alt

সৈয়দপুর রেলকারখানায় সরঞ্জাম সংকটে উৎপাদন বন্ধের শঙ্কা

প্রতিনিধি, সৈয়দপুর (নীলফামারী) : শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫

সৈয়দপুর (নীলফামারী) : রেল কারখানার সেডে মেরামতের অপেক্ষায় কোচ -সংবাদ

নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায় সরঞ্জাম-যন্ত্রাংশের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় উৎপাদন বন্ধের উপক্রম হয়েছে দেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। স্প্রিং ও অন্যান্য সরঞ্জাম সংকটের কারণে আমদানি করা কোচ মেরামত কাজ বিঘিœত হচ্ছে। বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানাটি পড়েছে উৎপাদন সংকটে।

সূত্র জানায়, এক সময়ের কর্মচঞ্চল কারখানাটি এখন স্থবির। শ্রমিক-কর্মচারীরা অধিকাংশ অলস সময় কাটাচ্ছেন। বন্ধ হয়ে আছে বড় বড় মেশিনগুলো। সরঞ্জাম নেই, যন্ত্রাংশ নেই এমন কথা বললেন শ্রমিকরা। রেলওয়ে কারখানার বগি শপের একজন জ্যেষ্ঠ শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, শপে স্প্রিংসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ কিছুই নেই। কাজেই কাজও নেই, আমরা বসে আছি। রেলওয়ে সূত্র জানায়, ১১০ একর জমির উপর বৃহৎ এ কারখানাটিতে ২৯টি উপ-কারখানা (শপ) রয়েছে। এসব শপে রেলকোচ ও ওয়াগন মেরামত এমনকি ১২০০ রকমের যন্ত্রাংশ তৈরি হয়। যা ব্যবহার হয় রেলওয়ে লোকোমোটিভ, যাত্রী ও মালবাহী গাড়িতে। সৈয়দপুর রেলকারখানায় গড়ে প্রতিদিন তিনটি করে কোচ মেরামত হয়ে থাকে। রেলপথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে এর কোচগুলো নিয়মিত মেরামতের প্রয়োজন দেখা দেয়। সময় মতো কোচ মেরামত না হলে লাইনচ্যূতি (ডি-রেল) ও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

সূত্রটি আরও জানায়, সৈয়দপুর রেলকারখানায় মেরামত হওয়া কোচগুলো পরবর্তীতে রেলওয়ের ট্রাফিক বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়। একই সূত্র জানায়, গত অর্থবছর থেকে সৈয়দপুর কারখানায় কোনো সরঞ্জাম বা যন্ত্রাংশ ক্রয় করা হয়নি। স্থানীয়ভাবে (এলটিএম) দরপত্র বন্ধ রাখা হয়েছে। এরফলে দেখা দিয়েছে চরমভাবে সরঞ্জাম সংকট।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আমদানি নির্ভর হওয়ায় দরপত্রে জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতায় এ রেল কারখানায় স্প্রিংয়ের অভাব দেখা দিয়েছে। এতে শুধু ওই তিনটি কোচই নয়; মেরামতযোগ্য অন্য কোচগুলোও সময়মতো মেরামত করা যাচ্ছে না। এতে কারখানায় ক্যারেজ মেরামতের প্রতিদিনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না। রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে।

রেলওয়ে কারখানার বগি শপের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী শাহিনুর আলম শাহ জানান, ট্রেনের বগিগুলো স্থাপন করা থাকে ট্রলির ওপর। এই ট্রলি স্থাপন করা হয় চাকার ফ্রেমে। এর মাঝে থাকে স্প্রিং এবং সূক্ষ্ম কিছু যন্ত্রাংশ। চারটি স্প্রিং পুরো কোচের ওজন বহন করে। চলাচল করলে বল বিয়ারিং, স্প্রিং ও চাকা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে আগুনেরও সূত্রপাত হয়। এগুলো নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৫ বছর পরপর স্প্রিং পরিবর্তন করতে হয়। রেলওয়ের কোচের এসব স্প্রিং আমদানিনির্ভর। কিন্তু দরপত্রে জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতায় রেল কারখানায় স্প্রিংয়ের অভাব দেখা দিয়েছে। এই কারণে কোচগুলো মেরামত করা যাচ্ছে না।

রেল শ্রমিক ইউনিয়ন কারখানা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ রোবায়তুর রহমান জানান, মেটারিয়াল সংকটের কারণে কারখানা অনেকটা ডুবতে বসেছে। প্রশাসনিক অদক্ষতায় চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। এ মুহূর্তে টেন্ডার হলেও মালামাল পেতে কমপক্ষে তিন মাস সময় লাগবে। তিনি আরও বলেন, মেরামতের অভাবে চিলাহাটি-রাজশাহী রুটে চলাচলকারী বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে তিনটি কোচ খুলে রাখা হয়েছে। মাত্র ছয়টি কোচ নিয়ে চলছে ট্রেনটি। এতে বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে রেলওয়ে। অন্যান্য ট্রেনেও একই অবস্থা দেখা দিবে বলে জানান তিনি।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ক্যারেজ শপের ইনচার্জ মমিনুল ইসলাম জানান, বর্তমানে আমাদের হাতে কোনো স্প্রিং, বিয়ারিং, চাকাসহ খুচরা যন্ত্রাংশ নেই। ফলে উৎপাদন স্বাভাবিক রাখা সমস্যা হচ্ছে।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার কর্মব্যবস্থাপক (ডাব্লিউএম) মমতাজুল ইসলাম সরঞ্জাম সংকটের কথা স্বীকার করেন। তবে তিনি বলেন, দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফী নূর মোহাম্মদ স্প্রীং সংকটসহ সরঞ্জাম সংকটের কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। চেষ্টা চলছে সমাধানের।

ছবি

বিজিবির অভিযান: ভেস্তে গেল ‘মানব পাচারের ছক’, আটক ৬

ছবি

নির্ধারিত যাত্রাবিরতি ছাড়াই লাকসাম ছাড়লো ট্রেন, টিকেটধারী যাত্রীরা বিপাকে

ছবি

স্থলবন্দর: টানা এক সপ্তাহ ছুটি শেষে আবার আমদানি-রপ্তানি শুরু

ছবি

ইসলামী ব্যাংকে চাকরিচ্যুতদের সীতাকুণ্ডে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

ছবি

ইইডির দুই প্রকৌশলীর অধীনেই পাঁচ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাজ

ছবি

অ্যানথ্রাক্স: গাইবান্ধায় নতুন শনাক্ত ৭

ছবি

ডেঙ্গু: অক্টোবরে পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা

ছবি

রংপুরে অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে আড়াইশ’

ছবি

চলতি মাসে তিনটি লঘুচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

ছবি

চান্দিনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ঠে যুবকের মৃত্যু

ছবি

দশমিনায় দেশি প্রজাতির মাছ বিলুপ্তির পথে

ছবি

সিলেট বিভাগের যাত্রীদের আতংক ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশের যানজট

ছবি

নরসিংদীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

ছবি

টানা ৮ দিন ছুটিশেষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

ছবি

অনিন্দ্য সুন্দর বাইদ বন সবুজে ঘেরা প্রাকৃতিক অরণ্যের মধুপুর গড়

ছবি

ডিমলায় ব্রিজ দেবে যাওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগ

ছবি

খানাখন্দে বেহাল দশায় নরসিংদী শহর, ভোগান্তিতে পৌরবাসী

ছবি

রাজশাহীতে কাঁচা মরিচের দাম ৩২০ টাকা

ছবি

‘পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন বানচালের পায়তারা’

ছবি

শার্শায় যুবদল নেতার বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ

ছবি

মহাদেবপুরে ডুবুরিদের ব্যর্থ চেষ্টার পর মরদেহ উদ্ধার করলেন জেলে

ছবি

সুন্দরগঞ্জে অজ্ঞত রোগে ১১ জন আক্রান্ত, আতঙ্কে গ্রামবাসী

ছবি

দুই শত বছরের ঐতিহ্যে বীরগঞ্জে আদিবাসীদের মিলনমেলা

ছবি

ঝড় বাতাসে টিকতে না পেরে ইলিশ শূন্য শতশত ট্রলার ফিরেছে উপকূলে

ছবি

শেরপুরে বাজারে আগুন, ১৪০ বেগুন ও কাঁচা মরিচ ৩২০ টাকা কেজি

ছবি

রায়গঞ্জে অসহায় জোসনার পাশে দাঁড়ালেন মামুন বিশ্বাস

ছবি

বারবাকিয়া-রাজাখালী সংযোগ সেতুর কাজ বন্ধ, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ

ছবি

অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে কারাদণ্ড

ছবি

কোম্পানীগঞ্জে পানিতে ডুবে বৃদ্ধের মৃত্যু

ছবি

গজারিয়ায় অপহরণকারী শাওন ও সহযোগী আলমগীর গ্রেপ্তার

ছবি

কটিয়াদীতে বিদ্যুৎতের রিডিং মারপ্যাঁচে দিশেহারা গ্রাহক

ছবি

রূপগঞ্জে ওয়ান থাউজেন্ড প্রকল্পের আওতায় নারীরা এখন স্বাবলম্বী

ছবি

বাগেরহাটে হায়াতের হত্যকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

ছবি

দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়লো জীবিকার একমাত্র সম্বল গাড়ি

ছবি

নরসিংদীতে পুলিশের কাছ থেকে ‘চাঁদাবাজ’ ছিনতাই

চট্টগ্রামে ঘণ্টাব্যাপী মহাসড়ক অবরোধ ইসলামী ব্যাংক কর্মীদের

tab

সৈয়দপুর রেলকারখানায় সরঞ্জাম সংকটে উৎপাদন বন্ধের শঙ্কা

প্রতিনিধি, সৈয়দপুর (নীলফামারী)

সৈয়দপুর (নীলফামারী) : রেল কারখানার সেডে মেরামতের অপেক্ষায় কোচ -সংবাদ

শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫

নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায় সরঞ্জাম-যন্ত্রাংশের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় উৎপাদন বন্ধের উপক্রম হয়েছে দেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। স্প্রিং ও অন্যান্য সরঞ্জাম সংকটের কারণে আমদানি করা কোচ মেরামত কাজ বিঘিœত হচ্ছে। বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানাটি পড়েছে উৎপাদন সংকটে।

সূত্র জানায়, এক সময়ের কর্মচঞ্চল কারখানাটি এখন স্থবির। শ্রমিক-কর্মচারীরা অধিকাংশ অলস সময় কাটাচ্ছেন। বন্ধ হয়ে আছে বড় বড় মেশিনগুলো। সরঞ্জাম নেই, যন্ত্রাংশ নেই এমন কথা বললেন শ্রমিকরা। রেলওয়ে কারখানার বগি শপের একজন জ্যেষ্ঠ শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, শপে স্প্রিংসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ কিছুই নেই। কাজেই কাজও নেই, আমরা বসে আছি। রেলওয়ে সূত্র জানায়, ১১০ একর জমির উপর বৃহৎ এ কারখানাটিতে ২৯টি উপ-কারখানা (শপ) রয়েছে। এসব শপে রেলকোচ ও ওয়াগন মেরামত এমনকি ১২০০ রকমের যন্ত্রাংশ তৈরি হয়। যা ব্যবহার হয় রেলওয়ে লোকোমোটিভ, যাত্রী ও মালবাহী গাড়িতে। সৈয়দপুর রেলকারখানায় গড়ে প্রতিদিন তিনটি করে কোচ মেরামত হয়ে থাকে। রেলপথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে এর কোচগুলো নিয়মিত মেরামতের প্রয়োজন দেখা দেয়। সময় মতো কোচ মেরামত না হলে লাইনচ্যূতি (ডি-রেল) ও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

সূত্রটি আরও জানায়, সৈয়দপুর রেলকারখানায় মেরামত হওয়া কোচগুলো পরবর্তীতে রেলওয়ের ট্রাফিক বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়। একই সূত্র জানায়, গত অর্থবছর থেকে সৈয়দপুর কারখানায় কোনো সরঞ্জাম বা যন্ত্রাংশ ক্রয় করা হয়নি। স্থানীয়ভাবে (এলটিএম) দরপত্র বন্ধ রাখা হয়েছে। এরফলে দেখা দিয়েছে চরমভাবে সরঞ্জাম সংকট।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আমদানি নির্ভর হওয়ায় দরপত্রে জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতায় এ রেল কারখানায় স্প্রিংয়ের অভাব দেখা দিয়েছে। এতে শুধু ওই তিনটি কোচই নয়; মেরামতযোগ্য অন্য কোচগুলোও সময়মতো মেরামত করা যাচ্ছে না। এতে কারখানায় ক্যারেজ মেরামতের প্রতিদিনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না। রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে।

রেলওয়ে কারখানার বগি শপের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী শাহিনুর আলম শাহ জানান, ট্রেনের বগিগুলো স্থাপন করা থাকে ট্রলির ওপর। এই ট্রলি স্থাপন করা হয় চাকার ফ্রেমে। এর মাঝে থাকে স্প্রিং এবং সূক্ষ্ম কিছু যন্ত্রাংশ। চারটি স্প্রিং পুরো কোচের ওজন বহন করে। চলাচল করলে বল বিয়ারিং, স্প্রিং ও চাকা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে আগুনেরও সূত্রপাত হয়। এগুলো নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৫ বছর পরপর স্প্রিং পরিবর্তন করতে হয়। রেলওয়ের কোচের এসব স্প্রিং আমদানিনির্ভর। কিন্তু দরপত্রে জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতায় রেল কারখানায় স্প্রিংয়ের অভাব দেখা দিয়েছে। এই কারণে কোচগুলো মেরামত করা যাচ্ছে না।

রেল শ্রমিক ইউনিয়ন কারখানা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ রোবায়তুর রহমান জানান, মেটারিয়াল সংকটের কারণে কারখানা অনেকটা ডুবতে বসেছে। প্রশাসনিক অদক্ষতায় চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। এ মুহূর্তে টেন্ডার হলেও মালামাল পেতে কমপক্ষে তিন মাস সময় লাগবে। তিনি আরও বলেন, মেরামতের অভাবে চিলাহাটি-রাজশাহী রুটে চলাচলকারী বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে তিনটি কোচ খুলে রাখা হয়েছে। মাত্র ছয়টি কোচ নিয়ে চলছে ট্রেনটি। এতে বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে রেলওয়ে। অন্যান্য ট্রেনেও একই অবস্থা দেখা দিবে বলে জানান তিনি।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ক্যারেজ শপের ইনচার্জ মমিনুল ইসলাম জানান, বর্তমানে আমাদের হাতে কোনো স্প্রিং, বিয়ারিং, চাকাসহ খুচরা যন্ত্রাংশ নেই। ফলে উৎপাদন স্বাভাবিক রাখা সমস্যা হচ্ছে।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার কর্মব্যবস্থাপক (ডাব্লিউএম) মমতাজুল ইসলাম সরঞ্জাম সংকটের কথা স্বীকার করেন। তবে তিনি বলেন, দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফী নূর মোহাম্মদ স্প্রীং সংকটসহ সরঞ্জাম সংকটের কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। চেষ্টা চলছে সমাধানের।

back to top