গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এলাকায় রাস্তার পাশে নির্মাণ করা পাবলিক টয়লেট -সংবাদ
গোবিন্দগঞ্জে অপরিকল্পিতভাবে মহাসড়কের পাশে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। যা জনসাধাণের কোন কাজে আসছেনা। জানা গেছে, ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন সহায়তা তহবিল হতে পাবলিক টয়লেট নির্মাণের জন্য ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কাজটি বাস্তবায়ন করে জেলা পরিষদ। সাঘাটার পলক এন্ড পায়েল ট্রেডার্স নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজটি করে।
সম্প্রতি টয়লেটটি প্রয়োজনীয় জায়গায় নির্মাণ না করে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে পৌরশহরের চারমাথামোড় রাস্তার পাশে নির্মাণ করা হয়েছে। এতে শুধু জনসাধারণের চলাচলে ব্যাহত হচ্ছেনা বরং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, মহাসড়কের পাশে ফ্লাইওভার ব্রিজ নির্মাণ হচ্ছে। ফ্লাইওভার ব্রিজের নিচে পরিকল্পিতভাবে টয়লেটটি নির্মাণ করা হলে জনসাধারণের জন্য কাজে আসতো। এখানে শুধু টাকাই অপচয় করা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন যুবক জানালেন, এ টয়লেটটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সর্বোচ্চ ৪-৫ লক্ষাধিক টাকা। এখন চলছে হরিলুটের রাজত্ব। নি¤œমানের ইট বিষয়ে ইউএনওকে অবগত করেছিলাম। কিন্তু কোন কাজ হয়নি। এ টয়লেটটি পাবলিকের কোন কাজে আসবেনা। বেশি ব্যাহত হবে ট্রাফিক ব্যবস্থাতে। গোবিন্দগঞ্জ নাগরিক কমিটির আহবায়ক এমএ মতিন মোল্লা বলেন, অপরিকল্পিত তো বটেই। নি¤œমানের ইট দিয়ে টয়লেটটি নির্মাণ করা হয়েছে। যে পয়নিষ্কাশনের সেপটিক টেংকিতেও সিমেন্ট কম ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে হাত দিতেই ধসে পড়ছে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারও হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কেউ কোন ব্যবস্থা নেয়নি। সেখানে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার জন্য ট্রাফিক বক্স বসানো অথবা উত্তর জনপদের উত্তরের ৮ জেলার প্রবেশদ্বার খ্যাত গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের চারমাথামোড় সেখানে যাত্রী ছাউনির উদ্যোগ নিলেও জনসাধারণের কাজে আসতো।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার কোন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। ট্রাফিক ইনস্পেক্টর মহিউদ্দিন বলেন, টয়লেটটি নির্মাণের ফলে ট্রাফিক ব্যবস্থা ব্যাহত হচ্ছে। পরিকল্পিতভাবে টয়লেটটি নির্মাণ করা হলে কারো কোন অভিযোগ ছিলনা। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ বলেন, জায়গার অভাবে ওখানে পাবলিক টয়লেটটি নির্মাণ করা হয়েছে। আপনারা বিষয়টি (সাংবাদিকরা) পজেটিভভাবে নেন।
তাহলেই তো আর কোন প্রশ্ন ওঠেনা।
গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এলাকায় রাস্তার পাশে নির্মাণ করা পাবলিক টয়লেট -সংবাদ
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জে অপরিকল্পিতভাবে মহাসড়কের পাশে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। যা জনসাধাণের কোন কাজে আসছেনা। জানা গেছে, ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন সহায়তা তহবিল হতে পাবলিক টয়লেট নির্মাণের জন্য ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কাজটি বাস্তবায়ন করে জেলা পরিষদ। সাঘাটার পলক এন্ড পায়েল ট্রেডার্স নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজটি করে।
সম্প্রতি টয়লেটটি প্রয়োজনীয় জায়গায় নির্মাণ না করে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে পৌরশহরের চারমাথামোড় রাস্তার পাশে নির্মাণ করা হয়েছে। এতে শুধু জনসাধারণের চলাচলে ব্যাহত হচ্ছেনা বরং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, মহাসড়কের পাশে ফ্লাইওভার ব্রিজ নির্মাণ হচ্ছে। ফ্লাইওভার ব্রিজের নিচে পরিকল্পিতভাবে টয়লেটটি নির্মাণ করা হলে জনসাধারণের জন্য কাজে আসতো। এখানে শুধু টাকাই অপচয় করা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন যুবক জানালেন, এ টয়লেটটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সর্বোচ্চ ৪-৫ লক্ষাধিক টাকা। এখন চলছে হরিলুটের রাজত্ব। নি¤œমানের ইট বিষয়ে ইউএনওকে অবগত করেছিলাম। কিন্তু কোন কাজ হয়নি। এ টয়লেটটি পাবলিকের কোন কাজে আসবেনা। বেশি ব্যাহত হবে ট্রাফিক ব্যবস্থাতে। গোবিন্দগঞ্জ নাগরিক কমিটির আহবায়ক এমএ মতিন মোল্লা বলেন, অপরিকল্পিত তো বটেই। নি¤œমানের ইট দিয়ে টয়লেটটি নির্মাণ করা হয়েছে। যে পয়নিষ্কাশনের সেপটিক টেংকিতেও সিমেন্ট কম ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে হাত দিতেই ধসে পড়ছে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারও হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কেউ কোন ব্যবস্থা নেয়নি। সেখানে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার জন্য ট্রাফিক বক্স বসানো অথবা উত্তর জনপদের উত্তরের ৮ জেলার প্রবেশদ্বার খ্যাত গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের চারমাথামোড় সেখানে যাত্রী ছাউনির উদ্যোগ নিলেও জনসাধারণের কাজে আসতো।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার কোন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। ট্রাফিক ইনস্পেক্টর মহিউদ্দিন বলেন, টয়লেটটি নির্মাণের ফলে ট্রাফিক ব্যবস্থা ব্যাহত হচ্ছে। পরিকল্পিতভাবে টয়লেটটি নির্মাণ করা হলে কারো কোন অভিযোগ ছিলনা। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ বলেন, জায়গার অভাবে ওখানে পাবলিক টয়লেটটি নির্মাণ করা হয়েছে। আপনারা বিষয়টি (সাংবাদিকরা) পজেটিভভাবে নেন।
তাহলেই তো আর কোন প্রশ্ন ওঠেনা।