খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রবি, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক নানান সমস্যায় ভুগছে মানুষ, হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এতে জেলার গুইমারার সিন্দুকছড়িতে টাওয়ার কর্তৃপক্ষের রোশানালে ভুগছে অসংখ্য মানুষ। মেয়াদ উর্ত্তীণের আগে দিনের পর দিন নেট বন্ধ রেখে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা অফিসে কথা বলেও হচ্ছে না কোন সুরাহা।
মোবাইলের সিম রবি, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক সমস্যায় পড়েননি এমন মোবাইল ব্যবহারকারী খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কোনো না কোনো সময়ে মোবাইলের নেটওয়ার্কের ঝামেলায় পড়তে হয় পাহাড়ের সবাইকে।
অনেক সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে অনেক সুযোগ-সুবিধা হাতছাড়া হয়ে যায়। অন্যের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য মোবাইলের গুরুত্ব নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। অথচ এমনটা হয় যে, জরুরি মুহূর্তে কাউকে ফোন করলে মোবাইল নেটওয়ার্ক থাকছে না নয়তোবা নেটওয়াকের কারণে ফোনের লাইন বারবার কেটে যাচ্ছে এই হচ্ছে পাহাড়ের সাধারন গ্রাহকদের অবস্থা।
পাহাড়ে আগের তুলনায় মোবাইল ফোন এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে। রবি, এয়ারটেলের সিম ব্যবহারকারী বেশি তবুও কেন হয়রানি জানতে চায় জনগণ সিম নেটওয়ার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে। কিছু দিন পরপর নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিয়ে টাইমের আগে মেয়াদ উর্ত্তীণের নামে চুষে নিচ্ছে মানুষের রক্ত ঘামানো লক্ষ্য লক্ষ্য টাকার মিনিট জিবি।
মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করা হয় যেখানে সবচেয়ে বেশি বাস্তবিক এবং ব্যবসায়িক সুবিধা রয়েছে সেখানে। শহরাঞ্চলে কাছাকাছি অনেক টাওয়ার থাকে কিন্তু গ্রামাঞ্চলে এর দূরত্ব অনেক বেশি থাকে। টাওয়ার থেকে মানুষ যতদূরে অবস্থান করবে, নেটওয়ার্ক তত দুর্বল থাকবে। এরপর ও পাহাড়ে স্বাভাবিকের তুলনায় নেটওয়ার্ক স্পিড একেবারেই কম তবুও মানুষ কষ্ট করে ব্যবহার করছে। এরপরও কেন এত হয়রানি সিম কোম্পানিগুলোর কাছে জানতে চায় জনগণ। এ যেন এক অমানুষিক নির্যাতনের রোলার চালাচ্ছে সিম টাওয়ার কোম্পানি মানুষের ওপর। ধস নামিয়ে দিচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য, টাকা পয়সার লেনদেন এবং কি সুখ-দুঃখের টানা পড়ায়। নিত্যদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পাহাড় অঞ্চল।
এদিকে একজন কাঁচা ব্যবসায়ী মো. রাসেল বলেন, তার রবি সিমে বিকাশ একাউন্ট, নগদ অ্যাকাউন্ট থাকার কারণে ৯দিন লেনদেন আটকে আছে এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় বেকারত্বের বিকেল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বলেও জানান।
গুইমারা উপজেলার মধ্যে রবি, এয়ারটেলের সব টাওয়ার গুলো খোলা থাকলেও বন্ধ হয়ে আছে সিন্দুকছড়ি সেনাবাহিনীর জোনের ভিতরে থাকা টাওয়ারটি তবে ঐ একই টাওযার থেকে নতুন আসা গ্রামীণফোন নেটওয়ার্ক সার্ভিস চালু আছে।
অসংখ্য গ্রাহক রবি, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস কর্তৃপক্ষ খাগড়াছড়ির গুইমারা থানা চিনেনা বলে জানায়। তখন পার্শ্ববর্তী থানার লোকেশন দিয়ে অভিযোগ করলেও মিলছেনা নেটওয়ার্ক।
এই সমস্যা দুয়েকদিনের মধ্যে সমাধান না হলে গুইমারা, সিন্দুকছড়ি নেটওয়াকের আওতাধীন সব গ্রাহক রবি, এয়ারটেল সিম বয়কট করবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রবি, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক নানান সমস্যায় ভুগছে মানুষ, হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এতে জেলার গুইমারার সিন্দুকছড়িতে টাওয়ার কর্তৃপক্ষের রোশানালে ভুগছে অসংখ্য মানুষ। মেয়াদ উর্ত্তীণের আগে দিনের পর দিন নেট বন্ধ রেখে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা অফিসে কথা বলেও হচ্ছে না কোন সুরাহা।
মোবাইলের সিম রবি, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক সমস্যায় পড়েননি এমন মোবাইল ব্যবহারকারী খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কোনো না কোনো সময়ে মোবাইলের নেটওয়ার্কের ঝামেলায় পড়তে হয় পাহাড়ের সবাইকে।
অনেক সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে অনেক সুযোগ-সুবিধা হাতছাড়া হয়ে যায়। অন্যের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য মোবাইলের গুরুত্ব নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। অথচ এমনটা হয় যে, জরুরি মুহূর্তে কাউকে ফোন করলে মোবাইল নেটওয়ার্ক থাকছে না নয়তোবা নেটওয়াকের কারণে ফোনের লাইন বারবার কেটে যাচ্ছে এই হচ্ছে পাহাড়ের সাধারন গ্রাহকদের অবস্থা।
পাহাড়ে আগের তুলনায় মোবাইল ফোন এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে। রবি, এয়ারটেলের সিম ব্যবহারকারী বেশি তবুও কেন হয়রানি জানতে চায় জনগণ সিম নেটওয়ার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে। কিছু দিন পরপর নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিয়ে টাইমের আগে মেয়াদ উর্ত্তীণের নামে চুষে নিচ্ছে মানুষের রক্ত ঘামানো লক্ষ্য লক্ষ্য টাকার মিনিট জিবি।
মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করা হয় যেখানে সবচেয়ে বেশি বাস্তবিক এবং ব্যবসায়িক সুবিধা রয়েছে সেখানে। শহরাঞ্চলে কাছাকাছি অনেক টাওয়ার থাকে কিন্তু গ্রামাঞ্চলে এর দূরত্ব অনেক বেশি থাকে। টাওয়ার থেকে মানুষ যতদূরে অবস্থান করবে, নেটওয়ার্ক তত দুর্বল থাকবে। এরপর ও পাহাড়ে স্বাভাবিকের তুলনায় নেটওয়ার্ক স্পিড একেবারেই কম তবুও মানুষ কষ্ট করে ব্যবহার করছে। এরপরও কেন এত হয়রানি সিম কোম্পানিগুলোর কাছে জানতে চায় জনগণ। এ যেন এক অমানুষিক নির্যাতনের রোলার চালাচ্ছে সিম টাওয়ার কোম্পানি মানুষের ওপর। ধস নামিয়ে দিচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য, টাকা পয়সার লেনদেন এবং কি সুখ-দুঃখের টানা পড়ায়। নিত্যদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পাহাড় অঞ্চল।
এদিকে একজন কাঁচা ব্যবসায়ী মো. রাসেল বলেন, তার রবি সিমে বিকাশ একাউন্ট, নগদ অ্যাকাউন্ট থাকার কারণে ৯দিন লেনদেন আটকে আছে এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় বেকারত্বের বিকেল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বলেও জানান।
গুইমারা উপজেলার মধ্যে রবি, এয়ারটেলের সব টাওয়ার গুলো খোলা থাকলেও বন্ধ হয়ে আছে সিন্দুকছড়ি সেনাবাহিনীর জোনের ভিতরে থাকা টাওয়ারটি তবে ঐ একই টাওযার থেকে নতুন আসা গ্রামীণফোন নেটওয়ার্ক সার্ভিস চালু আছে।
অসংখ্য গ্রাহক রবি, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস কর্তৃপক্ষ খাগড়াছড়ির গুইমারা থানা চিনেনা বলে জানায়। তখন পার্শ্ববর্তী থানার লোকেশন দিয়ে অভিযোগ করলেও মিলছেনা নেটওয়ার্ক।
এই সমস্যা দুয়েকদিনের মধ্যে সমাধান না হলে গুইমারা, সিন্দুকছড়ি নেটওয়াকের আওতাধীন সব গ্রাহক রবি, এয়ারটেল সিম বয়কট করবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।