ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ শহরে ডাক্তার পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে রোগী দেখার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল রোববার বিকালে শহরের হাসপাতাল রোডে দেব নাথ ফার্মেসীতে অভিযান চালিয়ে কাজল নাথ (৫২) নামের ওই প্রতারককে হাতেনাতে আটক করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুহুল আমীন।
তিনি জানান, অভিযানের সময় কাজল নাথ চিকিৎসক হিসেবে কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। বরং অবহেলা ও প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলার দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর ৫৩ ধারায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। পরে আদালত তাকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
সাজাপ্রাপ্ত কাজল নাথ নবীগঞ্জ পৌরসভার জয়নগর এলাকার মৃত প্রেমানন্দ নাথের ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি হাসপাতাল রোড ও শান্তিপাড়া এলাকায় চেম্বার খুলে ভুয়া ডাক্তার সেজে চিকিৎসা কার্যক্রম চালাচ্ছিলেন। এতে সাধারণ মানুষ প্রতারিত হওয়ার পাশাপাশি জীবনের ঝুঁকিতেও পড়ছিলেন।
অভিযানের সময় নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ কামরুজ্জামান, মেডিকেল অফিসার ডা. রাশেদ খান এবং স্যানিটারি অফিসার আমজাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ শহরে ডাক্তার পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে রোগী দেখার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল রোববার বিকালে শহরের হাসপাতাল রোডে দেব নাথ ফার্মেসীতে অভিযান চালিয়ে কাজল নাথ (৫২) নামের ওই প্রতারককে হাতেনাতে আটক করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুহুল আমীন।
তিনি জানান, অভিযানের সময় কাজল নাথ চিকিৎসক হিসেবে কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। বরং অবহেলা ও প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলার দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর ৫৩ ধারায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। পরে আদালত তাকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
সাজাপ্রাপ্ত কাজল নাথ নবীগঞ্জ পৌরসভার জয়নগর এলাকার মৃত প্রেমানন্দ নাথের ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি হাসপাতাল রোড ও শান্তিপাড়া এলাকায় চেম্বার খুলে ভুয়া ডাক্তার সেজে চিকিৎসা কার্যক্রম চালাচ্ছিলেন। এতে সাধারণ মানুষ প্রতারিত হওয়ার পাশাপাশি জীবনের ঝুঁকিতেও পড়ছিলেন।
অভিযানের সময় নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ কামরুজ্জামান, মেডিকেল অফিসার ডা. রাশেদ খান এবং স্যানিটারি অফিসার আমজাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।