ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের ৩ নম্বর কূপে নতুন করে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে; যেখান থেকে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা করছে কর্তৃপক্ষ। গত শুক্রবার কূপটি সংস্কারের (ওয়ার্কওভার) সময় প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রবাহ ধরা পড়ে বলে জানিয়েছে গ্যাসক্ষেত্রটির দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রীয় কোম্পানি সিলেট গ্যাস ফিল্ড (সিজিএফএল) লিমিটেড।
অন্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ‘বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)’ তার নিজস্ব রিগ দিয়ে এই কূপটি সংস্কারে সফল হয়েছে। আগামী দশ বছর কূপটি থেকে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের ১১টি কূপের মধ্যে সাতটি কূপ থেকে প্রতিদিন গড়ে ৬২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স।
ওয়ার্কওভার কাজে প্রায় ৭৩ কোটি টাকার মতো খরচ প্রাক্কলন করা হয়েছে। কূপটি থেকে গ্যাসের উপজাত কনডেনসেট পাওয়া যাবে। সিজিএফএল সূত্র জানায়, তাদের আওতাধীন গ্যাস ফিল্ডগুলোতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সূত্র জানায়, রশিদপুর-৩ এর পাশাপাশি কৈলাশটিলা-১ ও বিয়ানীবাজার-২ কূপের ওয়ার্কওভারের কাজ চলমান রয়েছে। রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের সবচেয়ে সুবিধা হচ্ছে, পাইপলাইন ও প্রসেস প্ল্যান্ট বিদ্যমান রয়েছে। গ্যাস উত্তোলন ও সরবরাহের ক্ষেত্রে কূপটিতে অন্য কোনো জটিলতা নেই। এর আগে গত ১২ জুলাই পুরাতন এই কূপটিতে অনুসন্ধান শুরু করে বাপেক্স। রশিদপুর গ্যাসফিল্ডের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) সুমন বিকাশ দাশ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এখনও কূপটি বুঝে পাইনি। আশা করছি আগামী ৭-১০ দিনের মধ্যে বুঝে পাবো। আশা করা যাচ্ছে, কূপটি থেকে প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে। তবে বিস্তারিত সব কাজ শেষ করে বলা যাবে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের ৩ নম্বর কূপে নতুন করে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে; যেখান থেকে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা করছে কর্তৃপক্ষ। গত শুক্রবার কূপটি সংস্কারের (ওয়ার্কওভার) সময় প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রবাহ ধরা পড়ে বলে জানিয়েছে গ্যাসক্ষেত্রটির দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রীয় কোম্পানি সিলেট গ্যাস ফিল্ড (সিজিএফএল) লিমিটেড।
অন্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ‘বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)’ তার নিজস্ব রিগ দিয়ে এই কূপটি সংস্কারে সফল হয়েছে। আগামী দশ বছর কূপটি থেকে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের ১১টি কূপের মধ্যে সাতটি কূপ থেকে প্রতিদিন গড়ে ৬২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স।
ওয়ার্কওভার কাজে প্রায় ৭৩ কোটি টাকার মতো খরচ প্রাক্কলন করা হয়েছে। কূপটি থেকে গ্যাসের উপজাত কনডেনসেট পাওয়া যাবে। সিজিএফএল সূত্র জানায়, তাদের আওতাধীন গ্যাস ফিল্ডগুলোতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সূত্র জানায়, রশিদপুর-৩ এর পাশাপাশি কৈলাশটিলা-১ ও বিয়ানীবাজার-২ কূপের ওয়ার্কওভারের কাজ চলমান রয়েছে। রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের সবচেয়ে সুবিধা হচ্ছে, পাইপলাইন ও প্রসেস প্ল্যান্ট বিদ্যমান রয়েছে। গ্যাস উত্তোলন ও সরবরাহের ক্ষেত্রে কূপটিতে অন্য কোনো জটিলতা নেই। এর আগে গত ১২ জুলাই পুরাতন এই কূপটিতে অনুসন্ধান শুরু করে বাপেক্স। রশিদপুর গ্যাসফিল্ডের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) সুমন বিকাশ দাশ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এখনও কূপটি বুঝে পাইনি। আশা করছি আগামী ৭-১০ দিনের মধ্যে বুঝে পাবো। আশা করা যাচ্ছে, কূপটি থেকে প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে। তবে বিস্তারিত সব কাজ শেষ করে বলা যাবে।’