ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৬৬৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৪৩ হাজার ১৭৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৬ জন, ঢাকা বিভাগে ১১৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১০১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১০৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৭ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, সিলেট বিভাগে ৬ জন আক্রান্ত হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের শিশু ২৭টি, ৬-১০ বছর বয়সের ৩০ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ৪৫ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ৭১ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ৭২ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ১০৫ জন, ৩১-৩৫ বছর বয়সের ৭০ জন। এভাবে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, গত জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের মঙ্গলবার পর্যন্ত ৫ বছর বয়সের শিশু আক্রান্ত ২৮৪৯ টি, ৬-১০ বছর বয়সের ২,৫৪৭ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ২৮৩৪ জন। ৫-১৫ বছর বয়সের ৮,২৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে রাজধানীতে এ বছর ১০৮ জন মারা গেছে। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ৮৬ জন ও ঢাকা উত্তরে ২২ জন।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৫ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৫১ জন, সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালে ৫৮ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৬ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৫৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১২৯ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে ৬২৮ জন ভর্তি আছে।
সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এখনও ২১১৪ জন ভর্তি আছে।
ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা দমনে একটি স্থায়ী জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করা দরকার। যেখানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, আইইডিসিআর, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা সংস্থা ও অভিজ্ঞ কীটতত্ত্ববিদ, ভাইরোলজিস্ট ও চিকিৎসকরা থাকবেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৬৬৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৪৩ হাজার ১৭৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৬ জন, ঢাকা বিভাগে ১১৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১০১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১০৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৭ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, সিলেট বিভাগে ৬ জন আক্রান্ত হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের শিশু ২৭টি, ৬-১০ বছর বয়সের ৩০ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ৪৫ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ৭১ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ৭২ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ১০৫ জন, ৩১-৩৫ বছর বয়সের ৭০ জন। এভাবে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, গত জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের মঙ্গলবার পর্যন্ত ৫ বছর বয়সের শিশু আক্রান্ত ২৮৪৯ টি, ৬-১০ বছর বয়সের ২,৫৪৭ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ২৮৩৪ জন। ৫-১৫ বছর বয়সের ৮,২৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে রাজধানীতে এ বছর ১০৮ জন মারা গেছে। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ৮৬ জন ও ঢাকা উত্তরে ২২ জন।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৫ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৫১ জন, সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালে ৫৮ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৬ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৫৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১২৯ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে ৬২৮ জন ভর্তি আছে।
সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এখনও ২১১৪ জন ভর্তি আছে।
ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা দমনে একটি স্থায়ী জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করা দরকার। যেখানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, আইইডিসিআর, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা সংস্থা ও অভিজ্ঞ কীটতত্ত্ববিদ, ভাইরোলজিস্ট ও চিকিৎসকরা থাকবেন।