নেত্রকোণার পূর্বধলা থানার মগড়া নদীর পানিতে ডুবে দাদি ও তার সাত বছর বয়সী নাতনির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।
নিহতরা হলেন উপজেলার খলিশাউড় ইউনিয়নের শিমুলকান্দি বহেরা কান্দা গ্রামের মৃত রমেশ আলীর স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৬৫) এবং তার নাতনি লিজা আক্তার (৭)।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে ফাতেমা বেগম তার নাতনিকে নিয়ে মেয়ে দেলোয়ারা বেগমের শ্বশুরবাড়ি, নারায়ণডহর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। তাদের বাড়ি থেকে গন্তব্যস্থলের দূরত্ব আনুমানিক ৩ কিলোমিটার। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও তারা গন্তব্যে না পৌঁছানোয় রাত ৯টার দিকে ফাতেমার মেয়ে দেলোয়ারা তার ভাই লিটন মিয়াকে ফোনে বিষয়টি জানান।
পরবর্তীতে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন মিলে মগড়া নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকায় খোঁজাখুঁজি শুরু করে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফাতেমা বেগমের মৃতদেহ নদীর পানিতে ভাসতে দেখা যায় এবং উদ্ধার করা হয়। তবে তার নাতনি লিজাকে সে সময় খুঁজে পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
নেত্রকোণার পূর্বধলা থানার মগড়া নদীর পানিতে ডুবে দাদি ও তার সাত বছর বয়সী নাতনির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।
নিহতরা হলেন উপজেলার খলিশাউড় ইউনিয়নের শিমুলকান্দি বহেরা কান্দা গ্রামের মৃত রমেশ আলীর স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৬৫) এবং তার নাতনি লিজা আক্তার (৭)।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে ফাতেমা বেগম তার নাতনিকে নিয়ে মেয়ে দেলোয়ারা বেগমের শ্বশুরবাড়ি, নারায়ণডহর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। তাদের বাড়ি থেকে গন্তব্যস্থলের দূরত্ব আনুমানিক ৩ কিলোমিটার। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও তারা গন্তব্যে না পৌঁছানোয় রাত ৯টার দিকে ফাতেমার মেয়ে দেলোয়ারা তার ভাই লিটন মিয়াকে ফোনে বিষয়টি জানান।
পরবর্তীতে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় লোকজন মিলে মগড়া নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকায় খোঁজাখুঁজি শুরু করে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফাতেমা বেগমের মৃতদেহ নদীর পানিতে ভাসতে দেখা যায় এবং উদ্ধার করা হয়। তবে তার নাতনি লিজাকে সে সময় খুঁজে পাওয়া যায়নি।