ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কোটচাঁদপুরে অধিকাংশ পোল্ট্রি ফিডের দোকানে নারিস পোল্ট্রি ফিডের খালি বস্তায় নিম্নমানের পোলিট্র ফিড ভোরে আসল নারিস পোল্ট্রি ফিড বলে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৬-০৯-২৫ তারিখে স্থানীয় সলেমানপুর রোডে উজ্জল ঘোষের পোল্ট্রি ফিডের গোডাউনে নারিস পোল্ট্রি ফিডের খালি বস্তায় নিম্নমানের জমজম পোল্ট্রি ফিড ভরার সময় কোটচাঁদপুরের নারিস পোল্ট্রি ফিডের ডিলার জাকির হোসেন খবর পেয়ে উজ্জল ঘোষকে হাতে নাতে ধরে ফেলে। এসময় উজ্জল ঘোষ ডিলার জাকিরের হাত পা ধরে ক্ষমা চাইতে থাকে।
এবিষয়ে কথা হয় নারিস পোল্ট্রি ফিডের ডিলার জাকির হোসেনের সাথে তিনি জানান, উজ্জল ঘোষ দীর্ঘদিন ধরে নারিস পোল্ট্রি ফিডের খালি বস্তা সংগ্রহ করে তাতে নিম্নমানের ফিড প্যাকিং করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কম দামে বিক্রি করে অসছে। গত ১৬-০৯-২৫ তারিখে তার গোডাউনে বস্তা রিপ্যাকিং এর সময় হাতে নাতে ধরে ফেলি। যেখানে আসল নারিস পোল্ট্রি ফিড ১ বস্তার দাম ৩ হাজার ৫০০ টাকা। সেখানে সে রিপ্যাকিং নকল ফিড ১ বস্তা বিক্রয় করে ২ হাজার ৮ শত টাকা। এতে সে বস্তা প্রতি ৩শত টাকা লাভ করে থাকে । এ অবস্থায় একদিকে যেমন ক্রেতা প্রতারিত হচ্ছে অপর দিকে নারিস ফিড ব্যবসার সুনাম নষ্ট হচ্ছে। থানাতে অভিযোগ করে কোন প্রতিকার পাইনি।
থানা বিষয়টি খাদ্য অধিদপ্তরকে জানাতে বলেছে। এ ঘটনা আমি কোম্পানীকে জানিয়েছি। নারিস পোল্ট্রি ফিড রিপ্যাকিং করার বিষয়ে উজ্জল ঘোষের সাথে কথা হলে তিনি অপরাধ স্বীকার করে জানান এবারের মত আমাকে মাফ করে দেন। এমন কাজ আমি আর কখনও করবো না।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কোটচাঁদপুরে অধিকাংশ পোল্ট্রি ফিডের দোকানে নারিস পোল্ট্রি ফিডের খালি বস্তায় নিম্নমানের পোলিট্র ফিড ভোরে আসল নারিস পোল্ট্রি ফিড বলে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৬-০৯-২৫ তারিখে স্থানীয় সলেমানপুর রোডে উজ্জল ঘোষের পোল্ট্রি ফিডের গোডাউনে নারিস পোল্ট্রি ফিডের খালি বস্তায় নিম্নমানের জমজম পোল্ট্রি ফিড ভরার সময় কোটচাঁদপুরের নারিস পোল্ট্রি ফিডের ডিলার জাকির হোসেন খবর পেয়ে উজ্জল ঘোষকে হাতে নাতে ধরে ফেলে। এসময় উজ্জল ঘোষ ডিলার জাকিরের হাত পা ধরে ক্ষমা চাইতে থাকে।
এবিষয়ে কথা হয় নারিস পোল্ট্রি ফিডের ডিলার জাকির হোসেনের সাথে তিনি জানান, উজ্জল ঘোষ দীর্ঘদিন ধরে নারিস পোল্ট্রি ফিডের খালি বস্তা সংগ্রহ করে তাতে নিম্নমানের ফিড প্যাকিং করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কম দামে বিক্রি করে অসছে। গত ১৬-০৯-২৫ তারিখে তার গোডাউনে বস্তা রিপ্যাকিং এর সময় হাতে নাতে ধরে ফেলি। যেখানে আসল নারিস পোল্ট্রি ফিড ১ বস্তার দাম ৩ হাজার ৫০০ টাকা। সেখানে সে রিপ্যাকিং নকল ফিড ১ বস্তা বিক্রয় করে ২ হাজার ৮ শত টাকা। এতে সে বস্তা প্রতি ৩শত টাকা লাভ করে থাকে । এ অবস্থায় একদিকে যেমন ক্রেতা প্রতারিত হচ্ছে অপর দিকে নারিস ফিড ব্যবসার সুনাম নষ্ট হচ্ছে। থানাতে অভিযোগ করে কোন প্রতিকার পাইনি।
থানা বিষয়টি খাদ্য অধিদপ্তরকে জানাতে বলেছে। এ ঘটনা আমি কোম্পানীকে জানিয়েছি। নারিস পোল্ট্রি ফিড রিপ্যাকিং করার বিষয়ে উজ্জল ঘোষের সাথে কথা হলে তিনি অপরাধ স্বীকার করে জানান এবারের মত আমাকে মাফ করে দেন। এমন কাজ আমি আর কখনও করবো না।