বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. ছৈয়দ আহমদ রাহিম (৪) নামের এক শিশুর করুণ মৃত্যু হয়েছে।
আজ সোমবার সাড়ে ৫টার দিকে নিজ বাড়িতে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত ছৈয়দ আহমদ রাহিম নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মধ্যম বাইশারী গ্রামের মো. আক্তারুজ্জামানের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকেলে বাড়িতে খেলার সময় রাহিম বৈদ্যুতিক মাল্টি-প্লাগে সংযোগ দিতে গিয়ে হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এসময় ঘরে থাকা তার মা নামাজে ব্যস্ত ছিলেন এবং বাবা বাড়ির বাইরে ছিলেন। পরে পরিবারের সদস্যরা দ্রুত শিশুটিকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাইশারী বাজারের ডা. নুরুল আমিনের ক্লিনিকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। শিশুর পিতা মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, আমি তখন ঘরের বাইরে ছিলাম, স্ত্রী নামাজ পড়ছিলেন। হঠাৎ শুনি আমার বাচ্চা পড়ে গেছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি।
নিহত রাহিমের মৃত্যুতে এলাকায় নেমে এসেছে শোকের মাতম। মা-বাবার কান্নায় বাড়ির আঙিনা ভারী হয়ে উঠেছে।
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. ছৈয়দ আহমদ রাহিম (৪) নামের এক শিশুর করুণ মৃত্যু হয়েছে।
আজ সোমবার সাড়ে ৫টার দিকে নিজ বাড়িতে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত ছৈয়দ আহমদ রাহিম নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মধ্যম বাইশারী গ্রামের মো. আক্তারুজ্জামানের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকেলে বাড়িতে খেলার সময় রাহিম বৈদ্যুতিক মাল্টি-প্লাগে সংযোগ দিতে গিয়ে হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এসময় ঘরে থাকা তার মা নামাজে ব্যস্ত ছিলেন এবং বাবা বাড়ির বাইরে ছিলেন। পরে পরিবারের সদস্যরা দ্রুত শিশুটিকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাইশারী বাজারের ডা. নুরুল আমিনের ক্লিনিকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। শিশুর পিতা মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, আমি তখন ঘরের বাইরে ছিলাম, স্ত্রী নামাজ পড়ছিলেন। হঠাৎ শুনি আমার বাচ্চা পড়ে গেছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি।
নিহত রাহিমের মৃত্যুতে এলাকায় নেমে এসেছে শোকের মাতম। মা-বাবার কান্নায় বাড়ির আঙিনা ভারী হয়ে উঠেছে।