামেলা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে ঈদের কেনাকাটা করতে পারে এবং নিরাপদে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারে সেজন্য রাতের বাজার বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ দায়িত্বে থাকছে।
সহজ চলাচলের জন্য সড়ক যানজটমুক্ত রাখার জন্য এসপি ট্রাফিক পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন।
উল্লেখ্য, রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে মোট ২০৯ জন পুলিশ সদস্য তিনটি থানা ও ক্যাম্পে তাদের দায়িত্ব পালন করছেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। প্রতিদিন দৃশ্যমান ৮৫ জন পুলিশ শুধুমাত্র রমজানের ডিউটি পালন করছেন।
এছাড়াও হেল্প ডেস্ক জরুরি সংকট মোকাবেলায় ২৪ ঘন্টা কাজ করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে শহরের একটি বড় কাপড়ের দোকানের স্বত্বাধিকারী মনিরুজ্জামান দিপু যিনি ব্যবসায়ী সংগঠনেরও সভাপতি জানান, রাত ১টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে পণ্য বিক্রি করছেন। তিনি এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।