মারমা কিশোরী ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ও বাঙালি জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাত ও সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)। সংগঠনটি সবাইকে শান্ত থাকার পাশাপাশি সর্বোচ্চ ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে।
শনিবার রাতে জেএসএসের কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার বিভাগের সদস্য জুপিটার চাকমার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামে জুম্ম ও বাঙালিদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা জরুরি।
খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা এলাকায় গত মঙ্গলবার অষ্টম শ্রেণির এক মারমা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর থেকেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় পুলিশ শয়ন শীল (১৯) নামে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে এরপর থেকে জেলায় বিক্ষোভ, অবরোধ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। শনিবার দুপুরে মহাজনপাড়ায় প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষে বহু মানুষ আহত হয়। পরে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বিজ্ঞপ্তিতে জেএসএস অভিযোগ করেছে, পাহাড়ে সংঘটিত ধর্ষণ মামলাগুলোর বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা বারবার এমন অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছে। সংগঠনটি সিঙ্গিনালার সাম্প্রতিক ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেছে। একই সঙ্গে শনিবারের সহিংসতাকে ‘সাম্প্রদায়িক সহিংসতা’ আখ্যা দিয়ে এর তীব্র নিন্দা জানানো হয় এবং পুনরাবৃত্তি রোধে প্রশাসনকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মারমা কিশোরী ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ও বাঙালি জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাত ও সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)। সংগঠনটি সবাইকে শান্ত থাকার পাশাপাশি সর্বোচ্চ ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে।
শনিবার রাতে জেএসএসের কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার বিভাগের সদস্য জুপিটার চাকমার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামে জুম্ম ও বাঙালিদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা জরুরি।
খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা এলাকায় গত মঙ্গলবার অষ্টম শ্রেণির এক মারমা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর থেকেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় পুলিশ শয়ন শীল (১৯) নামে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে এরপর থেকে জেলায় বিক্ষোভ, অবরোধ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। শনিবার দুপুরে মহাজনপাড়ায় প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষে বহু মানুষ আহত হয়। পরে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বিজ্ঞপ্তিতে জেএসএস অভিযোগ করেছে, পাহাড়ে সংঘটিত ধর্ষণ মামলাগুলোর বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা বারবার এমন অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছে। সংগঠনটি সিঙ্গিনালার সাম্প্রতিক ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেছে। একই সঙ্গে শনিবারের সহিংসতাকে ‘সাম্প্রদায়িক সহিংসতা’ আখ্যা দিয়ে এর তীব্র নিন্দা জানানো হয় এবং পুনরাবৃত্তি রোধে প্রশাসনকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।