রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা চলছে -সংবাদ
একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ৭ জন ও উত্তরে ১ জন। অন্যজন চট্টগ্রাম বিভাগে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে আরও ১০৪২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার,(০৫ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৪৯,৯০৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২১২ জন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছে ২ হাজার ৪শ’ ৩৯ জন।
রাজধানীতে ৮ জন ও চট্টগ্রামে ১ জন
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত
১০৪২ জন
মোট আক্রান্ত ৪৯,৯০৭ জন, মৃত্যু ২১২
গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৯৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৪ জন, ঢাকা বিভাগে ২০১ জন, ঢাকা উত্তরে ১৯৮ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১২১ জন, খুলনা বিভাগে ৭২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮২ জন, রংপুর বিভাগে ২৩ জন, সিলেট বিভাগে ৫৪ জন আক্রান্তের তথ্য পাওয়া গেছে।
বয়সভেদে আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের ৩১টি, ৬-১০ বছর বয়সের ৪৪ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ৪৭ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ১২৩ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ১৮০ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ১৩৮ জন, ৩১-৩৫ বছর বয়সের ১২৩ জন, ৩৫-৪০ বছর বয়সের ৪৯ জন, ৮০ বছর বয়সের ২ জন,৭৬-৮০ বছর বয়সের ৪ জন আক্রান্ত হয়েছে।
রাজধানীতে মৃত্যু: ডেঙ্গুতে রাজধানীতে মৃত্যু ১৩৮ জন। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ১০২ জন, ঢাকা উত্তরে ২৮ জন।
হাসপাতালের তথ্যমতে, আক্রান্তদের মধ্যে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১২৯ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৬২ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১৯জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৯ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৩ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৭২ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১০ হাসপাতালে ১২৬ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপালে এখনও ৬৪৯ জন ভর্তি আছে। সারাদেশেরর হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ২৪শ’র বেশি ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, চলতি মাসে ডেঙ্গুর সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে। কারণ সারাবাংলাদেশে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব এ মুহূর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে। ডেঙ্গু পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, যে রাজধানী ঢাকার ভূমিকা সবরচেয়ে বেশি। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটিতে সর্বাধিক আক্রান্ত। দেশের অন্য বিভাগগুলোতে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মন্তব্য করেন।
রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা চলছে -সংবাদ
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ৭ জন ও উত্তরে ১ জন। অন্যজন চট্টগ্রাম বিভাগে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে আরও ১০৪২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার,(০৫ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৪৯,৯০৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২১২ জন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছে ২ হাজার ৪শ’ ৩৯ জন।
রাজধানীতে ৮ জন ও চট্টগ্রামে ১ জন
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত
১০৪২ জন
মোট আক্রান্ত ৪৯,৯০৭ জন, মৃত্যু ২১২
গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৯৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৪ জন, ঢাকা বিভাগে ২০১ জন, ঢাকা উত্তরে ১৯৮ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১২১ জন, খুলনা বিভাগে ৭২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮২ জন, রংপুর বিভাগে ২৩ জন, সিলেট বিভাগে ৫৪ জন আক্রান্তের তথ্য পাওয়া গেছে।
বয়সভেদে আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের ৩১টি, ৬-১০ বছর বয়সের ৪৪ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ৪৭ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ১২৩ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ১৮০ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ১৩৮ জন, ৩১-৩৫ বছর বয়সের ১২৩ জন, ৩৫-৪০ বছর বয়সের ৪৯ জন, ৮০ বছর বয়সের ২ জন,৭৬-৮০ বছর বয়সের ৪ জন আক্রান্ত হয়েছে।
রাজধানীতে মৃত্যু: ডেঙ্গুতে রাজধানীতে মৃত্যু ১৩৮ জন। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ১০২ জন, ঢাকা উত্তরে ২৮ জন।
হাসপাতালের তথ্যমতে, আক্রান্তদের মধ্যে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১২৯ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৬২ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১৯জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৯ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৩ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৭২ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১০ হাসপাতালে ১২৬ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপালে এখনও ৬৪৯ জন ভর্তি আছে। সারাদেশেরর হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ২৪শ’র বেশি ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, চলতি মাসে ডেঙ্গুর সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে। কারণ সারাবাংলাদেশে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব এ মুহূর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে। ডেঙ্গু পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, যে রাজধানী ঢাকার ভূমিকা সবরচেয়ে বেশি। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটিতে সর্বাধিক আক্রান্ত। দেশের অন্য বিভাগগুলোতে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মন্তব্য করেন।