ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভৈরবে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে ঘন্টা ব্যাপি সংঘর্ষের ঘটনায় গুরুত্বর আহত আনন্দ (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়োছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানার (ওসি) খন্দকার ফুয়াদ রুহানি। নিহত যুবক উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের ছাগাইয়া গ্রামের উল্লাস বেপারী বাড়ির আবু তাহের মিয়ার ছেলে। নিহতের বাবা গাছতলা ঘাট এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। স্থানীয়রা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ৪/৫ দিন যাবত আড়াই বেপারী বাড়ির ভুবন গ্রুপের সাথে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের কয়েকজন যুবককে আড়াই বেপারির বাড়ির ভুবন গ্রুপের যুবকরা মারধর করে। এর জের ধরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় সংঘর্ষকারীরা ট্রাফিক পুলিশ বুথসহ বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করে। ঢাকা-সিলটে মহাসড়ক দখল করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ থামাতে প্রথমে থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষ পথচারিসহ উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আল আমিন (৩৪), আনন্দ (১৫) ও আবুল মিয়া (৪৫) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন। অন্যান্য আহতরা বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। আহতদের মধ্যে আনন্দ গুরুত্বর আহত হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। সেখানে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনন্দ মৃত্যু বরণ করেন। সংঘর্ষে আহত হওয়ার বিষয়টি থানা পুলিশ সত্যতা নিশ্চিত করে। ঢাকা থেকে ময়নাতদন্তের পর মরদেহ নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভৈরবে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে ঘন্টা ব্যাপি সংঘর্ষের ঘটনায় গুরুত্বর আহত আনন্দ (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়োছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানার (ওসি) খন্দকার ফুয়াদ রুহানি। নিহত যুবক উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের ছাগাইয়া গ্রামের উল্লাস বেপারী বাড়ির আবু তাহের মিয়ার ছেলে। নিহতের বাবা গাছতলা ঘাট এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। স্থানীয়রা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ৪/৫ দিন যাবত আড়াই বেপারী বাড়ির ভুবন গ্রুপের সাথে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের কয়েকজন যুবককে আড়াই বেপারির বাড়ির ভুবন গ্রুপের যুবকরা মারধর করে। এর জের ধরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় সংঘর্ষকারীরা ট্রাফিক পুলিশ বুথসহ বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করে। ঢাকা-সিলটে মহাসড়ক দখল করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ থামাতে প্রথমে থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষ পথচারিসহ উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আল আমিন (৩৪), আনন্দ (১৫) ও আবুল মিয়া (৪৫) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন। অন্যান্য আহতরা বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। আহতদের মধ্যে আনন্দ গুরুত্বর আহত হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। সেখানে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনন্দ মৃত্যু বরণ করেন। সংঘর্ষে আহত হওয়ার বিষয়টি থানা পুলিশ সত্যতা নিশ্চিত করে। ঢাকা থেকে ময়নাতদন্তের পর মরদেহ নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।