কক্সবাজারের উখিয়ায় ৯৪ হাজার ৬৫০ ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় দুই মাদক কারবারিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৫ এর বিচারক নিশাত সুলতানা এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সাহাব উদ্দিন এবং পশ্চিম ফারির বিল এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সরোয়ার আলম ।
২০২২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি উখিয়া থানা পুলিশ জিআর মামলা নং-১৭৩/২০২২ (থানা মামলা নং-৩৮) অনুযায়ী, সাহাব উদ্দিনের কাছ থেকে ৮৭,৯৯৩ এবং সরোয়ার আলমের কাছ থেকে ৬,৬৫৭ ইয়াবা উদ্ধার করে। পরে তাদের বিরুদ্ধে এসটি মামলা নং-২৯৩/২৪ হিসেবে বিচারকার্য শুরু হয়।
দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮-এর ৩৬(১) এর ১০ (গ)/৩৮ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে উভয় আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশও দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, সাহাব উদ্দিন ২০২২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে রয়েছেন। অপর আসামি সরোয়ার আলম জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর পলাতক রয়েছেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রেজা।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়ায় ৯৪ হাজার ৬৫০ ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় দুই মাদক কারবারিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৫ এর বিচারক নিশাত সুলতানা এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সাহাব উদ্দিন এবং পশ্চিম ফারির বিল এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সরোয়ার আলম ।
২০২২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি উখিয়া থানা পুলিশ জিআর মামলা নং-১৭৩/২০২২ (থানা মামলা নং-৩৮) অনুযায়ী, সাহাব উদ্দিনের কাছ থেকে ৮৭,৯৯৩ এবং সরোয়ার আলমের কাছ থেকে ৬,৬৫৭ ইয়াবা উদ্ধার করে। পরে তাদের বিরুদ্ধে এসটি মামলা নং-২৯৩/২৪ হিসেবে বিচারকার্য শুরু হয়।
দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮-এর ৩৬(১) এর ১০ (গ)/৩৮ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে উভয় আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশও দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, সাহাব উদ্দিন ২০২২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে রয়েছেন। অপর আসামি সরোয়ার আলম জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর পলাতক রয়েছেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রেজা।