নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সোমপাড়া বাজারে অটোরিকশার ভাড়া নিয়ে বাগবিতণ্ডার জেরে যাত্রীর মারধরে সাইফুল ইসলাম কিরণ নামে এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকের নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার রাতে। এ ব্যাপারে অটো রিক্সা চালকের স্ত্রী আরিফা আক্তার গতকাল মঙ্গলবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ অভিযুক্ত সোমপাড়া বাজারের ব্যবসায়ী মিজান হোসেন (৪০) কে গ্রেপ্তার করেছে। নিহত কিরণ উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের প্রসাদপুর দাই বাড়ির মৃত মো. হানিফের ছেলে। অপরদিকে, গ্রেপ্তারকৃত মিজান একই ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের আব্দুল হাশেম মুন্সি বাড়ির মৃত নাজির আহম্মদের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত মিজান উপজেলার সোমপাড়া বাজারের থাই এ্যালুমিনিয়াম ব্যবসা করে। ভিকটিম অটোচালক কিরণ তার পূর্ব পরিচিত ছিল, ঘটনার দিন সোমবার বিকেলে সোমপাড়া বাজার থেকে ব্যবসায়ী মিজানের স্ত্রী সহ সন্তানদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভাড়া নিয়ে তাদের উভয়ের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ব্যবসায়ী মিজান কিরণকে বেধম মারধর করে। পরে অটোচালক কিরণ মিজানের ভাড়া না নিয়ে সেখান থেকে অন্য যাত্রী নিয়ে উপজেলার আলীপুরে চলে যায়। সেখানে সন্ধ্যা ৭ টার দিকে কিরণ হঠাৎ বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার পথে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও জানায়, কিরণের মৃত্যুর খবর পেয়ে তার স্বজনেরা মিজানের দোকানে হামলা করে তাকে মারধরের চেষ্টা করে। খবর পেয়ে স্থানীয় পুলিশ, রাজনীতিবিদ ও সেনাবাহিনীর সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এই বিষয়ে চাটখিল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, কিরণের মরদেহ উদ্ধার করে মঙ্গলবার সকালে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে, কিরণের স্ত্রী থানায় মামলা করেছেন। গ্রেফতারকৃত মিজানকে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সোমপাড়া বাজারে অটোরিকশার ভাড়া নিয়ে বাগবিতণ্ডার জেরে যাত্রীর মারধরে সাইফুল ইসলাম কিরণ নামে এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকের নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার রাতে। এ ব্যাপারে অটো রিক্সা চালকের স্ত্রী আরিফা আক্তার গতকাল মঙ্গলবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ অভিযুক্ত সোমপাড়া বাজারের ব্যবসায়ী মিজান হোসেন (৪০) কে গ্রেপ্তার করেছে। নিহত কিরণ উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের প্রসাদপুর দাই বাড়ির মৃত মো. হানিফের ছেলে। অপরদিকে, গ্রেপ্তারকৃত মিজান একই ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের আব্দুল হাশেম মুন্সি বাড়ির মৃত নাজির আহম্মদের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত মিজান উপজেলার সোমপাড়া বাজারের থাই এ্যালুমিনিয়াম ব্যবসা করে। ভিকটিম অটোচালক কিরণ তার পূর্ব পরিচিত ছিল, ঘটনার দিন সোমবার বিকেলে সোমপাড়া বাজার থেকে ব্যবসায়ী মিজানের স্ত্রী সহ সন্তানদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভাড়া নিয়ে তাদের উভয়ের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ব্যবসায়ী মিজান কিরণকে বেধম মারধর করে। পরে অটোচালক কিরণ মিজানের ভাড়া না নিয়ে সেখান থেকে অন্য যাত্রী নিয়ে উপজেলার আলীপুরে চলে যায়। সেখানে সন্ধ্যা ৭ টার দিকে কিরণ হঠাৎ বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার পথে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও জানায়, কিরণের মৃত্যুর খবর পেয়ে তার স্বজনেরা মিজানের দোকানে হামলা করে তাকে মারধরের চেষ্টা করে। খবর পেয়ে স্থানীয় পুলিশ, রাজনীতিবিদ ও সেনাবাহিনীর সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এই বিষয়ে চাটখিল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, কিরণের মরদেহ উদ্ধার করে মঙ্গলবার সকালে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে, কিরণের স্ত্রী থানায় মামলা করেছেন। গ্রেফতারকৃত মিজানকে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।