ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজশাহীতে পালিত হয়েছে লালনসাঁই এর ১৩৫তম তিরোধান দিবস। এ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর দরগাপাড়াস্থ লালনশাহ মুক্তমঞ্চে রাজশাহী জেলা প্রশাসন ‘লালনসাঁইয়ের তিরোধান দিবস পালন ’অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা জানি লালনশাহ্ ১৩৫ বছর আগে মারা গেছেন এবং তিনি প্রায় ১১৬ বছর বেঁচে ছিলেন। কুষ্টিয়া , ঝিনাইদহসহ বিভিন্ন জায়গায় ছিল তাঁর বসবাস। অসংখ্য গান রচনা করেছিলেন তিনি। লালনসাঁই রচিত গানগুলো বাংলার জন পদে প্রত্যেক ঘরে ঘরে এখনো বেজে থাকে। তাঁর গানগুলো সবার পছন্দ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মহিনুল হাসান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডেও পরিচালক ড. এম.এ.মান্নান এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মোহা. গবুর আলী। অনুষ্ঠানে অন্যান্যেও মধ্যে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ, জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা, লালনের ভক্তবৃন্দ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে একই স্থানে লালনের গান পরিবেশন করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
রাজশাহীতে পালিত হয়েছে লালনসাঁই এর ১৩৫তম তিরোধান দিবস। এ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর দরগাপাড়াস্থ লালনশাহ মুক্তমঞ্চে রাজশাহী জেলা প্রশাসন ‘লালনসাঁইয়ের তিরোধান দিবস পালন ’অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা জানি লালনশাহ্ ১৩৫ বছর আগে মারা গেছেন এবং তিনি প্রায় ১১৬ বছর বেঁচে ছিলেন। কুষ্টিয়া , ঝিনাইদহসহ বিভিন্ন জায়গায় ছিল তাঁর বসবাস। অসংখ্য গান রচনা করেছিলেন তিনি। লালনসাঁই রচিত গানগুলো বাংলার জন পদে প্রত্যেক ঘরে ঘরে এখনো বেজে থাকে। তাঁর গানগুলো সবার পছন্দ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মহিনুল হাসান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডেও পরিচালক ড. এম.এ.মান্নান এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মোহা. গবুর আলী। অনুষ্ঠানে অন্যান্যেও মধ্যে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ, জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা, লালনের ভক্তবৃন্দ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে একই স্থানে লালনের গান পরিবেশন করা হয়।