সুন্দরবনে একটি চিত্রা হরিণকে শিকারির ফাঁদ থেকে উদ্ধার করে জীবিত অবস্থায় বনে অবমুক্ত করেছে বনকর্মীরা। পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ হরিণ ধরা ফাঁদ উদ্ধার করেছে বন বিভাগের টহল দল।
আজ বিকালে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের জোংড়া টহল ফাঁড়ির সীমানা খাল সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ফাঁড়ির ফরেস্টার নজরুল ইসলাম জানান, জোংড়া টহল ফাঁড়ির সীমানা খাল সংলগ্ন বনাঞ্চলে বিকেলে পেট্রলিং ইঞ্জেকশন চলছিল।
সেই সময় তারা সিঙ্গেল মালা ফাঁদে আটকে থাকা একটি পুরুষ চিত্রা হরিণ দেখতে পান। ফাঁদে আটকে থাকা হরিণটিকে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্ত করে বনে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে পার্শ্ববর্তী এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে বনকর্মীরা মোট ১০টি সিঙ্গেল মালা ফাঁদ ও ৪টি সিটকা ফাঁদ উদ্ধার করেছেন। উদ্ধার করা ফাঁদগুলি দ্রুত নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, সুন্দরবনের বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে আমাদের বনকর্মীরা কষ্ট সহ্য করে পায়ে হেঁটে এসব ফাঁদ সরাচ্ছে। তিনি আরও জানান বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
সুন্দরবনে একটি চিত্রা হরিণকে শিকারির ফাঁদ থেকে উদ্ধার করে জীবিত অবস্থায় বনে অবমুক্ত করেছে বনকর্মীরা। পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ হরিণ ধরা ফাঁদ উদ্ধার করেছে বন বিভাগের টহল দল।
আজ বিকালে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের জোংড়া টহল ফাঁড়ির সীমানা খাল সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ফাঁড়ির ফরেস্টার নজরুল ইসলাম জানান, জোংড়া টহল ফাঁড়ির সীমানা খাল সংলগ্ন বনাঞ্চলে বিকেলে পেট্রলিং ইঞ্জেকশন চলছিল।
সেই সময় তারা সিঙ্গেল মালা ফাঁদে আটকে থাকা একটি পুরুষ চিত্রা হরিণ দেখতে পান। ফাঁদে আটকে থাকা হরিণটিকে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্ত করে বনে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে পার্শ্ববর্তী এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে বনকর্মীরা মোট ১০টি সিঙ্গেল মালা ফাঁদ ও ৪টি সিটকা ফাঁদ উদ্ধার করেছেন। উদ্ধার করা ফাঁদগুলি দ্রুত নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, সুন্দরবনের বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে আমাদের বনকর্মীরা কষ্ট সহ্য করে পায়ে হেঁটে এসব ফাঁদ সরাচ্ছে। তিনি আরও জানান বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।