চট্টগ্রাম নগরীর মেহেদীবাগে ১৯৯৭ সালে ছাত্রলীগ নেতা সিনাউল হক আশিক হত্যা মামলায় পাঁচ আসামির সবাই খালাস পেয়েছেন। দীর্ঘ ২৮ বছর পর সোমবার চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. সাহেদ কবির জানান, মামলায় ছয়জন সাক্ষ্য দিলেও চারজন আদালতে ঘটনার বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। ফলে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় পাঁচ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন— টিংকু দত্ত, সালাউদ্দিন, তসলিম উদ্দিন, শাহনেওয়াজ ও মো. হোসেন। রায় ঘোষণার সময় টিংকু, সালাউদ্দিন ও তসলিম আদালতে উপস্থিত ছিলেন, অন্য দুজন ছিলেন পলাতক।
মামলার নথি অনুযায়ী, ১৯৯৭ সালের ৬ জুলাই রাতে মেহেদীবাগের একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় সিটি কলেজ ছাত্র সংসদের তৎকালীন এজিএস সিনাউল হক আশিককে গুলি করা হয়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ সময় তার সঙ্গে থাকা হাবিব নামে আরও একজন গুলিবিদ্ধ হন।
ওই ঘটনার পর নিহতের বাবা আবুল কাশেম বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে সাবেক কাউন্সিলর ও ওমরগণি এমইএস কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়।
তবে ২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে ওয়াসিম উদ্দিনসহ তিনজনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম নগরীর মেহেদীবাগে ১৯৯৭ সালে ছাত্রলীগ নেতা সিনাউল হক আশিক হত্যা মামলায় পাঁচ আসামির সবাই খালাস পেয়েছেন। দীর্ঘ ২৮ বছর পর সোমবার চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. সাহেদ কবির জানান, মামলায় ছয়জন সাক্ষ্য দিলেও চারজন আদালতে ঘটনার বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। ফলে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় পাঁচ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন— টিংকু দত্ত, সালাউদ্দিন, তসলিম উদ্দিন, শাহনেওয়াজ ও মো. হোসেন। রায় ঘোষণার সময় টিংকু, সালাউদ্দিন ও তসলিম আদালতে উপস্থিত ছিলেন, অন্য দুজন ছিলেন পলাতক।
মামলার নথি অনুযায়ী, ১৯৯৭ সালের ৬ জুলাই রাতে মেহেদীবাগের একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বের হওয়ার সময় সিটি কলেজ ছাত্র সংসদের তৎকালীন এজিএস সিনাউল হক আশিককে গুলি করা হয়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ সময় তার সঙ্গে থাকা হাবিব নামে আরও একজন গুলিবিদ্ধ হন।
ওই ঘটনার পর নিহতের বাবা আবুল কাশেম বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে সাবেক কাউন্সিলর ও ওমরগণি এমইএস কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়।
তবে ২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে ওয়াসিম উদ্দিনসহ তিনজনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।