কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকায় এক ব্যক্তিকে হত্যার পর তার স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহায়তায় অভিযুক্ত একজনকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। রবিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের বয়স ৫৫ বছর, তিনি রাঙ্গামাটির বাসিন্দা। আটক হওয়া ব্যক্তির বয়স ৫৪ বছর, তিনি মদ্যপ ছিলেন এবং স্থানীয় সুপারি বাগানে মজুরের কাজ করতেন। নিহত দম্পতি তিন দিন আগে রাঙামাটি থেকে কাজের সন্ধানে কক্সবাজারে আসেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় ওই নারী চিৎকার করে জানান তার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন তিনি অর্ধনগ্ন অবস্থায় আছেন। পরে তিনি একজনকে দেখিয়ে বলেন, ওই ব্যক্তি স্বামীকে হত্যার পর তাকে ধর্ষণ করেছে। তখন স্থানীয়রা অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশে দেন।
পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহতের মাথার পেছনে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। হত্যার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত ছুরিটি ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের স্ত্রী অভিযোগ করেন, স্বামীকে হত্যার পর অভিযুক্ত ব্যক্তি তাকে জোর করে ধর্ষণ করে। পরে তিনি সুযোগ পেয়ে পালিয়ে স্থানীয়দের খবর দেন।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি ইলিয়াস খান জানান, “দুই চাকমা পরিবারের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি মদ্যপ অবস্থায় হত্যার পর ধর্ষণের ঘটনা ঘটতে পারে।” বর্তমানে নারীটি হাসপাতালে ভর্তি আছেন এবং প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা চলছে।
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকায় এক ব্যক্তিকে হত্যার পর তার স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহায়তায় অভিযুক্ত একজনকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। রবিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের বয়স ৫৫ বছর, তিনি রাঙ্গামাটির বাসিন্দা। আটক হওয়া ব্যক্তির বয়স ৫৪ বছর, তিনি মদ্যপ ছিলেন এবং স্থানীয় সুপারি বাগানে মজুরের কাজ করতেন। নিহত দম্পতি তিন দিন আগে রাঙামাটি থেকে কাজের সন্ধানে কক্সবাজারে আসেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় ওই নারী চিৎকার করে জানান তার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন তিনি অর্ধনগ্ন অবস্থায় আছেন। পরে তিনি একজনকে দেখিয়ে বলেন, ওই ব্যক্তি স্বামীকে হত্যার পর তাকে ধর্ষণ করেছে। তখন স্থানীয়রা অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশে দেন।
পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহতের মাথার পেছনে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। হত্যার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত ছুরিটি ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের স্ত্রী অভিযোগ করেন, স্বামীকে হত্যার পর অভিযুক্ত ব্যক্তি তাকে জোর করে ধর্ষণ করে। পরে তিনি সুযোগ পেয়ে পালিয়ে স্থানীয়দের খবর দেন।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি ইলিয়াস খান জানান, “দুই চাকমা পরিবারের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি মদ্যপ অবস্থায় হত্যার পর ধর্ষণের ঘটনা ঘটতে পারে।” বর্তমানে নারীটি হাসপাতালে ভর্তি আছেন এবং প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা চলছে।