ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় বিয়ের আগের রাতে মো.শুভ (২৬) নামের এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটায়। নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আড়ার সাথে প্লাস্ট্রিকের দড়ি দিয়ে সে গলায় ফাঁস দেয়। উপজেলা আলীপুর ইউনিয়নের মীরমর্দন গ্রামের প্রবাসী মো. নুরু ইসলামের ছেলে মো. শুভ।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বাদ আসর শুভর বিবাহের কলমা ও রেজিস্ট্রি কাবিন হবার দিন ধার্য ছিল। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকেই বন্ধুদের নিয়ে বিয়ে আনন্দ উপভোগ করে শুভ। বাড়িতে আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশিরা আনন্দ করছে। বাড়ি ঘর রঙিন ঝার বাতিতে মোড়ানো বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নাচ-গানে সকলেই মশগুল ছিল। বর শুভও সেই নাচে অংশ নেয়। নাচ-গানের মাঝে শুভ দোকানে যায়। তার মা শুভকে দোকানে খুজতে গেলে দেখেন দোকানের আড়ার সাথে সে ঝুলে আছে। তিনি চিৎকার করলে আতœীয় স্বজন এসে ঝুলন্ত শুভকে নামিয়ে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. এইচ.এম.আলভী জানান, হাসপাতালে আনার আগেই মারা যায় এবং গলায় রাশির দাগ দেখা যায়। ঘটনার বিষয় থানাকে জানানো হলে থানা পুলিশ মরদেহ থানায় নিয়ে যায়। মো. রাবিন বলেন, শুভ আমার মামাত ভাই। তার শুক্রবার আসর বাদ বিয়ে আমরা সকলে নাচ-গান করে আনন্দ করছিলাম। পরে শুভ ভাই দোকানে আসে আমিও তার সাথে দোকানে আসি। পরে আমি দোকানে বিস্কু খেয়ে বাড়ি গিয়ে ওয়াশরুমে যাই। ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে মামির ডাকচিৎকার শুনে দৌড়ে এসে দেখি গলায় দড়ি ছাড়িয়ে গাড়িতে তুলে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার মৃত্যু ঘোষণা করেন।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মাদ আবদুল আলীম জানান, ঘটনার বিষয় শুনে শুভর মরদেহ হাসপাতাল থেকে থানায় নিয়ে আসা হয়। লাশ ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্ত শেষ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় বিয়ের আগের রাতে মো.শুভ (২৬) নামের এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটায়। নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আড়ার সাথে প্লাস্ট্রিকের দড়ি দিয়ে সে গলায় ফাঁস দেয়। উপজেলা আলীপুর ইউনিয়নের মীরমর্দন গ্রামের প্রবাসী মো. নুরু ইসলামের ছেলে মো. শুভ।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বাদ আসর শুভর বিবাহের কলমা ও রেজিস্ট্রি কাবিন হবার দিন ধার্য ছিল। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকেই বন্ধুদের নিয়ে বিয়ে আনন্দ উপভোগ করে শুভ। বাড়িতে আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশিরা আনন্দ করছে। বাড়ি ঘর রঙিন ঝার বাতিতে মোড়ানো বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নাচ-গানে সকলেই মশগুল ছিল। বর শুভও সেই নাচে অংশ নেয়। নাচ-গানের মাঝে শুভ দোকানে যায়। তার মা শুভকে দোকানে খুজতে গেলে দেখেন দোকানের আড়ার সাথে সে ঝুলে আছে। তিনি চিৎকার করলে আতœীয় স্বজন এসে ঝুলন্ত শুভকে নামিয়ে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. এইচ.এম.আলভী জানান, হাসপাতালে আনার আগেই মারা যায় এবং গলায় রাশির দাগ দেখা যায়। ঘটনার বিষয় থানাকে জানানো হলে থানা পুলিশ মরদেহ থানায় নিয়ে যায়। মো. রাবিন বলেন, শুভ আমার মামাত ভাই। তার শুক্রবার আসর বাদ বিয়ে আমরা সকলে নাচ-গান করে আনন্দ করছিলাম। পরে শুভ ভাই দোকানে আসে আমিও তার সাথে দোকানে আসি। পরে আমি দোকানে বিস্কু খেয়ে বাড়ি গিয়ে ওয়াশরুমে যাই। ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে মামির ডাকচিৎকার শুনে দৌড়ে এসে দেখি গলায় দড়ি ছাড়িয়ে গাড়িতে তুলে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার মৃত্যু ঘোষণা করেন।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মাদ আবদুল আলীম জানান, ঘটনার বিষয় শুনে শুভর মরদেহ হাসপাতাল থেকে থানায় নিয়ে আসা হয়। লাশ ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্ত শেষ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।