ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
লিবিয়ায় কাজ করতে গিয়ে মৃত্যুর ৩ মাস পর নাজমুল ইসলাম (২৯) নামে এক যুবকের লাশ পেলেন স্বজনরা। এমন খবর ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত যুবক রায়গঞ্জ বাজারে কাঁচা মাল ব্যবসায়ী লোকমান হোসেনের ছেলে। তিনি ২ সন্তানের জনক।
জানা যায়, গত শুক্রবার একটি লাশবাহী গাড়ি তার মরদেহ নিজ বাড়ি জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া ইউনিয়নের বেতুয়া দক্ষিণ পাড়া পৌঁছে দেয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্তরা। মরদেহটি পাওয়ার পর দুপুরের দিকে নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহত নাজমুল ইসলামের বোন সুমা খাতুন বলেন, লিবিয়ায় কাজ করতে গিয়ে ঘরের ভেতর গ্যাস সিলিন্ডারে দগ্ধ হয়ে ২০ জুন আমার ভাই মারা যায়। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় মরদেহটি আসতে দেরি হয়। পরে পরিবারের লোকজন মরদেহটি দেশে আনতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার রাত ৩ টার দিকে প্রবাসে নিহত নাজমুল ইসলামের লাশ আসে। মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে লাশটি পারিবারিকভাবে দাফন করতে পারায় স্বজনদের শুকুরিয়া করতেও দেখা যায়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
লিবিয়ায় কাজ করতে গিয়ে মৃত্যুর ৩ মাস পর নাজমুল ইসলাম (২৯) নামে এক যুবকের লাশ পেলেন স্বজনরা। এমন খবর ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত যুবক রায়গঞ্জ বাজারে কাঁচা মাল ব্যবসায়ী লোকমান হোসেনের ছেলে। তিনি ২ সন্তানের জনক।
জানা যায়, গত শুক্রবার একটি লাশবাহী গাড়ি তার মরদেহ নিজ বাড়ি জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া ইউনিয়নের বেতুয়া দক্ষিণ পাড়া পৌঁছে দেয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্তরা। মরদেহটি পাওয়ার পর দুপুরের দিকে নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহত নাজমুল ইসলামের বোন সুমা খাতুন বলেন, লিবিয়ায় কাজ করতে গিয়ে ঘরের ভেতর গ্যাস সিলিন্ডারে দগ্ধ হয়ে ২০ জুন আমার ভাই মারা যায়। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় মরদেহটি আসতে দেরি হয়। পরে পরিবারের লোকজন মরদেহটি দেশে আনতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার রাত ৩ টার দিকে প্রবাসে নিহত নাজমুল ইসলামের লাশ আসে। মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে লাশটি পারিবারিকভাবে দাফন করতে পারায় স্বজনদের শুকুরিয়া করতেও দেখা যায়।