ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোর জেনারেল হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে চলা ফিজিওথেরাপি কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় হাসপাতালের গার্ড পুলিশের সহায়তায় এসব অবৈধ ফিজিওথেরাপি কর্মীদের আটক করা হয়। হাসপাতাল সূত্র জানায়, সরকারি অনুমোদন ছাড়াই কয়েকটি বেসরকারি ফিজিওথেরাপি সেন্টারের কর্মীরা হাসপাতালে রোগীদের কাছে গিয়ে চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। এ সময় অভিযান চালিয়ে চারটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের আটক করা হয়। তাদের মধ্যে রয়েছে. সেবা ফিজিওথেরাপি সেন্টার, হিড্যো ফিজিওথেরাপি সেন্টার, সোনালী ফিজিওথেরাপি সেন্টার, মেঘনা ফিজিওথেরাপি সেন্টারের চার কর্মী। অভিযান চলাকালে হাসপাতালের নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের আটক করে তত্ত্বাবধায়ক ডা. হোসাইন সাফায়েতের কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হোসাইন সাফায়েত জানান, সরকারি হাসপাতালে অনুমোদনবিহীনভাবে বেসরকারি চিকিৎসা সেবা দেওয়া আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যক্রম চালালে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
যশোর জেনারেল হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে চলা ফিজিওথেরাপি কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় হাসপাতালের গার্ড পুলিশের সহায়তায় এসব অবৈধ ফিজিওথেরাপি কর্মীদের আটক করা হয়। হাসপাতাল সূত্র জানায়, সরকারি অনুমোদন ছাড়াই কয়েকটি বেসরকারি ফিজিওথেরাপি সেন্টারের কর্মীরা হাসপাতালে রোগীদের কাছে গিয়ে চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। এ সময় অভিযান চালিয়ে চারটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের আটক করা হয়। তাদের মধ্যে রয়েছে. সেবা ফিজিওথেরাপি সেন্টার, হিড্যো ফিজিওথেরাপি সেন্টার, সোনালী ফিজিওথেরাপি সেন্টার, মেঘনা ফিজিওথেরাপি সেন্টারের চার কর্মী। অভিযান চলাকালে হাসপাতালের নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের আটক করে তত্ত্বাবধায়ক ডা. হোসাইন সাফায়েতের কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হোসাইন সাফায়েত জানান, সরকারি হাসপাতালে অনুমোদনবিহীনভাবে বেসরকারি চিকিৎসা সেবা দেওয়া আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যক্রম চালালে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।