গজারিয়া উপজেলার বালুয়াকান্দী ইউনিয়নের আড়ালিয়া এলাকা থেকে এক চিকিৎসকের স্ত্রী, এক সন্তানের জননী নাদিয়া মনিরকে অপহরণের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একই এলাকার শাহজাহান মিয়া ছেলে এক সন্তানের জনক শাওন আহমেদ (৩১) ও তার সহযোগী মো. আলমগীরকে (২৮) গতকাল শুক্রবার রাতে গ্রেপ্তার করেছে গজারিয়া থানার পুলিশ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার আলম আজাদ জানান, সম্প্রতি আড়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা মালয়েশিয়া প্রবাসী মনির প্রধানের মেয়েকে দলবল নিয়ে অপহরণের ঘটনা ঘটে। অপহরণের ঘটনায় অপহৃতার মায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন ধারা ৭/৩০, ২০০৯ মামলার প্রধান আসামী শাওন ও তার এক সহযোগীকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার মিজমিজিবএলাকা থেকে গত রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের হেফাজতে থাকা ভিকটিমকেও উদ্ধার করা হয়েছে।
মামলা ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর পূর্বে পেশায় চিকিৎসক সোনারগাঁ থানা এলাকার বাড়ি মজলিজের বাসিন্দা আপন ফুফাতো ভাইয়ের সাথে পারিবারিক ভাবে অপহৃতা নাদিয়া মুনিেেরর বিয়ে হয়েছিল। ওই সংসারের নিনীত নামের ৪ বছর বয়সী এক পুত্র রয়েছে।
এদিকে অপহরণ কারী শাওনের আগের ঘরের স্ত্রী সুমি আক্তার সম্প্রতি যৌতুক নির্যাতনের দায়ে করা মামলায় পরোয়ানাজারী করে আদালত। শাওন-সুমি দম্পতির সংসারেও ৩ বছর বয়সী এক শিশু রয়েছে।
আজ সরজমিন আড়ালিয়া গ্রামে গেলে কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, একটি দোকানের বিক্রয়কর্মী শাওনের সাথে নাদিয়া মনিরের ভালোবাসার সম্পর্কের টানে তার হাত ধরে পালিয়েছেন।
গজারিয়া থানার ওসি জানান, অপহৃত হয়েছেন এমন বিষয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাদিয়া মনির কোন কথা বলছেন না।
শনিবার, (০৪ অক্টোবর ২০২৫) দুপুরে নারী শিশু অপহরণ মামলা ও স্ত্রী সুমির দায়ের করা যৌতুক মামলা পরোয়ানাভুক্ত আসামী শাওন আহমেদকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। নাদিয়া মনিরের বাবার বাড়ি গিয়ে কথা বলতে মামলার বাদী নাজমা আকতারকে পাওয়া যায়নি।
স্হানীয়দের ভাষ্য একটি কথিত অপহরণের ঘটনায় দুই পরিবারের দুটি শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে উঠা ঝুঁকির মুখে পড়েছে ।
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
গজারিয়া উপজেলার বালুয়াকান্দী ইউনিয়নের আড়ালিয়া এলাকা থেকে এক চিকিৎসকের স্ত্রী, এক সন্তানের জননী নাদিয়া মনিরকে অপহরণের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একই এলাকার শাহজাহান মিয়া ছেলে এক সন্তানের জনক শাওন আহমেদ (৩১) ও তার সহযোগী মো. আলমগীরকে (২৮) গতকাল শুক্রবার রাতে গ্রেপ্তার করেছে গজারিয়া থানার পুলিশ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার আলম আজাদ জানান, সম্প্রতি আড়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা মালয়েশিয়া প্রবাসী মনির প্রধানের মেয়েকে দলবল নিয়ে অপহরণের ঘটনা ঘটে। অপহরণের ঘটনায় অপহৃতার মায়ের করা নারী ও শিশু নির্যাতন ধারা ৭/৩০, ২০০৯ মামলার প্রধান আসামী শাওন ও তার এক সহযোগীকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার মিজমিজিবএলাকা থেকে গত রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের হেফাজতে থাকা ভিকটিমকেও উদ্ধার করা হয়েছে।
মামলা ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর পূর্বে পেশায় চিকিৎসক সোনারগাঁ থানা এলাকার বাড়ি মজলিজের বাসিন্দা আপন ফুফাতো ভাইয়ের সাথে পারিবারিক ভাবে অপহৃতা নাদিয়া মুনিেেরর বিয়ে হয়েছিল। ওই সংসারের নিনীত নামের ৪ বছর বয়সী এক পুত্র রয়েছে।
এদিকে অপহরণ কারী শাওনের আগের ঘরের স্ত্রী সুমি আক্তার সম্প্রতি যৌতুক নির্যাতনের দায়ে করা মামলায় পরোয়ানাজারী করে আদালত। শাওন-সুমি দম্পতির সংসারেও ৩ বছর বয়সী এক শিশু রয়েছে।
আজ সরজমিন আড়ালিয়া গ্রামে গেলে কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, একটি দোকানের বিক্রয়কর্মী শাওনের সাথে নাদিয়া মনিরের ভালোবাসার সম্পর্কের টানে তার হাত ধরে পালিয়েছেন।
গজারিয়া থানার ওসি জানান, অপহৃত হয়েছেন এমন বিষয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাদিয়া মনির কোন কথা বলছেন না।
শনিবার, (০৪ অক্টোবর ২০২৫) দুপুরে নারী শিশু অপহরণ মামলা ও স্ত্রী সুমির দায়ের করা যৌতুক মামলা পরোয়ানাভুক্ত আসামী শাওন আহমেদকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। নাদিয়া মনিরের বাবার বাড়ি গিয়ে কথা বলতে মামলার বাদী নাজমা আকতারকে পাওয়া যায়নি।
স্হানীয়দের ভাষ্য একটি কথিত অপহরণের ঘটনায় দুই পরিবারের দুটি শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে উঠা ঝুঁকির মুখে পড়েছে ।