ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাগেরহাটের মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের নৌযানের ইনল্যান্ড মাস্টার ওমর ফিরোজকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে তার স্ত্রীর দায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধিত)-২০২৩ এর ১১ (গ) ধারার মামলার আসামী হয়ে দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। গোপন খবরের ভিত্তিতে গতকাল রোববার দুপুরের দিকে মোংলা বন্ধরের মাধবী আবাসিক এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ওমর ফিরোজকে আদালতে মাধ্যমে বাগেরহাট জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মোংলা থানার ওসি মো. আনিসুর রহমান সোমবার, (০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে জানান, ভুক্তভোগী স্ত্রী রায়হানা শারমিন গত ১৩ এপ্রিল-২০২৫ খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১ আদালতে মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকেই আসামি ওমর ফিরোজ আত্মগোপনে ছিলেন। মামলার বাদী রায়হানা শারমিনের বরাত দিয়ে তিনি আরো বলেন, ২০১২ সালে তাদের বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন ওমর ফিরোজ। তার বাবা সিদ্দিকুর রহমান পরিবার থেকে টাকা দিয়ে তাকে বন্দর কর্তৃপক্ষের চাকরি পাইয়ে দিলেও নির্যাতনের মাত্রা কমেনি। এই অব্যাহত নিপীড়নের ফলে বাধ্য হয়ে আইনের দ্বারস্থ হন তিনি। নির্যাতনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে রায়হানা বলেন, আমি সহ্য করতে পারিনি, তাই মামলা করেছি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাগেরহাটের মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের নৌযানের ইনল্যান্ড মাস্টার ওমর ফিরোজকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে তার স্ত্রীর দায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধিত)-২০২৩ এর ১১ (গ) ধারার মামলার আসামী হয়ে দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। গোপন খবরের ভিত্তিতে গতকাল রোববার দুপুরের দিকে মোংলা বন্ধরের মাধবী আবাসিক এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ওমর ফিরোজকে আদালতে মাধ্যমে বাগেরহাট জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মোংলা থানার ওসি মো. আনিসুর রহমান সোমবার, (০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে জানান, ভুক্তভোগী স্ত্রী রায়হানা শারমিন গত ১৩ এপ্রিল-২০২৫ খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১ আদালতে মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকেই আসামি ওমর ফিরোজ আত্মগোপনে ছিলেন। মামলার বাদী রায়হানা শারমিনের বরাত দিয়ে তিনি আরো বলেন, ২০১২ সালে তাদের বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন ওমর ফিরোজ। তার বাবা সিদ্দিকুর রহমান পরিবার থেকে টাকা দিয়ে তাকে বন্দর কর্তৃপক্ষের চাকরি পাইয়ে দিলেও নির্যাতনের মাত্রা কমেনি। এই অব্যাহত নিপীড়নের ফলে বাধ্য হয়ে আইনের দ্বারস্থ হন তিনি। নির্যাতনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে রায়হানা বলেন, আমি সহ্য করতে পারিনি, তাই মামলা করেছি।