ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্রতারনার শিকার হচ্ছে আর্থিকভাবে অসচ্ছল গরীব রোগীরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও চেম্বারে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা দালালদের খপ্পরে পড়ে এসব জায়গায় ভিড় জমায়।
সরকারি অনুমোদন, লাইসেন্স, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দক্ষ টেকনিশিয়ান ছাড়াই পরীক্ষা নীরিক্ষার নামে মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করা হয়। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় হতদরিদ্র রোগীরা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর মধ্যে রয়েছে -জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আলহামদুলিল্লাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মডার্ণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফরাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার সহ একাধিক ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান।
ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক বাপ্পি এবং মা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক শিবু হালদারের কাছে টেকনোলজিস্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা একজনে রাব্বি এবং আরেকজনে উত্তম কুমার সমদ্দার নামে দু’জনের নাম উল্লেখ করে ভিত্তিহীন তথ্য প্রদান করেন। অন্যগুলোর মালিকদের সাথে কথা বলা সম্ভব না হলেও তাদের লাইসেন্স, অনুমোদন এবং আদৌ নিজস্ব কোন টেকনোলজিস্ট নেই বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
চিকিৎসা সেবার মান বিবেচনা না করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য কিছু অসাধু ব্যক্তি স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগকে ম্যানেজ করে বছরের পর বছর রোগীদের হয়রানি করে আসছে। নির্মাণাধীন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পর্যাপ্ত বেড না থাকায় জরুরী বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসকরা ভুয়া রিপোর্ট কোন রকম দেখেই উন্নত চিকিৎসার নামে রোগীদের বরিশাল রেফার করে দেন।আর এতে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয় গরীব রোগীরা।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রশাসক আব্দুল কাইয়ুম গণমাধ্যম কে জানান, সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য বিভাগের সাথে কথা বলে অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ বিষয় পিরোজপুর জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মতিউর রহমান জানান, মঠবাড়িয়া উপজেলায় গড়ে উঠেছে অসংখ্য ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কোনটা বৈধ আর কোন টা অবৈধ সেটি পরিদর্শন করে সরকারি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্রতারনার শিকার হচ্ছে আর্থিকভাবে অসচ্ছল গরীব রোগীরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও চেম্বারে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা দালালদের খপ্পরে পড়ে এসব জায়গায় ভিড় জমায়।
সরকারি অনুমোদন, লাইসেন্স, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দক্ষ টেকনিশিয়ান ছাড়াই পরীক্ষা নীরিক্ষার নামে মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করা হয়। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় হতদরিদ্র রোগীরা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর মধ্যে রয়েছে -জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আলহামদুলিল্লাহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মডার্ণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফরাজী ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার সহ একাধিক ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান।
ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক বাপ্পি এবং মা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক শিবু হালদারের কাছে টেকনোলজিস্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা একজনে রাব্বি এবং আরেকজনে উত্তম কুমার সমদ্দার নামে দু’জনের নাম উল্লেখ করে ভিত্তিহীন তথ্য প্রদান করেন। অন্যগুলোর মালিকদের সাথে কথা বলা সম্ভব না হলেও তাদের লাইসেন্স, অনুমোদন এবং আদৌ নিজস্ব কোন টেকনোলজিস্ট নেই বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
চিকিৎসা সেবার মান বিবেচনা না করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য কিছু অসাধু ব্যক্তি স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগকে ম্যানেজ করে বছরের পর বছর রোগীদের হয়রানি করে আসছে। নির্মাণাধীন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পর্যাপ্ত বেড না থাকায় জরুরী বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসকরা ভুয়া রিপোর্ট কোন রকম দেখেই উন্নত চিকিৎসার নামে রোগীদের বরিশাল রেফার করে দেন।আর এতে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয় গরীব রোগীরা।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রশাসক আব্দুল কাইয়ুম গণমাধ্যম কে জানান, সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য বিভাগের সাথে কথা বলে অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ বিষয় পিরোজপুর জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মতিউর রহমান জানান, মঠবাড়িয়া উপজেলায় গড়ে উঠেছে অসংখ্য ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কোনটা বৈধ আর কোন টা অবৈধ সেটি পরিদর্শন করে সরকারি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।