ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভূরুঙ্গামারীতে দূর্গম চরাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত অসহায় দরিদ্র নারীদের উদ্যোক্তা ও স্বাবলম্বী করতে সেলাই প্রশিক্ষণ শেষে ৪০ নারীকে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সংকোচ নদের উত্তর তীরে ভারতীয় সীমান্ত ঘেষা উত্তর ধলডাঙ্গা চরাঞ্চলে জেলা পরিষদ কুড়িগ্রামের অর্থায়নে উপজেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আয়োজনে এসকল মেশিন বিতরণ করা হয়। এ উপলক্ষে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মকবুল হোসেনের সভাপতিত্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কৃষি অফিসার আব্দুল জব্বার, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আইসিটি অফিসার আশরাফুল আলম, অবসর প্রাপ্ত অধ্যাপক আব্দুল মতিন, প্রেসক্লাবের সভাপতি আনোয়ারুল হক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম।
সভায় মেশিন বিক্রি না করে সকলকে এলাকায় কাপড় সেলাই করে স্বাবলম্বী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। আলোচনা শেষে প্রশিক্ষণ গ্রহন করা ৪০ নারীকে সেলাইমেশিন প্রদান করা হয়। সেলাই মেশিন পেয়ে নাজমা বেগম জানান, মেশিন পেয়ে আমি খুব খুশি। এখন থেকে আমরা নিজেরা আয় করতে পারবো। এবং নিজেদের আয় দিয়ে ছেলে মেয়ের খরচ নিজের খরচ মেটাতে পারবো।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
ভূরুঙ্গামারীতে দূর্গম চরাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত অসহায় দরিদ্র নারীদের উদ্যোক্তা ও স্বাবলম্বী করতে সেলাই প্রশিক্ষণ শেষে ৪০ নারীকে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সংকোচ নদের উত্তর তীরে ভারতীয় সীমান্ত ঘেষা উত্তর ধলডাঙ্গা চরাঞ্চলে জেলা পরিষদ কুড়িগ্রামের অর্থায়নে উপজেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আয়োজনে এসকল মেশিন বিতরণ করা হয়। এ উপলক্ষে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মকবুল হোসেনের সভাপতিত্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কৃষি অফিসার আব্দুল জব্বার, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আইসিটি অফিসার আশরাফুল আলম, অবসর প্রাপ্ত অধ্যাপক আব্দুল মতিন, প্রেসক্লাবের সভাপতি আনোয়ারুল হক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম।
সভায় মেশিন বিক্রি না করে সকলকে এলাকায় কাপড় সেলাই করে স্বাবলম্বী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। আলোচনা শেষে প্রশিক্ষণ গ্রহন করা ৪০ নারীকে সেলাইমেশিন প্রদান করা হয়। সেলাই মেশিন পেয়ে নাজমা বেগম জানান, মেশিন পেয়ে আমি খুব খুশি। এখন থেকে আমরা নিজেরা আয় করতে পারবো। এবং নিজেদের আয় দিয়ে ছেলে মেয়ের খরচ নিজের খরচ মেটাতে পারবো।