বাগেরহাট জেলা শহরে প্রকাশ্য জনসম্মুখে এএসএম হায়াত উদ্দিনকে (৪৩) ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ী দিয়ে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
এ মানববন্ধন কর্মসুচীতে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আসন্ন জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ফকির তারিকুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক তরফদার রবিউল ইসলামসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীরা। জেলা শহরের হাড়ীখালী এলাকায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দুবৃর্ত্তরা এ হত্যাকান্ড ঘটায়। নিহত এএসএম হায়াত উদ্দিন (৪৩) বাগেরহাট পৌরসভার উত্তর হাড়িখালী এলাকার মৃত শেখ নিজাম উদ্দিনের ছেলে। সে পৌর বিএনপির সদস্য ছিলেন। সম্প্রতি সে ভোরের চেতনা নামক একটি পত্রিকার জেলা রিপোর্টার হিসাবে পরিচয় দিতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে মোটরসাইকেলে করে আসা ৪/৫ জন যুবক হায়াত উদ্দিনের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। এখানে অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
বাগেরহাট জেলা শহরে প্রকাশ্য জনসম্মুখে এএসএম হায়াত উদ্দিনকে (৪৩) ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ী দিয়ে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
এ মানববন্ধন কর্মসুচীতে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আসন্ন জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ফকির তারিকুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক তরফদার রবিউল ইসলামসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীরা। জেলা শহরের হাড়ীখালী এলাকায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দুবৃর্ত্তরা এ হত্যাকান্ড ঘটায়। নিহত এএসএম হায়াত উদ্দিন (৪৩) বাগেরহাট পৌরসভার উত্তর হাড়িখালী এলাকার মৃত শেখ নিজাম উদ্দিনের ছেলে। সে পৌর বিএনপির সদস্য ছিলেন। সম্প্রতি সে ভোরের চেতনা নামক একটি পত্রিকার জেলা রিপোর্টার হিসাবে পরিচয় দিতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে মোটরসাইকেলে করে আসা ৪/৫ জন যুবক হায়াত উদ্দিনের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। এখানে অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।