চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলায় রেশম উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় কোটি কোটি টাকার প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় রেশম চাষীরা দাবি করছেন, বরাদ্দের টাকা প্রকৃত কাজে ব্যয় না হয়ে অপচয় ও ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার হয়েছে। সূত্র মতে, বরাদ্দকৃত অর্থের মাধ্যমে রেশম চাষীদের প্রশিক্ষণ, ডালাচনর্কী তৈরি, বাড়িতে রেশম চাষের ঘর নির্মাণ, তুঁতজমি তৈরি ও অন্যান্য কাজে খরচ দেখানো হয়। অল্প কিছু কাজ করে বাকিটা কাগজে-কলমে দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের হাতে আসা ভিডিওচিত্র, রেকর্ডিং এবং ছবিতে দেখা যায়, বরাদ্দের বিপরীতে মাঠপর্যায়ে প্রকৃত কাজের অপ্রতুলতা। রেশম চাষীরা জানান, আমাদের অনেক প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও বাস্তবে কিছুই পাইনি। টাকা কাগজে-কলমে খরচ দেখানো হলেও এর সঠিক ব্যবহার হয়নি। অভিযোগে জানা গেছে, রেশমচাষীদের (বসনী) একটি দুষ্কৃতিকারীচক্র ট্রেনিং করার নামে সরকারি বরাদ্দের টাকা আত্মসাৎ করার লোভে নামে-বেনামে ট্রেনিং আর কর্তাদের ম্যানেজ করে মোটা ধরণের বরাদ্দের অর্থ লোপাট করেছে। রেশম উন্নয়ন বোর্ড ভোলাহাট জোন শাখার প্রধান কর্তা অফিসে নিয়মিত না থাকায় কর্মী বনে যান কর্তা।
এ প্রসঙ্গে রেশম উন্নয়ন বোর্ড ভোলাহাট জোনের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক (ডিডি) মো. তরিকুল ইসলামকে প্রশ্ন করা হলে তিনি আংশিকভাবে কিছু কাজ স্বীকার করেন। তবে অভিযোগের মূল বিষয়ে তিনি স্পষ্ট কোনো উত্তর দেননি। প্রকল্পের এ ধরনের অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। সচেতনমহল মনে করছেন, কোটি কোটি টাকার সরকারি বরাদ্দের যথাযথ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলায় রেশম উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় কোটি কোটি টাকার প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় রেশম চাষীরা দাবি করছেন, বরাদ্দের টাকা প্রকৃত কাজে ব্যয় না হয়ে অপচয় ও ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার হয়েছে। সূত্র মতে, বরাদ্দকৃত অর্থের মাধ্যমে রেশম চাষীদের প্রশিক্ষণ, ডালাচনর্কী তৈরি, বাড়িতে রেশম চাষের ঘর নির্মাণ, তুঁতজমি তৈরি ও অন্যান্য কাজে খরচ দেখানো হয়। অল্প কিছু কাজ করে বাকিটা কাগজে-কলমে দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের হাতে আসা ভিডিওচিত্র, রেকর্ডিং এবং ছবিতে দেখা যায়, বরাদ্দের বিপরীতে মাঠপর্যায়ে প্রকৃত কাজের অপ্রতুলতা। রেশম চাষীরা জানান, আমাদের অনেক প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও বাস্তবে কিছুই পাইনি। টাকা কাগজে-কলমে খরচ দেখানো হলেও এর সঠিক ব্যবহার হয়নি। অভিযোগে জানা গেছে, রেশমচাষীদের (বসনী) একটি দুষ্কৃতিকারীচক্র ট্রেনিং করার নামে সরকারি বরাদ্দের টাকা আত্মসাৎ করার লোভে নামে-বেনামে ট্রেনিং আর কর্তাদের ম্যানেজ করে মোটা ধরণের বরাদ্দের অর্থ লোপাট করেছে। রেশম উন্নয়ন বোর্ড ভোলাহাট জোন শাখার প্রধান কর্তা অফিসে নিয়মিত না থাকায় কর্মী বনে যান কর্তা।
এ প্রসঙ্গে রেশম উন্নয়ন বোর্ড ভোলাহাট জোনের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিচালক (ডিডি) মো. তরিকুল ইসলামকে প্রশ্ন করা হলে তিনি আংশিকভাবে কিছু কাজ স্বীকার করেন। তবে অভিযোগের মূল বিষয়ে তিনি স্পষ্ট কোনো উত্তর দেননি। প্রকল্পের এ ধরনের অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। সচেতনমহল মনে করছেন, কোটি কোটি টাকার সরকারি বরাদ্দের যথাযথ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।