ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নাটোরের বড়াইগ্রামের একটি গোরস্থান থেকে মাগুরা জেলার একটি ইটভাটার ম্যানেজার আব্দুল মজিদ মোল্লা (৬৩)-এর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে মাগুরা জেলা সদরের শেখপাড়া এলাকার মৃত লাল মামুদের ছেলে।
সোমবার,(২৭ অক্টোবর ২০২৫) সকাল ৮টার দিকে বড়াইগ্রামের নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামের ময়মনসিংহ পাড়া গোরস্থান থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
বড়াইগ্রাম থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান জানান, ওই গোরস্থানের ভেতর গেইটের পাশে একটি অজ্ঞাত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানা পুলিশকে খবর দেয়। পরে থানা পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। ওই লাশের পাশে কিছু টাকাও পড়ে ছিল। ধারণা করা হচ্ছে অন্য কোথাও লাশটি পড়ে ছিলো এবং আইনি জটিলতা থেকে দূরে থাকার জন্য কে বা কারা লাশটি এনে গোরস্থানে রেখে যায়। পরে লাশটির আঙুলের ছাপ থেকে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিহত আব্দুল মজিদ মোল্লা মাগুরার একটি ইটভাটার ম্যানেজার ছিলেন। গত ৪ মাস আগে তিনি বাড়ি ও এলাকা থেকে নিখোঁজ হন। কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে এবং নাটোরের প্রত্যন্ত গ্রামের গোরস্থানে কীভাবে তার লাশ এলো তার রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানায় অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে। মৃতদেহটি ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
নাটোরের বড়াইগ্রামের একটি গোরস্থান থেকে মাগুরা জেলার একটি ইটভাটার ম্যানেজার আব্দুল মজিদ মোল্লা (৬৩)-এর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে মাগুরা জেলা সদরের শেখপাড়া এলাকার মৃত লাল মামুদের ছেলে।
সোমবার,(২৭ অক্টোবর ২০২৫) সকাল ৮টার দিকে বড়াইগ্রামের নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামের ময়মনসিংহ পাড়া গোরস্থান থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
বড়াইগ্রাম থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান জানান, ওই গোরস্থানের ভেতর গেইটের পাশে একটি অজ্ঞাত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানা পুলিশকে খবর দেয়। পরে থানা পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। ওই লাশের পাশে কিছু টাকাও পড়ে ছিল। ধারণা করা হচ্ছে অন্য কোথাও লাশটি পড়ে ছিলো এবং আইনি জটিলতা থেকে দূরে থাকার জন্য কে বা কারা লাশটি এনে গোরস্থানে রেখে যায়। পরে লাশটির আঙুলের ছাপ থেকে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিহত আব্দুল মজিদ মোল্লা মাগুরার একটি ইটভাটার ম্যানেজার ছিলেন। গত ৪ মাস আগে তিনি বাড়ি ও এলাকা থেকে নিখোঁজ হন। কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে এবং নাটোরের প্রত্যন্ত গ্রামের গোরস্থানে কীভাবে তার লাশ এলো তার রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানায় অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে। মৃতদেহটি ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।