হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় চলন্ত বাসে এক কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ বাসচালককে আটক করলেও হেলপার পলাতক রয়েছে।
ভুক্তভোগী তরুণী বানিয়াচং উপজেলার বাসিন্দা এবং ঢাকার ফার্মগেটের একটি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। গত শনিবার ঢাকাগামী বিলাশ পরিবহনে ওঠে ঘুমিয়ে পড়লে, নির্ধারিত স্টেশন আউশকান্দি পার হয়ে যায় এবং বাসটি সিলেট গিয়ে থামে। পরে তিনি আজমিরীগঞ্জগামী ‘মা এন্টারপ্রাইজ’ (নিবন্ধন নং : সিলেট-জ ১১-০৩৬৬) পরিবহনের একটি বাসে উঠেন।
পথে শেরপুর এলাকায় যাত্রী নামিয়ে বাসটি একপর্যায়ে যাত্রীশূন্য হয়ে গেলে, অভিযোগ অনুসারে বাসচালক শাহ সাব্বির ও হেলপার লিটন মিয়া পালাক্রমে তাকে ধর্ষণ করে। ভুক্তভোগীর চিৎকারে স্থানীয়রা পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দেন। গত রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে নবীগঞ্জের ছালামতপুর এলাকায় যৌথ অভিযানে বাসচালককে আটক করা হয়।
নবীগঞ্জ থানার ওসি শেখ মো. কামরুজ্জামান জানান, ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে চিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। তদন্ত ও আইনানুগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এএসএম সাজেদুর রহমান। তিনি জানান, আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে এবং তদন্তকারী দলকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয়রা দ্রুত হেলপারকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় চলন্ত বাসে এক কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ বাসচালককে আটক করলেও হেলপার পলাতক রয়েছে।
ভুক্তভোগী তরুণী বানিয়াচং উপজেলার বাসিন্দা এবং ঢাকার ফার্মগেটের একটি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। গত শনিবার ঢাকাগামী বিলাশ পরিবহনে ওঠে ঘুমিয়ে পড়লে, নির্ধারিত স্টেশন আউশকান্দি পার হয়ে যায় এবং বাসটি সিলেট গিয়ে থামে। পরে তিনি আজমিরীগঞ্জগামী ‘মা এন্টারপ্রাইজ’ (নিবন্ধন নং : সিলেট-জ ১১-০৩৬৬) পরিবহনের একটি বাসে উঠেন।
পথে শেরপুর এলাকায় যাত্রী নামিয়ে বাসটি একপর্যায়ে যাত্রীশূন্য হয়ে গেলে, অভিযোগ অনুসারে বাসচালক শাহ সাব্বির ও হেলপার লিটন মিয়া পালাক্রমে তাকে ধর্ষণ করে। ভুক্তভোগীর চিৎকারে স্থানীয়রা পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দেন। গত রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে নবীগঞ্জের ছালামতপুর এলাকায় যৌথ অভিযানে বাসচালককে আটক করা হয়।
নবীগঞ্জ থানার ওসি শেখ মো. কামরুজ্জামান জানান, ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে চিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। তদন্ত ও আইনানুগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এএসএম সাজেদুর রহমান। তিনি জানান, আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে এবং তদন্তকারী দলকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয়রা দ্রুত হেলপারকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।