রাজশাহীর পুঠিয়ায় আধিপত্য বিস্তার এবং স্থানীয় পুকুরর টেন্ডার নিয়েই সংঘর্ষে জড়িয়েছে বিএনপির দুই গ্রুপ। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে স্থানীয় একটি বিএনপির কার্যালয় এবং তিনটি মোটর সাইকেলে।
ঘটনাটি ঘটে বুধবার রাতে পুঠিয়া উপজেলা চত্বরে। বিকেলে টেন্ডার নিয়ে শুরু হওয়া উত্তেজনা রাতে পর্যন্ত গড়ায়। একপর্যায়ে পুঠিয়া বাজারে দু’পক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘর্ষে জড়ায়। চলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং দীর্ঘক্ষণ সংঘর্ষ চলে।
পুলিশ শুরুতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে পরে সেনাবাহিনী এসে নিয়ন্ত্রণ স্বাভাবিক করে। বর্তমানে পুরো এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। আহতরা চিকিৎসা নিয়েছেন পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ চলছিল। একপক্ষের নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক মেয়র ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খানের অনুসারীরা এবং অপরপক্ষের নেতৃত্বে আছেন বিএনপি নেতা ফারুক রায়হানের অনুসারীরা।
পুলিশ বলছে, পুকুরে টেন্ডার ঘিরেই সংঘর্ষের সূত্রপাত। বিকেলের পর থেকেই উত্তেজনা বাড়তে থাকে, সন্ধ্যার দিকে দুই পক্ষই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মিছিল ও মহড়া শুরু করে, যা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
রাজশাহীর পুঠিয়ায় আধিপত্য বিস্তার এবং স্থানীয় পুকুরর টেন্ডার নিয়েই সংঘর্ষে জড়িয়েছে বিএনপির দুই গ্রুপ। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে স্থানীয় একটি বিএনপির কার্যালয় এবং তিনটি মোটর সাইকেলে।
ঘটনাটি ঘটে বুধবার রাতে পুঠিয়া উপজেলা চত্বরে। বিকেলে টেন্ডার নিয়ে শুরু হওয়া উত্তেজনা রাতে পর্যন্ত গড়ায়। একপর্যায়ে পুঠিয়া বাজারে দু’পক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘর্ষে জড়ায়। চলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং দীর্ঘক্ষণ সংঘর্ষ চলে।
পুলিশ শুরুতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে পরে সেনাবাহিনী এসে নিয়ন্ত্রণ স্বাভাবিক করে। বর্তমানে পুরো এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। আহতরা চিকিৎসা নিয়েছেন পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ চলছিল। একপক্ষের নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক মেয়র ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খানের অনুসারীরা এবং অপরপক্ষের নেতৃত্বে আছেন বিএনপি নেতা ফারুক রায়হানের অনুসারীরা।
পুলিশ বলছে, পুকুরে টেন্ডার ঘিরেই সংঘর্ষের সূত্রপাত। বিকেলের পর থেকেই উত্তেজনা বাড়তে থাকে, সন্ধ্যার দিকে দুই পক্ষই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মিছিল ও মহড়া শুরু করে, যা সংঘর্ষে রূপ নেয়।