নরসিংদীতে সড়কে যানবাহন থেকে চাঁদা তোলার সময় আটক দুই ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নিয়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে নরসিংদী মডেল থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একাধিক টিম শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌর এলাকার আরশীনগরে নরসিংদী সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ওই রাতেই নরসিংদী শহর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সোহেল আহমেদ বাদী হয়ে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার এজাহারে পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২৫-৩০ জনকে আসামি করা হয়।
গ্রেপ্তার সাতজন হলেন—নরসিংদী শহরের ব্রাহ্মন্দী এলাকার মাহমুদুর রশিদের ছেলে ফজলুল রশিদ ওরফে আদর (৪০) ও হুমায়ুন কবিরের ছেলে মো. সোহাগ মিয়া (৩৫), বৌয়াকুর এলাকার শওকত মিয়ার ছেলে তানভীর মিয়া (২২), শিবপুর উপজেলার দত্তেরগাঁও এলাকার শামসুল হক খন্দকারের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৪৪), বালিয়া এলাকার শামসুল আলমের ছেলে শান্ত মিয়া (২৩), এবং সদরের হাজীপুর এলাকার বিরাজ খার ছেলে কুদরত হাসান (২৩) ও মো. রকিব খাঁ (৩০)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সকালে এএসপি আনোয়ার হোসেন আট পুলিশ সদস্য নিয়ে শহরের বীরপুর এলাকা থেকে ফিরছিলেন। পথে বেলা ১১টার দিকে আরশীনগর মোড়ে অটোরিকশা ও সিএনজি থেকে চাঁদা তোলা হচ্ছে দেখতে পেয়ে তিনি গাড়ি থামান। এ সময় পুলিশ দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁদের সহযোগীরা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালান। হামলায় এএসপি আনোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন।
স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আহত এএসপিকে উদ্ধার করে প্রথমে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নরসিংদীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মেনহাজুল আলম জানিয়েছেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হওয়ার পর এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁদের সম্পৃক্ততা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
নরসিংদীতে সড়কে যানবাহন থেকে চাঁদা তোলার সময় আটক দুই ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নিয়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে নরসিংদী মডেল থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একাধিক টিম শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌর এলাকার আরশীনগরে নরসিংদী সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ওই রাতেই নরসিংদী শহর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সোহেল আহমেদ বাদী হয়ে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার এজাহারে পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২৫-৩০ জনকে আসামি করা হয়।
গ্রেপ্তার সাতজন হলেন—নরসিংদী শহরের ব্রাহ্মন্দী এলাকার মাহমুদুর রশিদের ছেলে ফজলুল রশিদ ওরফে আদর (৪০) ও হুমায়ুন কবিরের ছেলে মো. সোহাগ মিয়া (৩৫), বৌয়াকুর এলাকার শওকত মিয়ার ছেলে তানভীর মিয়া (২২), শিবপুর উপজেলার দত্তেরগাঁও এলাকার শামসুল হক খন্দকারের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৪৪), বালিয়া এলাকার শামসুল আলমের ছেলে শান্ত মিয়া (২৩), এবং সদরের হাজীপুর এলাকার বিরাজ খার ছেলে কুদরত হাসান (২৩) ও মো. রকিব খাঁ (৩০)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সকালে এএসপি আনোয়ার হোসেন আট পুলিশ সদস্য নিয়ে শহরের বীরপুর এলাকা থেকে ফিরছিলেন। পথে বেলা ১১টার দিকে আরশীনগর মোড়ে অটোরিকশা ও সিএনজি থেকে চাঁদা তোলা হচ্ছে দেখতে পেয়ে তিনি গাড়ি থামান। এ সময় পুলিশ দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁদের সহযোগীরা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালান। হামলায় এএসপি আনোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন।
স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আহত এএসপিকে উদ্ধার করে প্রথমে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নরসিংদীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মেনহাজুল আলম জানিয়েছেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হওয়ার পর এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁদের সম্পৃক্ততা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।