ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে গেছেন পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। রোববার ৭ সেপ্টেম্বর বিকাল চারটার পর থেকে এ কর্মবিরতি শুরু হয়। কর্মবিরতির শুরুতেই দপ্তরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অফিসের বাইরে ঘুরতে দেখা গেছে। পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবিগুলো হলো- আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা, সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল ও মামলা প্রত্যাহার এবং বদলি বা বরখাস্তের বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন বাস্তবায়ন।
নাসিরনগর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোশাররফ হোসেন বলেন,অধিকাংশ কর্মকর্তা-কর্মচারী ছুটির আবেদন দিয়ে চলে গেছেন। কয়েকটি এলাকায় লাইন নেই, আমি নিজে চেষ্টা করেও পারছি না সমস্যার সমাধান করতে। সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানাচ্ছি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে গেছেন পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। রোববার ৭ সেপ্টেম্বর বিকাল চারটার পর থেকে এ কর্মবিরতি শুরু হয়। কর্মবিরতির শুরুতেই দপ্তরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অফিসের বাইরে ঘুরতে দেখা গেছে। পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবিগুলো হলো- আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা, সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল ও মামলা প্রত্যাহার এবং বদলি বা বরখাস্তের বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন বাস্তবায়ন।
নাসিরনগর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোশাররফ হোসেন বলেন,অধিকাংশ কর্মকর্তা-কর্মচারী ছুটির আবেদন দিয়ে চলে গেছেন। কয়েকটি এলাকায় লাইন নেই, আমি নিজে চেষ্টা করেও পারছি না সমস্যার সমাধান করতে। সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানাচ্ছি।