চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার সদরে ওএমএসের বিক্রয় কেন্দ্র্রে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আটা কিনতে নারী- পুরুষের উপচে পড়া ভিড়। কেউ পায় আবার কেউ না পেয়ে খালি হাতে বাড়ি ফেরে। এমনই চিএ উপজেলা সদরে প্রতিদিনের ওএমএস‘র ডিলারে আটা বিক্রি কেন্দ্রে।
উপজেলা খাদ্য খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে উপজেলা সদরে ২ জন ওএমএস‘র ডিলারের মাধ্যমে আটা বিক্রি শুরু হয়েছে। সে মোতাবেক একজন ডিলার এক দিনের জন্য ৫০০ কেজি সরকারি বরাদ্দের আটা বিক্রি করতে পারবে। অর্থাৎ নিয়নুযায়ী উপজেলা এলাকার যে কেউ জাতীয় পরিচয় পত্র দেখিয়ে জন প্রতি ৫ কেজি করে আটা কিনতে পারবেন। বা ওএমএস‘র একজন ডিলার তার বরাদ্দকৃত আটা ২৪ টাকা কেজি দরে ১শ’ জনকে দিতে পারবেন। ওএমএস‘র বিক্রয কেন্দ্রের প্রতি কেজি আটা ২৪ টাকায় দরে বিক্রি করার নিয়ম রয়েছে । প্রতিদিন আটা বিক্রি কেন্দ্রে একজন ট্যাগ অফিসার কেন্দ্রে গিয়ে দায়িত্ব পালন করছে এবং রির্পোট করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে খোলা বর্তমান আটা বিক্রি হচ্ছে, ৪৫-৪৮ টাকা ও প্যাকেটজাত আটা ৫২-৫৫ টাকা কেজি। সেখানে ওএমএস‘র বিক্রয কেন্দ্রের প্রতি কেজি আটা ২৪ টাকায় বিক্রি হয়। স্বল্প দরে ওএমএসের আটা বিক্রি কেন্দ্রে আটা কিনতে নারী- পুরুষের প্রচুর লাইন লক্ষ্য করা গেছে। তাই যারা আগে আসছে তারাই লাইনে দাঁড়িয়ে টোকেন নিয়ে আটা নিয়ে বাড়ি ফিরছে। স্থানীয়রা বলেন, সরকারি বরাদ্দ বাড়ালে আমাদের মত সাধারণ গরীব মানুষে উপকার হতো তারা আক্ষেপ করে বলেন, সরকারি বরাদ্দ কম তাই ওএমএস‘র বিক্রয় কেন্দ্রের ডিলারের আটা শেষ হয়। কিন্তু লাইন শেষ হয়না। ওএমএস’র বিক্রয় কেন্দ্রের জন্য প্রতিদিন সরকারি আটা বরাদ্দ ৫০০ কেজি থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার কেজি করার দাবী জানান।
উপজেলা ওএমএস‘র বিক্রয কেন্দ্রের ডিলার আব্দুস সালাম বলেন, সকালেই আটা কিনতে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে যান প্রায় ২শ’ থেকে- তিনশ’ জন নারী। অথচ সরকারি বরাদ্দ প্রতি ডিলারের জন্য প্রতিদিন ৫০০ কেজি আটা। যা জন প্রতি ৫ কেজি করে দিলে সে আটা দেওয়া যায় ১শ’ জনের মধ্যে। এ কারনে চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ কম হওয়ায় বাড়তি লোক তো আটা পাবেন না এটা বাস্তবতা। ছাড়া সরকারি বিধি মোতাবেক ট্যাগ অফিসার আটা দেওয়ার আগে তদারকি করছে নিয়মিত ভাবে। মানুষের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ফুড অফিসার কে এ বিষয় তদারকি করে বরাদ্দ বাড়ানোর ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বার বার অনুরোধ করেছি । ভীড় এড়াতে এক দিন নারী ও তার পরের দিন পুরুষের মধ্যে আটা দেওয়া হচ্ছে ।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, চাহিদার প্রেক্ষিতে ওএমএস’র ডিলারদের আটার বরাদ্দ বাড়ানো বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার সদরে ওএমএসের বিক্রয় কেন্দ্র্রে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আটা কিনতে নারী- পুরুষের উপচে পড়া ভিড়। কেউ পায় আবার কেউ না পেয়ে খালি হাতে বাড়ি ফেরে। এমনই চিএ উপজেলা সদরে প্রতিদিনের ওএমএস‘র ডিলারে আটা বিক্রি কেন্দ্রে।
উপজেলা খাদ্য খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে উপজেলা সদরে ২ জন ওএমএস‘র ডিলারের মাধ্যমে আটা বিক্রি শুরু হয়েছে। সে মোতাবেক একজন ডিলার এক দিনের জন্য ৫০০ কেজি সরকারি বরাদ্দের আটা বিক্রি করতে পারবে। অর্থাৎ নিয়নুযায়ী উপজেলা এলাকার যে কেউ জাতীয় পরিচয় পত্র দেখিয়ে জন প্রতি ৫ কেজি করে আটা কিনতে পারবেন। বা ওএমএস‘র একজন ডিলার তার বরাদ্দকৃত আটা ২৪ টাকা কেজি দরে ১শ’ জনকে দিতে পারবেন। ওএমএস‘র বিক্রয কেন্দ্রের প্রতি কেজি আটা ২৪ টাকায় দরে বিক্রি করার নিয়ম রয়েছে । প্রতিদিন আটা বিক্রি কেন্দ্রে একজন ট্যাগ অফিসার কেন্দ্রে গিয়ে দায়িত্ব পালন করছে এবং রির্পোট করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে খোলা বর্তমান আটা বিক্রি হচ্ছে, ৪৫-৪৮ টাকা ও প্যাকেটজাত আটা ৫২-৫৫ টাকা কেজি। সেখানে ওএমএস‘র বিক্রয কেন্দ্রের প্রতি কেজি আটা ২৪ টাকায় বিক্রি হয়। স্বল্প দরে ওএমএসের আটা বিক্রি কেন্দ্রে আটা কিনতে নারী- পুরুষের প্রচুর লাইন লক্ষ্য করা গেছে। তাই যারা আগে আসছে তারাই লাইনে দাঁড়িয়ে টোকেন নিয়ে আটা নিয়ে বাড়ি ফিরছে। স্থানীয়রা বলেন, সরকারি বরাদ্দ বাড়ালে আমাদের মত সাধারণ গরীব মানুষে উপকার হতো তারা আক্ষেপ করে বলেন, সরকারি বরাদ্দ কম তাই ওএমএস‘র বিক্রয় কেন্দ্রের ডিলারের আটা শেষ হয়। কিন্তু লাইন শেষ হয়না। ওএমএস’র বিক্রয় কেন্দ্রের জন্য প্রতিদিন সরকারি আটা বরাদ্দ ৫০০ কেজি থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার কেজি করার দাবী জানান।
উপজেলা ওএমএস‘র বিক্রয কেন্দ্রের ডিলার আব্দুস সালাম বলেন, সকালেই আটা কিনতে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে যান প্রায় ২শ’ থেকে- তিনশ’ জন নারী। অথচ সরকারি বরাদ্দ প্রতি ডিলারের জন্য প্রতিদিন ৫০০ কেজি আটা। যা জন প্রতি ৫ কেজি করে দিলে সে আটা দেওয়া যায় ১শ’ জনের মধ্যে। এ কারনে চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ কম হওয়ায় বাড়তি লোক তো আটা পাবেন না এটা বাস্তবতা। ছাড়া সরকারি বিধি মোতাবেক ট্যাগ অফিসার আটা দেওয়ার আগে তদারকি করছে নিয়মিত ভাবে। মানুষের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ফুড অফিসার কে এ বিষয় তদারকি করে বরাদ্দ বাড়ানোর ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বার বার অনুরোধ করেছি । ভীড় এড়াতে এক দিন নারী ও তার পরের দিন পুরুষের মধ্যে আটা দেওয়া হচ্ছে ।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, চাহিদার প্রেক্ষিতে ওএমএস’র ডিলারদের আটার বরাদ্দ বাড়ানো বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।