ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোরের বেনাপোল চেকপোস্টে বাজারে রাজা বাদশা মানি চেঞ্জারের সামনে একটি চায়ের দোকানে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে কালু কাজী (৪৩) নামে এক চা দোকানীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত কালু কাজী নড়াইল জেলার লোহাগড়া এলাকার হাসেম কাজীর ছেলে। কালু স্ব-পরিবারে বেনাপোল বড়আঁচড়া গ্রামে ভাড়া বাড়িতে বসবাস করতো। পুলিশ এবং স্থানীয়রা জানায়, সকাল সাড়ে ৭ টার সময় বেনাপোল চেকপোস্টে কালু কাজী নিজের চায়ের দোকানের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। হঠাৎ করে তার চায়ের দোকান বিদ্যুতায়িত মাটিতে পড়ে গিয়ে জ্ঞান হারান। দোকানের লোকজন তাকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চা দোকানের কর্মচারী আরিফ জানান, আমি চা তৈরি করার জন্য পানির কেটলিতে হাত দিই। সাথে সাথে আমার শরীর বিদ্যুৎ হয়ে মালিক কালু কাজীর গায়ের উপর পড়ে। এ সময় আমি এবং দোকান মালিক আহত হই। কিছুসময়ের মধ্যে আমি সুস্থ হয়ে গেলেও মালিকের জ্ঞান না ফেরায় তাকে স্থানীয় শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার এসআই মানিক জানান, এ রকম একটা খবর শুনেছি। তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় এখনও পর্যন্ত কোন অভিযোগ আসেনি। খোঁজখবর নিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যশোরের বেনাপোল চেকপোস্টে বাজারে রাজা বাদশা মানি চেঞ্জারের সামনে একটি চায়ের দোকানে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে কালু কাজী (৪৩) নামে এক চা দোকানীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত কালু কাজী নড়াইল জেলার লোহাগড়া এলাকার হাসেম কাজীর ছেলে। কালু স্ব-পরিবারে বেনাপোল বড়আঁচড়া গ্রামে ভাড়া বাড়িতে বসবাস করতো। পুলিশ এবং স্থানীয়রা জানায়, সকাল সাড়ে ৭ টার সময় বেনাপোল চেকপোস্টে কালু কাজী নিজের চায়ের দোকানের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। হঠাৎ করে তার চায়ের দোকান বিদ্যুতায়িত মাটিতে পড়ে গিয়ে জ্ঞান হারান। দোকানের লোকজন তাকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চা দোকানের কর্মচারী আরিফ জানান, আমি চা তৈরি করার জন্য পানির কেটলিতে হাত দিই। সাথে সাথে আমার শরীর বিদ্যুৎ হয়ে মালিক কালু কাজীর গায়ের উপর পড়ে। এ সময় আমি এবং দোকান মালিক আহত হই। কিছুসময়ের মধ্যে আমি সুস্থ হয়ে গেলেও মালিকের জ্ঞান না ফেরায় তাকে স্থানীয় শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার এসআই মানিক জানান, এ রকম একটা খবর শুনেছি। তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় এখনও পর্যন্ত কোন অভিযোগ আসেনি। খোঁজখবর নিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।