দোহার (ঢাকা) : জব্দকৃত ড্রেজার -সংবাদ
ঢাকার দোহার উপজেলায় অবৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনের দায়ে পদ্মা নদীর পাড়ে প্রশাসনের যৌথ অভিযানে তিনটি ড্রেজার জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস ও অসংখ্য বালু সরবরাহের পাইপ লাইন বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার নারিশা ও মুকসুদপুরের ডাকবাংলো এলাকায় পদ্মা নদীর পাড়ে প্রশাসনের যৌথ অভিযানে নেতৃত্বে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাসফিক সিবগাত উল্লাহ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার নারিশা ও মুকসুদপুরের ডাকবাংলো এলাকায় পদ্মা নদীর পাড়ে প্রশাসন যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন।
দীর্ঘদিন ধরে প্রভাবশালী কয়েকজন বালু ব্যবসায়ী পদ্মা নদী থেকে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে বালু উত্তোলনের অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছিল। ফলে পদ্মা নদীর পাড় রক্ষা বাঁধ ও পাশের জমিগুলো ধসে পড়ার উপক্রম হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার নিষেধাজ্ঞা প্রদানের পরও প্রভাবশালী সিন্ডিকেট নদীর পাড় থেকে রাতের আঁধারে বালু উত্তোলন করে আসছে।
সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও দোহার থানা পুলিশের যৌথ অভিযানের উপস্থিতি টের পেয়ে বালু ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। এ সময়ে নদীর পাড় এলাকায় থাকা ৩টি ড্রেজার মেশিন জব্দ কওে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস হয় এবং বালু সরবাহের অসংখ্য পাইপ লাইন বিচ্ছিন্ন করা হয়।
এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, দোহার ক্যাম্প কমান্ডার মেজর এ কে ওয়াফিজ উদ্দিন আহমেদ, দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হাসান আলী, ওসি (তদন্ত) মো. নুরুন্নবী, সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ।
দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাসফিক সিবগাত উল্লাহ বলেন, অনুমতি ছাড়া কৃষি জমি বা নদী-জলাশয় থেকে মাটি-বালু উত্তোলন আইনগত অপরাধ।
জনমাল ও পরিবেশ রক্ষায় কাউকেও কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। পাশাপাশি ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম ধরা পড়লে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
দোহার (ঢাকা) : জব্দকৃত ড্রেজার -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার দোহার উপজেলায় অবৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনের দায়ে পদ্মা নদীর পাড়ে প্রশাসনের যৌথ অভিযানে তিনটি ড্রেজার জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস ও অসংখ্য বালু সরবরাহের পাইপ লাইন বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার নারিশা ও মুকসুদপুরের ডাকবাংলো এলাকায় পদ্মা নদীর পাড়ে প্রশাসনের যৌথ অভিযানে নেতৃত্বে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাসফিক সিবগাত উল্লাহ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার নারিশা ও মুকসুদপুরের ডাকবাংলো এলাকায় পদ্মা নদীর পাড়ে প্রশাসন যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন।
দীর্ঘদিন ধরে প্রভাবশালী কয়েকজন বালু ব্যবসায়ী পদ্মা নদী থেকে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে বালু উত্তোলনের অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছিল। ফলে পদ্মা নদীর পাড় রক্ষা বাঁধ ও পাশের জমিগুলো ধসে পড়ার উপক্রম হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার নিষেধাজ্ঞা প্রদানের পরও প্রভাবশালী সিন্ডিকেট নদীর পাড় থেকে রাতের আঁধারে বালু উত্তোলন করে আসছে।
সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও দোহার থানা পুলিশের যৌথ অভিযানের উপস্থিতি টের পেয়ে বালু ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। এ সময়ে নদীর পাড় এলাকায় থাকা ৩টি ড্রেজার মেশিন জব্দ কওে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস হয় এবং বালু সরবাহের অসংখ্য পাইপ লাইন বিচ্ছিন্ন করা হয়।
এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, দোহার ক্যাম্প কমান্ডার মেজর এ কে ওয়াফিজ উদ্দিন আহমেদ, দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হাসান আলী, ওসি (তদন্ত) মো. নুরুন্নবী, সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ।
দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাসফিক সিবগাত উল্লাহ বলেন, অনুমতি ছাড়া কৃষি জমি বা নদী-জলাশয় থেকে মাটি-বালু উত্তোলন আইনগত অপরাধ।
জনমাল ও পরিবেশ রক্ষায় কাউকেও কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। পাশাপাশি ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম ধরা পড়লে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।