বাগেরহাটের মোংলা বন্দরের বহিনোঙ্গরের বে-সক্রিক-১-এ অবস্থানরত বাংলাদেশি পতাকাবাহী ‘এমভি সেঁজুতি’ নামের একটি বাণিজ্যিক জাহাজে ডাকাতির ঘটনায় জড়িত জাহাজটির সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ারসহ ৩ জনকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড। এ সময় ডাকাতি হওয়া বেশ কিছু মালালালও উদ্ধার করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে মোংলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে জাহাজের ইঞ্জিনের বিভিন্ন ধরনের স্পেয়ার পার্টস, বিয়ারিং, ব্যাটারি, ব্যাটারি চার্জার ও জাহাজের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশসহ তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন সুমন হাওলাদার ও মো. সুমন হোসেন এবং জাহাজটির সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. সিরাজুল হক। কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোনের অপারেশনস কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আবরার হাসান গতকাল বুধবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অপারেশনস কর্মকর্তা আবরার হাসান জানান, ‘এমভি সেঁজুতি’ নামের বাণিজ্যিক জাহাজে ডাকাতির ঘটনা ছিল সাজানো এবং পরিকল্পিত। জাহাজের অধিকাংশ নাবিক গত ৬-৭ মাস ধরে সঠিকভাবে বেতন পাননি। যে কারণে তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছিল। এ অবস্থায় আর্থিক দুরবস্থা কাটাতে স্থানীয় ডাকাত দলের সাথে যোগসাজশে জাহাজের নাবিকরা পরিকল্পিতভাবে এ ডাকাতির ঘটনা সাজান। উল্লেখ্য, মোংলা বন্দর চ্যানেলের (পশুর নদ) বে-সক্রিক এলাকায় অবস্থানরত ‘এম ভি সেঁজুতি’ নামের একটি বাণিজ্যিক জাহাজে গতসোমবার ভোররাতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এতে জাহাজটির প্রায় ৫০ লাখ টাকার মাল লুট হয়ে যায়। এ নিয়ে বাণিজ্যিক ওই জাহাজটিতে ৩ বার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
বাগেরহাটের মোংলা বন্দরের বহিনোঙ্গরের বে-সক্রিক-১-এ অবস্থানরত বাংলাদেশি পতাকাবাহী ‘এমভি সেঁজুতি’ নামের একটি বাণিজ্যিক জাহাজে ডাকাতির ঘটনায় জড়িত জাহাজটির সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ারসহ ৩ জনকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড। এ সময় ডাকাতি হওয়া বেশ কিছু মালালালও উদ্ধার করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে মোংলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে জাহাজের ইঞ্জিনের বিভিন্ন ধরনের স্পেয়ার পার্টস, বিয়ারিং, ব্যাটারি, ব্যাটারি চার্জার ও জাহাজের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশসহ তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন সুমন হাওলাদার ও মো. সুমন হোসেন এবং জাহাজটির সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. সিরাজুল হক। কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোনের অপারেশনস কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আবরার হাসান গতকাল বুধবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অপারেশনস কর্মকর্তা আবরার হাসান জানান, ‘এমভি সেঁজুতি’ নামের বাণিজ্যিক জাহাজে ডাকাতির ঘটনা ছিল সাজানো এবং পরিকল্পিত। জাহাজের অধিকাংশ নাবিক গত ৬-৭ মাস ধরে সঠিকভাবে বেতন পাননি। যে কারণে তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছিল। এ অবস্থায় আর্থিক দুরবস্থা কাটাতে স্থানীয় ডাকাত দলের সাথে যোগসাজশে জাহাজের নাবিকরা পরিকল্পিতভাবে এ ডাকাতির ঘটনা সাজান। উল্লেখ্য, মোংলা বন্দর চ্যানেলের (পশুর নদ) বে-সক্রিক এলাকায় অবস্থানরত ‘এম ভি সেঁজুতি’ নামের একটি বাণিজ্যিক জাহাজে গতসোমবার ভোররাতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এতে জাহাজটির প্রায় ৫০ লাখ টাকার মাল লুট হয়ে যায়। এ নিয়ে বাণিজ্যিক ওই জাহাজটিতে ৩ বার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।