ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ইইডির দুই প্রকৌশলীর ‘কব্জায় অস্বাভাবিক’ প্রকল্প ও দায়িত্বভার দেয়া হয়েছে; যাদের একজন প্রায় দশ বছর ধরেই প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত আছেন। এতে অধীনন্থ ও সহকর্মীদের ওপর বঞ্চনার অভিযোগ আনা হয়েছে।
যিনি প্রস্তাবক তিনিই অনুমোদনকারী
বঞ্চনার অভিযোগ মাঠপর্যায়ের প্রকৌশলীদের
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান কার্যালয়ে প্রধান প্রকৌশলীর অধীনন্থ অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদ এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর তিনটি এবং অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদ থাকলেও মাত্র দু’জন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে সিংহভাগ প্রকল্প ও দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ওই দুইজন অন্তত পাঁচজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর দায়িত্ব ভাগিয়েছেন।
মাঠপর্যায়ের চারজন শীর্ষ প্রকৌশলী সংবাদকে জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাদের ‘বঞ্চিত’ করা হয়েছে, ঢাকায় পদায়ন পাননি; এই সরকারের আমলেও তারা ‘বঞ্চিত’। বিগত সরকারের ‘সুবিধাভোগীরাই’ এখন প্রধান কার্যালয়ের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন। ঢাকায় ইইডির প্রধান কার্যালয় স্থাপনসহ অন্তত তিনটি বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে যিনি ‘ব্যর্থ হয়েছে’ তাকে আরও বেশি কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
আবার ‘অতিরিক্ত’ কাজের বাইরেও সম্প্রতি ওই দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে ‘ঢাকা- মেট্রো’ এবং ‘ঢাকা সার্কেল’-এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ইইডির এ দুই স্টেশনেও এতদিন দুইজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী দায়িত্বপালন করতেন। সম্প্রতি তারা অবসরোত্তর ছুটিতে গেছেন। বাড়তি কাজের চাপের কারণে মাঠপর্যায়ে বিশেষ করে রাজধানী এবং আশপাশের ১২/১৩টি জেলার অবকাঠামো নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তদারকি দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে ওই প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ইইডির প্রধান কার্যালয়ে প্রধান প্রকৌশলীর অধীনে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদ এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর তিনটি পদ রয়েছে। অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর পদটি বেশ কয়েক বছর ধরেই ফাঁকা। আর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর তিনটি পদে জেষ্ঠ্য প্রকৌশলীদের না বসিয়ে অপেক্ষাকৃত কনিষ্ট দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে ‘ঢাকা মেট্রো’ এবং ‘ঢাকা সার্কেল’-এর দুই শীর্ষ পদ অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর দায়িত্বও দেয়া হয়েছে প্রধান কার্যালয়ের ওই দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে।
এর ফলে দেখা যাচ্ছে, ‘ঢাকা মেট্রো’ এবং ‘ঢাকা সার্কেল’ থেকে যেসব ঠিকাদারি কাজ ও বিলসংক্রান্ত যেসব প্রস্তাব প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়, একই কর্মকর্তা সেগুলোর প্রস্তাবও করছেন, আবার প্রধান কার্যালয়ে তিনিই তা অনুমোদন করছেন। এ তৎপরতাকে ‘স্বার্থের সংঘাত’ ও ‘দুর্নীতির শামিল’ বলছেন মাঠপর্যায়ের একাধিক শীর্ষ প্রকৌশলী। প্রধান কার্যালয় থেকে ঠিকাদারি কাজের ‘ইিস্টমেট’ বা দরপত্রের প্রাক্কলিত হিসাবও পছন্দের ঠিকাদারদের কাছে চলে যাচ্ছে বলে একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়ছেন।
এছাড়াও তাদের একজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পদোন্নতি পাওয়ার আগে নির্বাহী প্রকৌশলীর যে ‘ডেস্ক’র দায়িত্বে ছিলেন, সেই দায়িত্বও ধরে রেখেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ প্রকৌশলী প্রায় দশ বছর ধরে ইইডির প্রধান কার্যালয়ে রয়েছেন।
বর্তমানে প্রধান কার্যালয়সহ সারাদেশে ইইডিতে মোট ১১জন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজন ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) আছেন। অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদসহ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর মোট ২টি শূন্য রয়েছে। কিন্তু এ স্তরে পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন করেছেন অন্তত অর্ধডজন প্রকৌশলী।
দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাছে সংস্থার সিংহভাগ কাজের দায়িত্ব দেয়ার বিষয়ে বক্তব্য জানতে একাধিকবার প্রধান প্রকৌশলী আলতাফ হোসেন সংবাদকে বলেছেন, ‘নভেম্বর ও ডিসেম্বরে দু’জন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী অবসরে যাবেন। তখন পদোন্নতির মাধ্যমে পদগুলো (প্রধান কার্যালয়ের) পূরণ করা হবে।’
এছাড়া ওএসডি কর্মকর্তাদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওএসডি পদগুলো শূন্যই থেকে যাচ্ছে। এগুলোতে কাউকে দিচ্ছে না (শিক্ষা মন্ত্রণালয়)।’
গত ১৬ সেপ্টেম্বর ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) আলতাফ হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে সংস্থার প্রায় সব কাজ দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাছে বন্টন করা হয়। সেই অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-২ মো. আসাদুজ্জামানের অধীনে রয়েছে, ‘ডেস্ক-১-এর আওতাভুক্ত যাবতীয় কার্যাবলী, শুধুমাত্র কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের ৪টি কোড ব্যতিত; ডেস্ক-২-এর শুধুমাত্র কিশোরগঞ্জ হাওর উন্নয়ন প্রকল্প, ডেস্ক-৩-এর যাবতীয় কার্যাবলী, শুধুমাত্র কুমিল্লা, লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের প্রকল্প ব্যতিত; ডেস্ক-৪-এর ১৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট আধুনিকীকরণ প্রকল্প; ডেস্ক-৫-এর পাইকগাছা কৃষি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প ও ৯টি সরকারি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প।
এছাড়া ডিজাইন-১ ও ২, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-২-এর সংশ্লিষ্ট সব কাজ এবং স্থাপত্য শাখা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-২-এর সংশ্লিষ্ট সব স্থাপত্য নকশার কাজও আসাদুজ্জামানের অধীনে রয়েছে।
প্রায় দশ বছর ধরে প্রধান কার্যালয়ে পদায়ন থেকে সম্প্রতি তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন রফিকুল ইসলাম। তাকেও বিপুলসংখ্যক কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তার অধীনে থাকা দপ্তরগুলো হলো- ডেস্ক-১-এর কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাভুক্ত চারটি কোডের যাবতীয় কাজ; ডেস্ক-২-এর শুধুমাত্র কুমিল্লা, লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের উন্নয়ন প্রকল্প; ডেস্ক-৪-এর ১৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট আধুনিকীকরণ প্রকল্প ব্যতিত সব প্রকল্প; ডেস্ক-৫-এর আওতাভুক্ত পাইকগাছা কৃষি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প ও ৯টি সরকারি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প।
এছাড়া ডিজাইন- ১ ও ২, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-১-এর সংশ্লিষ্ট সব কাজ এবং স্থাপত্য শাখা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-১-এর সংম্লিষ্ট সব স্থাপত্য নকশার কাজ রফিকুল ইসলামের অধীনে রাখা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
ইইডির দুই প্রকৌশলীর ‘কব্জায় অস্বাভাবিক’ প্রকল্প ও দায়িত্বভার দেয়া হয়েছে; যাদের একজন প্রায় দশ বছর ধরেই প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত আছেন। এতে অধীনন্থ ও সহকর্মীদের ওপর বঞ্চনার অভিযোগ আনা হয়েছে।
যিনি প্রস্তাবক তিনিই অনুমোদনকারী
বঞ্চনার অভিযোগ মাঠপর্যায়ের প্রকৌশলীদের
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান কার্যালয়ে প্রধান প্রকৌশলীর অধীনন্থ অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদ এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর তিনটি এবং অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদ থাকলেও মাত্র দু’জন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে সিংহভাগ প্রকল্প ও দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ওই দুইজন অন্তত পাঁচজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর দায়িত্ব ভাগিয়েছেন।
মাঠপর্যায়ের চারজন শীর্ষ প্রকৌশলী সংবাদকে জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাদের ‘বঞ্চিত’ করা হয়েছে, ঢাকায় পদায়ন পাননি; এই সরকারের আমলেও তারা ‘বঞ্চিত’। বিগত সরকারের ‘সুবিধাভোগীরাই’ এখন প্রধান কার্যালয়ের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন। ঢাকায় ইইডির প্রধান কার্যালয় স্থাপনসহ অন্তত তিনটি বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে যিনি ‘ব্যর্থ হয়েছে’ তাকে আরও বেশি কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
আবার ‘অতিরিক্ত’ কাজের বাইরেও সম্প্রতি ওই দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে ‘ঢাকা- মেট্রো’ এবং ‘ঢাকা সার্কেল’-এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ইইডির এ দুই স্টেশনেও এতদিন দুইজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী দায়িত্বপালন করতেন। সম্প্রতি তারা অবসরোত্তর ছুটিতে গেছেন। বাড়তি কাজের চাপের কারণে মাঠপর্যায়ে বিশেষ করে রাজধানী এবং আশপাশের ১২/১৩টি জেলার অবকাঠামো নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তদারকি দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে ওই প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ইইডির প্রধান কার্যালয়ে প্রধান প্রকৌশলীর অধীনে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদ এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর তিনটি পদ রয়েছে। অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর পদটি বেশ কয়েক বছর ধরেই ফাঁকা। আর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর তিনটি পদে জেষ্ঠ্য প্রকৌশলীদের না বসিয়ে অপেক্ষাকৃত কনিষ্ট দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে ‘ঢাকা মেট্রো’ এবং ‘ঢাকা সার্কেল’-এর দুই শীর্ষ পদ অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর দায়িত্বও দেয়া হয়েছে প্রধান কার্যালয়ের ওই দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে।
এর ফলে দেখা যাচ্ছে, ‘ঢাকা মেট্রো’ এবং ‘ঢাকা সার্কেল’ থেকে যেসব ঠিকাদারি কাজ ও বিলসংক্রান্ত যেসব প্রস্তাব প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়, একই কর্মকর্তা সেগুলোর প্রস্তাবও করছেন, আবার প্রধান কার্যালয়ে তিনিই তা অনুমোদন করছেন। এ তৎপরতাকে ‘স্বার্থের সংঘাত’ ও ‘দুর্নীতির শামিল’ বলছেন মাঠপর্যায়ের একাধিক শীর্ষ প্রকৌশলী। প্রধান কার্যালয় থেকে ঠিকাদারি কাজের ‘ইিস্টমেট’ বা দরপত্রের প্রাক্কলিত হিসাবও পছন্দের ঠিকাদারদের কাছে চলে যাচ্ছে বলে একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়ছেন।
এছাড়াও তাদের একজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পদোন্নতি পাওয়ার আগে নির্বাহী প্রকৌশলীর যে ‘ডেস্ক’র দায়িত্বে ছিলেন, সেই দায়িত্বও ধরে রেখেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ প্রকৌশলী প্রায় দশ বছর ধরে ইইডির প্রধান কার্যালয়ে রয়েছেন।
বর্তমানে প্রধান কার্যালয়সহ সারাদেশে ইইডিতে মোট ১১জন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজন ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) আছেন। অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর একটি পদসহ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর মোট ২টি শূন্য রয়েছে। কিন্তু এ স্তরে পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন করেছেন অন্তত অর্ধডজন প্রকৌশলী।
দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাছে সংস্থার সিংহভাগ কাজের দায়িত্ব দেয়ার বিষয়ে বক্তব্য জানতে একাধিকবার প্রধান প্রকৌশলী আলতাফ হোসেন সংবাদকে বলেছেন, ‘নভেম্বর ও ডিসেম্বরে দু’জন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী অবসরে যাবেন। তখন পদোন্নতির মাধ্যমে পদগুলো (প্রধান কার্যালয়ের) পূরণ করা হবে।’
এছাড়া ওএসডি কর্মকর্তাদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওএসডি পদগুলো শূন্যই থেকে যাচ্ছে। এগুলোতে কাউকে দিচ্ছে না (শিক্ষা মন্ত্রণালয়)।’
গত ১৬ সেপ্টেম্বর ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) আলতাফ হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে সংস্থার প্রায় সব কাজ দুই তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাছে বন্টন করা হয়। সেই অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-২ মো. আসাদুজ্জামানের অধীনে রয়েছে, ‘ডেস্ক-১-এর আওতাভুক্ত যাবতীয় কার্যাবলী, শুধুমাত্র কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের ৪টি কোড ব্যতিত; ডেস্ক-২-এর শুধুমাত্র কিশোরগঞ্জ হাওর উন্নয়ন প্রকল্প, ডেস্ক-৩-এর যাবতীয় কার্যাবলী, শুধুমাত্র কুমিল্লা, লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের প্রকল্প ব্যতিত; ডেস্ক-৪-এর ১৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট আধুনিকীকরণ প্রকল্প; ডেস্ক-৫-এর পাইকগাছা কৃষি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প ও ৯টি সরকারি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প।
এছাড়া ডিজাইন-১ ও ২, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-২-এর সংশ্লিষ্ট সব কাজ এবং স্থাপত্য শাখা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-২-এর সংশ্লিষ্ট সব স্থাপত্য নকশার কাজও আসাদুজ্জামানের অধীনে রয়েছে।
প্রায় দশ বছর ধরে প্রধান কার্যালয়ে পদায়ন থেকে সম্প্রতি তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন রফিকুল ইসলাম। তাকেও বিপুলসংখ্যক কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তার অধীনে থাকা দপ্তরগুলো হলো- ডেস্ক-১-এর কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাভুক্ত চারটি কোডের যাবতীয় কাজ; ডেস্ক-২-এর শুধুমাত্র কুমিল্লা, লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের উন্নয়ন প্রকল্প; ডেস্ক-৪-এর ১৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট আধুনিকীকরণ প্রকল্প ব্যতিত সব প্রকল্প; ডেস্ক-৫-এর আওতাভুক্ত পাইকগাছা কৃষি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প ও ৯টি সরকারি কলেজ উন্নয়ন প্রকল্প।
এছাড়া ডিজাইন- ১ ও ২, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-১-এর সংশ্লিষ্ট সব কাজ এবং স্থাপত্য শাখা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী-১-এর সংম্লিষ্ট সব স্থাপত্য নকশার কাজ রফিকুল ইসলামের অধীনে রাখা হয়েছে।