ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের ৩টি গ্রামে রোববার,(০৫ অক্টোবর ২০২৫) সকালে টর্র্নেডো আঘাত হানে। এতে পাঁচ শতাধিক বাড়ি-ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙে রাস্তার ওপর পড়েছে। এতে আহত হয়েছে অন্তত ৩০ জন।
রোববার সকাল ৮টায় ভারী বৃষ্টির সময় কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনয়নের ৩টি গ্রামে টর্র্নেডো আঘাত হানে। অসংখ্য গাছ পাকা রাস্তার ওপর পড়ে থাকায় কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দুর্গত এলাকায় ঢুকতে পারছিল না।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন লিডার মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তার ওপরে পড়া গাছ অপসারণ করা যাচ্ছে না। তারা চেয়ারম্যান ও মেম্বারের সাহায্য চাচ্ছেন।
গাড়াগ্রাম মাঝাপাড়া গ্রামের মালেক উদ্দিনের ছেলে রাজমিস্ত্রি দুলু মিয়া (৩৪) জানান, গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব দলিরাম গ্রামের হাজীপাড়া ও উত্তরপাড়া, পশ্চিম দলিরাম গ্রামের বানিয়াপাড়া ও পোদ্দারপাড়া ও গাড়াগ্রাম গ্রামের কালিথান পাড়ার প্রায় ৫ শতাধিক বাড়ি-ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। প্রায় মিনিটের ঝড়ে গ্রামগুলো তছনছ হয়ে গেছে।
গাড়াগ্রাম গ্রামের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জোনাব আলী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধার তৎপরতা চলছে। টর্র্নেডোর আঘাতে ৫ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তারা হলেন- ডিসির মোড়ের তাইফুল (৩০), একই এলাকার তাসিন (২৫), রয়েল (৩০), ঘুলছান (৪০) ও আতিক (২২)। আহতরা কিশোরগঞ্জ হাসপাতালসহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকি ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
এসময় অনেক গবাদি পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণিসম্পদ দপ্তরের একটি টিম কাজ করছে। কিশোরগঞ্জ থানার এসআই মো. মহসিন বলেন, রাস্তার ওপর গাছপালা পড়ে থাকার কারণে আমরা গাড়াগ্রাম ডিসির মোড়পার হয়ে ভিতরে ঢুকতে পারিনি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা জানিয়েছেন, দুর্গত এলাকায় উদ্ধারকর্মীরা কাজ করছে। ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ এখনও হাতে আসেনি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের ৩টি গ্রামে রোববার,(০৫ অক্টোবর ২০২৫) সকালে টর্র্নেডো আঘাত হানে। এতে পাঁচ শতাধিক বাড়ি-ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙে রাস্তার ওপর পড়েছে। এতে আহত হয়েছে অন্তত ৩০ জন।
রোববার সকাল ৮টায় ভারী বৃষ্টির সময় কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনয়নের ৩টি গ্রামে টর্র্নেডো আঘাত হানে। অসংখ্য গাছ পাকা রাস্তার ওপর পড়ে থাকায় কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দুর্গত এলাকায় ঢুকতে পারছিল না।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন লিডার মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তার ওপরে পড়া গাছ অপসারণ করা যাচ্ছে না। তারা চেয়ারম্যান ও মেম্বারের সাহায্য চাচ্ছেন।
গাড়াগ্রাম মাঝাপাড়া গ্রামের মালেক উদ্দিনের ছেলে রাজমিস্ত্রি দুলু মিয়া (৩৪) জানান, গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব দলিরাম গ্রামের হাজীপাড়া ও উত্তরপাড়া, পশ্চিম দলিরাম গ্রামের বানিয়াপাড়া ও পোদ্দারপাড়া ও গাড়াগ্রাম গ্রামের কালিথান পাড়ার প্রায় ৫ শতাধিক বাড়ি-ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। প্রায় মিনিটের ঝড়ে গ্রামগুলো তছনছ হয়ে গেছে।
গাড়াগ্রাম গ্রামের ইউপি চেয়ারম্যান মো. জোনাব আলী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধার তৎপরতা চলছে। টর্র্নেডোর আঘাতে ৫ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তারা হলেন- ডিসির মোড়ের তাইফুল (৩০), একই এলাকার তাসিন (২৫), রয়েল (৩০), ঘুলছান (৪০) ও আতিক (২২)। আহতরা কিশোরগঞ্জ হাসপাতালসহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকি ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
এসময় অনেক গবাদি পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণিসম্পদ দপ্তরের একটি টিম কাজ করছে। কিশোরগঞ্জ থানার এসআই মো. মহসিন বলেন, রাস্তার ওপর গাছপালা পড়ে থাকার কারণে আমরা গাড়াগ্রাম ডিসির মোড়পার হয়ে ভিতরে ঢুকতে পারিনি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা জানিয়েছেন, দুর্গত এলাকায় উদ্ধারকর্মীরা কাজ করছে। ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ এখনও হাতে আসেনি।