ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় একই সাথে গলায় রশি পেচিয়ে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীসহ স্বামী আত্মহত্যা করেছেন।
গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের কুমারপাড়া এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাদের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
তারা হলেন, উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের কুমারপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে অলি মিয়া (৩০) ও তার ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ছকিনা বেগম (২৬)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার সকালে অলি মিয়ার মা শরিফা বেগম ও স্ত্রী ছকিনা বেগম বিবাদ লাগে। পরে অলি বাড়ি ফিরলে বিষয়টি শুনে তার মাকে গালমন্দ করে শারীরিক আঘাত করে। যা নিয়ে অলির বৃদ্ধা মা ছেলের বিরুদ্ধে স্থানীয় গোতামারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে বিচার দেন। এ খবর শুনে সন্ধ্যায় অলি ও তার অন্তসত্ত্বা স্ত্রী ছকিনা ঘরের দরজা বন্ধ করে নিজ ঘরে একই ধরনার সাথে পাশাপাশি জড়িয়ে ধরে রশিতে ঝুলে আতহত্যা করেন।
রাতে তাদের সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীরা ঘরের দরজা ভেঙে তাদের দু’জনের মরদেহ দেখতে পান। স্থানীয়দের খবরে হাতীবান্ধা থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। হাতীবান্ধা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহমুদুনবী বলেন, চেয়ারম্যানকে বিচার দেয়ায় অভিমানে তারা দু’জনে আত্মহত্যা করতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় একই সাথে গলায় রশি পেচিয়ে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীসহ স্বামী আত্মহত্যা করেছেন।
গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের কুমারপাড়া এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাদের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
তারা হলেন, উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের কুমারপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে অলি মিয়া (৩০) ও তার ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ছকিনা বেগম (২৬)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার সকালে অলি মিয়ার মা শরিফা বেগম ও স্ত্রী ছকিনা বেগম বিবাদ লাগে। পরে অলি বাড়ি ফিরলে বিষয়টি শুনে তার মাকে গালমন্দ করে শারীরিক আঘাত করে। যা নিয়ে অলির বৃদ্ধা মা ছেলের বিরুদ্ধে স্থানীয় গোতামারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে বিচার দেন। এ খবর শুনে সন্ধ্যায় অলি ও তার অন্তসত্ত্বা স্ত্রী ছকিনা ঘরের দরজা বন্ধ করে নিজ ঘরে একই ধরনার সাথে পাশাপাশি জড়িয়ে ধরে রশিতে ঝুলে আতহত্যা করেন।
রাতে তাদের সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীরা ঘরের দরজা ভেঙে তাদের দু’জনের মরদেহ দেখতে পান। স্থানীয়দের খবরে হাতীবান্ধা থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। হাতীবান্ধা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহমুদুনবী বলেন, চেয়ারম্যানকে বিচার দেয়ায় অভিমানে তারা দু’জনে আত্মহত্যা করতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।