ময়মনসিংহ : গৌরীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত অনুমোদনহীন ‘সলিড ফার্মাকেয়ার’ নামের ভেজাল ওষুদ ধ্বংস করে -সংবাদ
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে গত বৃহস্পতিবার গৌরীপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুনন্দা সরকার প্রমার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান এসে বিস্মৃত হন পুরো টীম। বিশাল কোম্পানীর সাইনবোর্ড, দেশজুড়ে লোভনীয় অফার, চকচকে বোতল, ওষুধের কৌটার লেভেলের কোটি বোতলের স্টিকার, হাজার হাজার বোতল, লক্ষ লক্ষ টাকার অনুমোদনহীন ক্যামিকেল, রাসায়নিক দ্রব্য, কন্টিনারসহ নানা উপকরণ। যেনো একটি জঙ্গলে ভিতরে-ভাঙা স্যাতস্যাতে আজব এক ওষুধ কোম্পানী। শুধুমাত্র পোল্ট্রি ও পশু খাদ্য উপকরণ, মেডিসিন আমদানী ও সরবরাহকারী লাইসেন্স নিয়ে নিজেই পুরো কোম্পানীর মালিক সেজে গেছেন মোজাব্বির হোসেন খান। তিনি উপজেলার অচিন্তপুর ইউনিয়নের মুখুরিয়া গ্রামের মো. নূরুল হুদার পুত্র। কোম্পানীতে নেই পশু-খাদ্য বিশেষজ্ঞ, মেডিকেল টিম, ওষুধ বিশেষজ্ঞ, টেকনিশিয়ান এবং ড্রাগ কোম্পানীর উৎপাদনের কোনো লাইসেন্স খোঁজে পাওয়া যায়নি। তারপরেও সেখানে গবাদি পশুর জীবনরক্ষা নামে ধ্বংসকারী ২১টি জাতের ওষুধ উৎপাদন হচ্ছে।
কৃষক ও খামারীদের সর্বনাশা প্রাণিসম্পদ বিভাগে দেশজুড়ে আলোচিত সেই ভুয়া কোম্পানীর ওষুধ সন্ধান মিললো ময়মনসিংহের গৌরীপুরে। এ কোম্পানীর ওষুধে উপজেলার শত শত গরু-ছাগল মারা যাওয়া, রোগাক্রান্ত পশু আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়ায় চিকিৎসকদের সন্দেহের তীর ছিলো সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘সলিড ফার্মাকেয়ার’ কোম্পানীর প্রতি। এ কোম্পানীর উৎপাদিত ভেজাল ও নকল ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা ছিলো বিশ^বিখ্যাত ওষুধ কোম্পানী ‘ভিরব্যাক অ্যানিমেল হেলথ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ এবং এ কোম্পানীর লগো।
এ প্রসঙ্গে এ কোম্পানীর মালিক মোজাব্বির হোসেন খান জানান, তার আমদানী ও সরবরাহের লাইসেন্স আছে। তবে কোনো ওষুধ উৎপাদনের অনুমোদন তার নেই। তিনি অবৈধভাবেই এ কোম্পানীতে ওষুধ উৎপাদন করছিলেন।
গত বুধবার এ কোম্পানীর ওষুধে মারা যায় উপজেলার মাওহা ইউনিয়নের ভূটিয়ারকোনা গ্রামে সিংন্দীশাইয়াল জাতের ৩লাখ টাকা মূল্যের একটি গাভী। গাভীর মালিক রফিকুল ইসলাম হাবুলের পুত্র মো. খান জাহান জানান, গরু অসুস্থ্য হওয়ার পর পশু ডাক্তার আব্দুল গফুর চিকিৎসা দেন। তিনি সলিড ফার্মাকেয়ার কোম্পানীর সলিড জায়েন ওষুধ লিখে দেন। সেই ওষুধ খাওয়ার পর আরো অসুস্থ্য হয়ে পরে। খবর পেয়ে ছুটে যান উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন। তিনি জানান, গাভীটি ফুডফয়েজিং হয়েছিলো। এ কোম্পানীর ওষুধ খাওয়ার পর আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। ওষুধের বোতলের গায়ে লিখা কোম্পানীটি ঢাকার। পরবর্তীতে জানা যায়, গুগলে চার্জ দিয়ে এ কোম্পানীটি গৌরীপুরে। সেই কোম্পানীটিকে ধরতে গোপন সূত্রের মাধ্যমে ঠিকানা পৌর শহরের মাস্টারপাড়ায় চিহ্নিত করা হয়। এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের সাথে বৈঠক করে অভিযানের সিদ্ধান্ত হয়। অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে আরো তথ্য, গৌরীপুরের মাস্টারপাড়ায় উৎপাদিত ওষুধের প্যাকেটে আন্তর্জাতিকমানের ভারতের ‘ভিরব্যাক অ্যানিমেল হেলথ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ এর লগো ও ঠিকানা ব্যবহার করে ম্যানুফ্যাচারিং কোম্পানী হিসাবে লেখা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে গৌরীপুর কোনাপাড়া গ্রামের আল আমিন জানায়, এ কোম্পানীর ওষুধ খাওয়ানোর কারণে এক মাস পর্যন্ত দুধ বিক্রি করতে পারি নাই। দুধ জমে নষ্ট হয়ে যায়। দোকানে গেলেই এ কোম্পানীর ওষুধ দেয়। বায়ড়াউড়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন জানান, গিয়েছিলাম গরু ভালো করতে, এ কোম্পানীর ওষুধ খেয়ে গরু আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। ডৌহাখলা ইউনিয়নের তাঁতকুড়া গ্রামের ফজলুল হক জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসে এ কোম্পানীর ওষুধ নিয়েছিলাম। গরুর কোনো কাজে আসে নাই। এছাড়াও পৌর শহরের মাস্টারপাড়া এলাকায় এ ভেজাল কোম্পানী পরিচালনা করলেও ভ্রাম্যমান আদালতে প্রদর্শন করা হয় অচিন্তপুর ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স। গত ২৮ আগস্ট তারিখে ১৭২নং ক্রমিকে দেয়া ২৭২নং লাইসেন্সটিতেও এ ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জায়েদুর রহমানের স্বাক্ষর নেই। এ প্রসঙ্গে মোজাব্বির হোসেন খান জানান, অচিন্তপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সাইনিং পাওয়ার নেই, কে চেয়ারম্যান সেটাও আমি জানি না। ওষুধের বোতলে ঢাকা-বাংলাদেশ লেখা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আসলে আগে ঢাকায় থাকতাম, তাই ঢাকা লিখে দিয়েছি।
এ বিষয়ে গৌরীপুর প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন জানান, সারাদেশে এ কোম্পানীর ওষুধে সয়লাব। বিশেষ করে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জে ব্যাপকভাবে এ ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। সেই তুলনায় গৌরীপুরে এ ওষুধ বিক্রি কম। তবে গত বুধবার এ কোম্পানীর ওষুধ খেয়ে মাওহা ইউনিয়নে ৩লাখ টাকার একটি গাভী মারা যায়। তারপরে ওষুধ বোতল খুলে দেখি ওষুধ বিবর্ণ, কালচে। ওষুধের গায়ে লেখা ঢাকা, বাংলাদেশ। গুগলে চার্জ দিয়ে দেখি, এটা গৌরীপুরে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুনন্দা সরকার প্রমা বলেন, কোনো ওষুধ উৎপাদনের লাইসেন্স তার নেই। উৎপাদন করতে হলে উৎপাদনের লাইসেন্স নিতে হবে। মৎস্য ও পশু খাদ্য আইন ২০১০ অনুসারে অনুমোদনবিহীন ওষুধ উৎপাদনের জন্য ১০হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়েছে। এছাড়াও উৎপাদিত সকল নকল ওষুধ ধ্বংস করা হয়েছে।
এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালতে অংশ নেন উপজেলা পশু হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. ফাইয়াজ আহমেদ, গৌরীপুর পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মো. শফিকুল ইসলাম, গৌরীপুর থানার সাবইন্সপেক্টর মো. সাইফুল ইসলাম।
এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালতে অংশ নেন উপজেলা পশু হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. ফাইয়াজ আহমেদ, গৌরীপুর পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মো. শফিকুল ইসলাম, গৌরীপুর থানার সাবইন্সপেক্টর মো. সাইফুল ইসলাম।
ময়মনসিংহ : গৌরীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত অনুমোদনহীন ‘সলিড ফার্মাকেয়ার’ নামের ভেজাল ওষুদ ধ্বংস করে -সংবাদ
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে গত বৃহস্পতিবার গৌরীপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুনন্দা সরকার প্রমার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান এসে বিস্মৃত হন পুরো টীম। বিশাল কোম্পানীর সাইনবোর্ড, দেশজুড়ে লোভনীয় অফার, চকচকে বোতল, ওষুধের কৌটার লেভেলের কোটি বোতলের স্টিকার, হাজার হাজার বোতল, লক্ষ লক্ষ টাকার অনুমোদনহীন ক্যামিকেল, রাসায়নিক দ্রব্য, কন্টিনারসহ নানা উপকরণ। যেনো একটি জঙ্গলে ভিতরে-ভাঙা স্যাতস্যাতে আজব এক ওষুধ কোম্পানী। শুধুমাত্র পোল্ট্রি ও পশু খাদ্য উপকরণ, মেডিসিন আমদানী ও সরবরাহকারী লাইসেন্স নিয়ে নিজেই পুরো কোম্পানীর মালিক সেজে গেছেন মোজাব্বির হোসেন খান। তিনি উপজেলার অচিন্তপুর ইউনিয়নের মুখুরিয়া গ্রামের মো. নূরুল হুদার পুত্র। কোম্পানীতে নেই পশু-খাদ্য বিশেষজ্ঞ, মেডিকেল টিম, ওষুধ বিশেষজ্ঞ, টেকনিশিয়ান এবং ড্রাগ কোম্পানীর উৎপাদনের কোনো লাইসেন্স খোঁজে পাওয়া যায়নি। তারপরেও সেখানে গবাদি পশুর জীবনরক্ষা নামে ধ্বংসকারী ২১টি জাতের ওষুধ উৎপাদন হচ্ছে।
কৃষক ও খামারীদের সর্বনাশা প্রাণিসম্পদ বিভাগে দেশজুড়ে আলোচিত সেই ভুয়া কোম্পানীর ওষুধ সন্ধান মিললো ময়মনসিংহের গৌরীপুরে। এ কোম্পানীর ওষুধে উপজেলার শত শত গরু-ছাগল মারা যাওয়া, রোগাক্রান্ত পশু আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়ায় চিকিৎসকদের সন্দেহের তীর ছিলো সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘সলিড ফার্মাকেয়ার’ কোম্পানীর প্রতি। এ কোম্পানীর উৎপাদিত ভেজাল ও নকল ওষুধের প্যাকেটের গায়ে লেখা ছিলো বিশ^বিখ্যাত ওষুধ কোম্পানী ‘ভিরব্যাক অ্যানিমেল হেলথ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ এবং এ কোম্পানীর লগো।
এ প্রসঙ্গে এ কোম্পানীর মালিক মোজাব্বির হোসেন খান জানান, তার আমদানী ও সরবরাহের লাইসেন্স আছে। তবে কোনো ওষুধ উৎপাদনের অনুমোদন তার নেই। তিনি অবৈধভাবেই এ কোম্পানীতে ওষুধ উৎপাদন করছিলেন।
গত বুধবার এ কোম্পানীর ওষুধে মারা যায় উপজেলার মাওহা ইউনিয়নের ভূটিয়ারকোনা গ্রামে সিংন্দীশাইয়াল জাতের ৩লাখ টাকা মূল্যের একটি গাভী। গাভীর মালিক রফিকুল ইসলাম হাবুলের পুত্র মো. খান জাহান জানান, গরু অসুস্থ্য হওয়ার পর পশু ডাক্তার আব্দুল গফুর চিকিৎসা দেন। তিনি সলিড ফার্মাকেয়ার কোম্পানীর সলিড জায়েন ওষুধ লিখে দেন। সেই ওষুধ খাওয়ার পর আরো অসুস্থ্য হয়ে পরে। খবর পেয়ে ছুটে যান উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন। তিনি জানান, গাভীটি ফুডফয়েজিং হয়েছিলো। এ কোম্পানীর ওষুধ খাওয়ার পর আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। ওষুধের বোতলের গায়ে লিখা কোম্পানীটি ঢাকার। পরবর্তীতে জানা যায়, গুগলে চার্জ দিয়ে এ কোম্পানীটি গৌরীপুরে। সেই কোম্পানীটিকে ধরতে গোপন সূত্রের মাধ্যমে ঠিকানা পৌর শহরের মাস্টারপাড়ায় চিহ্নিত করা হয়। এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের সাথে বৈঠক করে অভিযানের সিদ্ধান্ত হয়। অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে আরো তথ্য, গৌরীপুরের মাস্টারপাড়ায় উৎপাদিত ওষুধের প্যাকেটে আন্তর্জাতিকমানের ভারতের ‘ভিরব্যাক অ্যানিমেল হেলথ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ এর লগো ও ঠিকানা ব্যবহার করে ম্যানুফ্যাচারিং কোম্পানী হিসাবে লেখা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে গৌরীপুর কোনাপাড়া গ্রামের আল আমিন জানায়, এ কোম্পানীর ওষুধ খাওয়ানোর কারণে এক মাস পর্যন্ত দুধ বিক্রি করতে পারি নাই। দুধ জমে নষ্ট হয়ে যায়। দোকানে গেলেই এ কোম্পানীর ওষুধ দেয়। বায়ড়াউড়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন জানান, গিয়েছিলাম গরু ভালো করতে, এ কোম্পানীর ওষুধ খেয়ে গরু আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। ডৌহাখলা ইউনিয়নের তাঁতকুড়া গ্রামের ফজলুল হক জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসে এ কোম্পানীর ওষুধ নিয়েছিলাম। গরুর কোনো কাজে আসে নাই। এছাড়াও পৌর শহরের মাস্টারপাড়া এলাকায় এ ভেজাল কোম্পানী পরিচালনা করলেও ভ্রাম্যমান আদালতে প্রদর্শন করা হয় অচিন্তপুর ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স। গত ২৮ আগস্ট তারিখে ১৭২নং ক্রমিকে দেয়া ২৭২নং লাইসেন্সটিতেও এ ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জায়েদুর রহমানের স্বাক্ষর নেই। এ প্রসঙ্গে মোজাব্বির হোসেন খান জানান, অচিন্তপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সাইনিং পাওয়ার নেই, কে চেয়ারম্যান সেটাও আমি জানি না। ওষুধের বোতলে ঢাকা-বাংলাদেশ লেখা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আসলে আগে ঢাকায় থাকতাম, তাই ঢাকা লিখে দিয়েছি।
এ বিষয়ে গৌরীপুর প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন জানান, সারাদেশে এ কোম্পানীর ওষুধে সয়লাব। বিশেষ করে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জে ব্যাপকভাবে এ ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। সেই তুলনায় গৌরীপুরে এ ওষুধ বিক্রি কম। তবে গত বুধবার এ কোম্পানীর ওষুধ খেয়ে মাওহা ইউনিয়নে ৩লাখ টাকার একটি গাভী মারা যায়। তারপরে ওষুধ বোতল খুলে দেখি ওষুধ বিবর্ণ, কালচে। ওষুধের গায়ে লেখা ঢাকা, বাংলাদেশ। গুগলে চার্জ দিয়ে দেখি, এটা গৌরীপুরে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুনন্দা সরকার প্রমা বলেন, কোনো ওষুধ উৎপাদনের লাইসেন্স তার নেই। উৎপাদন করতে হলে উৎপাদনের লাইসেন্স নিতে হবে। মৎস্য ও পশু খাদ্য আইন ২০১০ অনুসারে অনুমোদনবিহীন ওষুধ উৎপাদনের জন্য ১০হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়েছে। এছাড়াও উৎপাদিত সকল নকল ওষুধ ধ্বংস করা হয়েছে।
এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালতে অংশ নেন উপজেলা পশু হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. ফাইয়াজ আহমেদ, গৌরীপুর পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মো. শফিকুল ইসলাম, গৌরীপুর থানার সাবইন্সপেক্টর মো. সাইফুল ইসলাম।
এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালতে অংশ নেন উপজেলা পশু হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. ফাইয়াজ আহমেদ, গৌরীপুর পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মো. শফিকুল ইসলাম, গৌরীপুর থানার সাবইন্সপেক্টর মো. সাইফুল ইসলাম।