ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পলাশে সুদের টাকা পরিশোধের কথা বলে জহিরুল ইসলাম (২৭) নামে এক যুবককে বাসায় ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা চেষ্টার অভিযোগে উঠেছে।সোমবার,(০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দিবাগত রাতে পলাশ উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের কাজিরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত জহিরুল ইসলাম ওই গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের ছেলে।
সোমবার সকালে ঘটনার সঙ্গে জড়িত শেফালি বেগম (৩১) তার ছেলে রিয়াদ (১৯) কে গ্রেপ্তার করেছে পলাশ থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার পেচারচর গ্রামের মাসুদ মিয়ার স্ত্রী শেফালি বেগম ও তার ছেলে রিয়াদ। তারা ডাংগা ইউনিয়নের কাজিরচর গ্রামে আল আমিনের বাড়িতে ভাড়া থাকে।
পুলিশ ও আহতের ভাই বাচ্চু মিয়া জানান, জহিরুল ইসলাম কৃষিকাজ ও ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি পাশের বাড়ির ভাড়াটিয়া মাসুদ মিয়াকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা সুদের ওপর ধার দেন। প্রথমে প্রতি মাসে সুদের টাকা পরিশোধ করলেও হঠাৎ করে তিনি সুদের টাকা দেয়া বন্ধ করে দেন। পরে দীর্ঘদিন এ টাকা পরিশোধ না করায় সুদসহ ৫ লাখ টাকা জমা হয়। এ টাকা পরিশোধ করার কথা বলে সোমবার দিবাগত রাত ১ টার দিকে জহিরুল ইসলামকে মুঠোফোনে কল করে কাজিরচর গ্রামের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায় মাসুদ মিয়া। পরে বাসার ভিতরে তাকে আটকে রেখে তিনি ও তার স্ত্রী শেফালি বেগম ও ছেলে রিয়াদসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২/৩ জন তাকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে মাসুদ মিয়া জহিরুল ইসলামকে হত্যার উদ্দেশ্য ধারালো চাকু দিয়ে গলা কেটে গুরুতর জখম করে। তার অবস্থা আশংকাজনক।
এ ঘটনা আশে পাশের লোকজন জানতে পেরে গুরুতর আহত অবস্থায় জহিরুল ইসলামকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করার পর প্রথমে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পলাশে সুদের টাকা পরিশোধের কথা বলে জহিরুল ইসলাম (২৭) নামে এক যুবককে বাসায় ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা চেষ্টার অভিযোগে উঠেছে।সোমবার,(০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দিবাগত রাতে পলাশ উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের কাজিরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত জহিরুল ইসলাম ওই গ্রামের মৃত রফিজ উদ্দিনের ছেলে।
সোমবার সকালে ঘটনার সঙ্গে জড়িত শেফালি বেগম (৩১) তার ছেলে রিয়াদ (১৯) কে গ্রেপ্তার করেছে পলাশ থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার পেচারচর গ্রামের মাসুদ মিয়ার স্ত্রী শেফালি বেগম ও তার ছেলে রিয়াদ। তারা ডাংগা ইউনিয়নের কাজিরচর গ্রামে আল আমিনের বাড়িতে ভাড়া থাকে।
পুলিশ ও আহতের ভাই বাচ্চু মিয়া জানান, জহিরুল ইসলাম কৃষিকাজ ও ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি পাশের বাড়ির ভাড়াটিয়া মাসুদ মিয়াকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা সুদের ওপর ধার দেন। প্রথমে প্রতি মাসে সুদের টাকা পরিশোধ করলেও হঠাৎ করে তিনি সুদের টাকা দেয়া বন্ধ করে দেন। পরে দীর্ঘদিন এ টাকা পরিশোধ না করায় সুদসহ ৫ লাখ টাকা জমা হয়। এ টাকা পরিশোধ করার কথা বলে সোমবার দিবাগত রাত ১ টার দিকে জহিরুল ইসলামকে মুঠোফোনে কল করে কাজিরচর গ্রামের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায় মাসুদ মিয়া। পরে বাসার ভিতরে তাকে আটকে রেখে তিনি ও তার স্ত্রী শেফালি বেগম ও ছেলে রিয়াদসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২/৩ জন তাকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে মাসুদ মিয়া জহিরুল ইসলামকে হত্যার উদ্দেশ্য ধারালো চাকু দিয়ে গলা কেটে গুরুতর জখম করে। তার অবস্থা আশংকাজনক।
এ ঘটনা আশে পাশের লোকজন জানতে পেরে গুরুতর আহত অবস্থায় জহিরুল ইসলামকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করার পর প্রথমে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।