টঙ্গীবাড়ী : বর্জপাত নিরোধে তালগাছের চারা বিতরণং -সংবাদ
প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি বজ্রপাত হতে সুরক্ষায় মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলায় ৫০০টি তালের চারা রোপণ করা হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী মাওয়া সংযোগ সড়কের দুই পাশে ৫০০ তালের চারা রোপণ করে, স্কয়ার ক্রপ কেয়ার ডিভিশন। চারা রোপণ কর্মসূচির পাশাপাশি বজ্রপাতের ঝুঁকি এড়াতে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য), ড. আনোয়ারুল ইসলাম, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা পৃতিশ চন্দ্র পাল, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা জনাব তাহমিনা আক্তার রিনা, কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা জনাব ইমতিয়াজ জাহান খান, এসএপিপিও আমিনুর রহমান এবং স্কয়ার এর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেলস্ কোঅর্ডিনেটর জনাব আনোয়ার হোসেন মোল্লা, জোনাল সেলস ম্যানেজার জনাব অলোক কুমার মোহন্ত, বালিগাঁও ইউনিয়ন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. শাওন ইমতিয়াজ, দিদার হোসেন প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ বাংলাদেশ। ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত কারণে ঝড়, বন্যা, খরা, সাইক্লোন, জলোচ্ছ্বাস এদেশের নিত্যসঙ্গী।
এসবের সাথে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ‘বজ্রপাত’ প্রতি বছর অসংখ্য মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে নীরবে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বজ্রপাতের প্রবণতা বেশি। তার মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। বিগত ৪০ বছরে আমাদের দেশে বজ্রপাতের সংখ্যা বেড়েছে ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সরকার ২০১৬ সালে বজ্রপাতকে জাতীয় দুর্যোগের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। বজ্রপাতে হতাহতের মধ্যে বড় একটা অংশ রয়েছে কৃষক শ্রেণি, যারা খোলা মাঠে কাজ করেন।
টঙ্গীবাড়ী : বর্জপাত নিরোধে তালগাছের চারা বিতরণং -সংবাদ
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি বজ্রপাত হতে সুরক্ষায় মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলায় ৫০০টি তালের চারা রোপণ করা হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী মাওয়া সংযোগ সড়কের দুই পাশে ৫০০ তালের চারা রোপণ করে, স্কয়ার ক্রপ কেয়ার ডিভিশন। চারা রোপণ কর্মসূচির পাশাপাশি বজ্রপাতের ঝুঁকি এড়াতে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য), ড. আনোয়ারুল ইসলাম, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা পৃতিশ চন্দ্র পাল, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা জনাব তাহমিনা আক্তার রিনা, কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা জনাব ইমতিয়াজ জাহান খান, এসএপিপিও আমিনুর রহমান এবং স্কয়ার এর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেলস্ কোঅর্ডিনেটর জনাব আনোয়ার হোসেন মোল্লা, জোনাল সেলস ম্যানেজার জনাব অলোক কুমার মোহন্ত, বালিগাঁও ইউনিয়ন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. শাওন ইমতিয়াজ, দিদার হোসেন প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ বাংলাদেশ। ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত কারণে ঝড়, বন্যা, খরা, সাইক্লোন, জলোচ্ছ্বাস এদেশের নিত্যসঙ্গী।
এসবের সাথে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ‘বজ্রপাত’ প্রতি বছর অসংখ্য মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে নীরবে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বজ্রপাতের প্রবণতা বেশি। তার মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। বিগত ৪০ বছরে আমাদের দেশে বজ্রপাতের সংখ্যা বেড়েছে ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সরকার ২০১৬ সালে বজ্রপাতকে জাতীয় দুর্যোগের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। বজ্রপাতে হতাহতের মধ্যে বড় একটা অংশ রয়েছে কৃষক শ্রেণি, যারা খোলা মাঠে কাজ করেন।