আমি বাচতে চাই আমাকে বাচান। আপনারা দয়াকরে আমাকে আর্থিক সহযোগিতা করে আমার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। আমি আর কয়টা দিন এই দুনিয়ায় বাচতে চাই। সাবাই একটু দয়া করেন। এভাবেই চিৎকার করে কেদে কেদে সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছিলেন ষাটোর্দ্ধ সাইদুর রহমান। সাইদুর নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার পৌরসভা এলাকার মাছিমপুর মহল্লার মৃত বাহার আলীর ছেলে। আর দশটা সাধারণ মানুষের মত মাঠে কাজ করে সাইদুর তার স্ত্রী ১ ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে সুখেই সংসার করছিলেন।
তবে হঠাৎ প্রায় ২৫ বছর আগে সাইদুরের বাম পায়ে পচন রোগ ধরে । তখন অনেক চিকিৎসার পর তার বাম পা কেটে ফেলতে বাধ্য হয় ডাক্তার। সাইদুরের সম্পদ বলতে রয়েছে ১ শতক জমির উপর একটি ভাঙ্গা ঝুপড়ি ঘর। সেখানেই তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। এক পা কাটার পরেও থেমে যায়নি সাইদুরের জীবন যুদ্ধ। কারো কাছে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে এক পা দিয়েই চার্জার ভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতে থাকেন সাইদুর। এভাবেই চলছিল তার জীবন যুদ্ধ। তবে হঠাৎ মাস সাতেক আগে তার ডান পায়ের আঙ্গুলে দেখা দিয়েছে পচন রোগ।
পরে স্থানীয় কয়েকজন তার এমন অবস্থা দেখে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখালে ডাক্তার বলেন তার পা কেটে ফেলতে হবে। তবে তার জন্য ৩ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। যা তার সামর্থের বাইরে। যা নিয়ে মহা বিপাকে পড়েছেন সাইদুর ও তার পরিবার। আরো চিন্তায় পড়েছেন এই পাটাও কেটে ফেললে তিনি জীবিকা নির্বাহ করবেন কি করে। তার পরিবার কি করে বাচবে। এরকম নানা চিন্তায় দিশেহারা সাইদুর ও তার পরিবার।
জানা যায়, তার ছেলে মেয়েদেরও তেমন কোন সামর্থ্য নাই যে, তারা তার বাবার চিকিৎসা করাবে।
সাইদুরের পরিবারসহ স্থানীয়রা তার চিকিৎসা এবং জীবিকা নির্বাহ করে বেচে থাকার জন্য সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন। সহযোগিতা পাঠানো এবং তার সাথে যোগাযোগের জন্য তার নিজস্ব মোবাইল নাম্বার ০১৭৬২ ৭৮৫০৪৮ (বিকাশ)।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
আমি বাচতে চাই আমাকে বাচান। আপনারা দয়াকরে আমাকে আর্থিক সহযোগিতা করে আমার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। আমি আর কয়টা দিন এই দুনিয়ায় বাচতে চাই। সাবাই একটু দয়া করেন। এভাবেই চিৎকার করে কেদে কেদে সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছিলেন ষাটোর্দ্ধ সাইদুর রহমান। সাইদুর নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার পৌরসভা এলাকার মাছিমপুর মহল্লার মৃত বাহার আলীর ছেলে। আর দশটা সাধারণ মানুষের মত মাঠে কাজ করে সাইদুর তার স্ত্রী ১ ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে সুখেই সংসার করছিলেন।
তবে হঠাৎ প্রায় ২৫ বছর আগে সাইদুরের বাম পায়ে পচন রোগ ধরে । তখন অনেক চিকিৎসার পর তার বাম পা কেটে ফেলতে বাধ্য হয় ডাক্তার। সাইদুরের সম্পদ বলতে রয়েছে ১ শতক জমির উপর একটি ভাঙ্গা ঝুপড়ি ঘর। সেখানেই তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। এক পা কাটার পরেও থেমে যায়নি সাইদুরের জীবন যুদ্ধ। কারো কাছে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে এক পা দিয়েই চার্জার ভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতে থাকেন সাইদুর। এভাবেই চলছিল তার জীবন যুদ্ধ। তবে হঠাৎ মাস সাতেক আগে তার ডান পায়ের আঙ্গুলে দেখা দিয়েছে পচন রোগ।
পরে স্থানীয় কয়েকজন তার এমন অবস্থা দেখে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখালে ডাক্তার বলেন তার পা কেটে ফেলতে হবে। তবে তার জন্য ৩ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। যা তার সামর্থের বাইরে। যা নিয়ে মহা বিপাকে পড়েছেন সাইদুর ও তার পরিবার। আরো চিন্তায় পড়েছেন এই পাটাও কেটে ফেললে তিনি জীবিকা নির্বাহ করবেন কি করে। তার পরিবার কি করে বাচবে। এরকম নানা চিন্তায় দিশেহারা সাইদুর ও তার পরিবার।
জানা যায়, তার ছেলে মেয়েদেরও তেমন কোন সামর্থ্য নাই যে, তারা তার বাবার চিকিৎসা করাবে।
সাইদুরের পরিবারসহ স্থানীয়রা তার চিকিৎসা এবং জীবিকা নির্বাহ করে বেচে থাকার জন্য সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন। সহযোগিতা পাঠানো এবং তার সাথে যোগাযোগের জন্য তার নিজস্ব মোবাইল নাম্বার ০১৭৬২ ৭৮৫০৪৮ (বিকাশ)।