ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে আব্দুল গনি (৪০) নামের এক প্রবাসীর ৫খন্ড মরদেহ উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ। শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে ঘোড়াশালের রেললাইনের নিচ থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আব্দুল গনি পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার আঁটিয়াগাও গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে।
নিহতের ভাই মনির হোসেন জানান, আব্দুল গনি প্রায় দেড় যুগ ধরে সিংগাপুরের কাজ করছিলেন। তিনি সেই দেশ থেকে ছুটি নিয়ে ঘোড়াশালের আঁটয়াগাও গ্রামের নিজ বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। এই মাসের ২৯ তারিখে আবার সিংগাপুরে ফেরত যাওয়ার কথা ছিল।
তিনি আরও জানান, গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে দশটায় আমার ছোট ভাই আব্দুল গনির স্ত্রী জানান, তার মোবাইল ফোন বন্ধ, তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে রাতেই ঘোড়াশাল ফাঁড়ি পুলিশ ও পলাশ থানা পুলিশকে এ বিষয়ে জানানো হয়। পরে পুলিশসহ আমরা বিভিন্ন স্থানেও খুঁজেও তাকে পাইনি। তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারটিও সন্ধ্যা ৭টা থেকে বন্ধ পাওয়া যায়। কিন্তু রাত একটা ৪১ মিনিটে ও ফজরের নামাজের সময় নাম্বারটি খোলা থাকলেও পরে আবার তা বন্ধ ছিল। আমার ভাইয়ের মরদেহর ৫টি খন্ডিত অংশ রেললাইনের আশে পাশে পড়ে থাকতে দেখা যায়। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনসহ আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই।
এদিকে ঢাকা হতে ছেড়ে আসা কর্নফুলী এক্সপ্রেস ট্রেনটি চলে যাবার পর, ঘোড়াশাল রেলওয়ে ব্রীজে এক অজ্ঞাত নারীর লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। একই দিনে দুটি মর্মান্তিক মৃত্যু লোকজন আফসোস করছে।
নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. নাজিম উদ্দিন জানান প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত শেষে এ মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে আব্দুল গনি (৪০) নামের এক প্রবাসীর ৫খন্ড মরদেহ উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ। শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে ঘোড়াশালের রেললাইনের নিচ থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আব্দুল গনি পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার আঁটিয়াগাও গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে।
নিহতের ভাই মনির হোসেন জানান, আব্দুল গনি প্রায় দেড় যুগ ধরে সিংগাপুরের কাজ করছিলেন। তিনি সেই দেশ থেকে ছুটি নিয়ে ঘোড়াশালের আঁটয়াগাও গ্রামের নিজ বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। এই মাসের ২৯ তারিখে আবার সিংগাপুরে ফেরত যাওয়ার কথা ছিল।
তিনি আরও জানান, গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে দশটায় আমার ছোট ভাই আব্দুল গনির স্ত্রী জানান, তার মোবাইল ফোন বন্ধ, তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে রাতেই ঘোড়াশাল ফাঁড়ি পুলিশ ও পলাশ থানা পুলিশকে এ বিষয়ে জানানো হয়। পরে পুলিশসহ আমরা বিভিন্ন স্থানেও খুঁজেও তাকে পাইনি। তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারটিও সন্ধ্যা ৭টা থেকে বন্ধ পাওয়া যায়। কিন্তু রাত একটা ৪১ মিনিটে ও ফজরের নামাজের সময় নাম্বারটি খোলা থাকলেও পরে আবার তা বন্ধ ছিল। আমার ভাইয়ের মরদেহর ৫টি খন্ডিত অংশ রেললাইনের আশে পাশে পড়ে থাকতে দেখা যায়। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনসহ আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই।
এদিকে ঢাকা হতে ছেড়ে আসা কর্নফুলী এক্সপ্রেস ট্রেনটি চলে যাবার পর, ঘোড়াশাল রেলওয়ে ব্রীজে এক অজ্ঞাত নারীর লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। একই দিনে দুটি মর্মান্তিক মৃত্যু লোকজন আফসোস করছে।
নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. নাজিম উদ্দিন জানান প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত শেষে এ মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।